Main Menu

Thursday, February 14, 2019

এই শুনো? _হ্যাঁ বলো- _না, কিছু না। _কিছু বলবা? _সাবধানে যাবে কেমন। _আচ্ছা ঠিক আছে। _এই শুনো? _বলো- _বাহিরে অনেক রোদ, প্লিজ ছাতাটা নিয়ে যাও। _আচ্ছা ছাতা নিয়ে আসো। _ওয়েট . একমিনিট পর- _এই নাও ছাতা। _আচ্ছা তাহলে এখন যাই, অফিসের টাইম হয়ে গেছে। _আচ্ছা যাও, কিন্তু? _কিন্তু কি? _আমার হাতে বানানো রুমাল’টা নিয়ে যাও প্লিজ। ক্লান্ত হয়ে ঘামিয়ে গেলে ঘাম গুলো মুছে নিবা। _আচ্ছা দাও। . আবার একমিনিট পর। _এই নাও। _তাহলে যাই আল্লাহ হাফেজ। _আল্লাহ হাফেজ, সাবধানে যাও। _আচ্ছা- _দুপুরে ঠিক টাইমে খাবার খেয়ে নিবা। _আচ্ছা- _বাহিরে একদম কিছু খাবা না। _আচ্ছা ঠিক আছে। _সন্ধ্যা একটু তাড়াতাড়ি আসার চেষ্টা করো প্লিজ। _আচ্ছা ঠিক আছে কাজ শেষ করে চলে আসবো। _যাও তাহলে, _ওকে, _ছাতাটা খুলে মাথার উপরে ধরো না। _আচ্ছা খুলে নিলাম। _যাও তাহলে। _ঠিক আছে, বাই। _একবার ও জড়িয়ে ধরবে না হুমম। _আচ্ছা এ দেখো জড়িয়ে ধরলাম, এখন হ্যাপি তো? _হ্যাঁ অনেক হ্যাপি, যাও তাড়াতাড়ি অফিসে না হয় গাড়ি পাবে না। _অাল্লাহ হাফেজ। . দুপুর ঠিক ১.৩০ মিনিট এর পর- _হ্যালো – _হ্যাঁ হ্যালো – _আসসালামুআলাইকুম। _ওয়ালাইকুমসালাম। _তুমি আমাকে একটু ও ভালোবাসো না হু। _হঠাৎ এ কথা কেন? সত্যি আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি। _যদি ভালোবাসতা তাহলে সকালে অফিসে গিয়ে মেসেজ করতা। _সরি, আসলে সকালে আসার সাথে সাথে অনেক কাজ করতে হয়েছে। _সত্যি তাই? _হুম- _জোহরের নামাজ অাদায় করছো। _না- _কেন, অাজান’তো দিয়ে দিছে। _হুম, এখন পড়তে যাবো। _তাড়াতাড়ি নামাজ পড়ে নাও, পরে অামার হাতে বানানো রান্না গুলো খাবা কেমন? _আচ্ছা ঠিক আছে। _আল্লাহ হাফেজ, নামাজ পড়ে নাও। _ওকে। . সত্যি বলতে কি মেয়েরা যাকে মন থেকে ভালোবাসে থাকে এমন করে তার খেয়াল রাখে। ছেলেরা হয়ত মেয়েদের মত এমন করে বলে না, তবে তার প্রিয়তমকে অনেক ভালোবাসে।হয়ত ফোনে বলে না – __আচ্ছা তোমার জন্য আসার সময় কি নিয়ে আসতাম? যদিও এটা বলে না তবে ঠিকে তার প্রিয়তমা বউয়ের জন্য কিছু না কিছু নিয়ে আসে।আর সেগুলো হচ্ছে সে মেয়েটার ফেভারিট জিনিস। ফেভারিট জিনিস গুলোর কথাতো একজনে জানবে আর সে মানুষটি হচ্ছে- →তার সবচেয়ে কাছের মানুষ সবার থেকে প্রিয় তার স্বামী। . সব মেয়েরা কিন্তু চায় তার স্বামী বাহিরে কোথাও যাওয়ার সময় এমন করে বলতে। কিন্তু কেউ কেউ বলে না যদি তার স্বামী বিরক্তবোধ করে, তাই বলে না। তবে আমার মতে এমন করে যখন মেয়েরা বলে, ছেলেরা শুধু উওরে যদি বলে- *আচ্ছা ঠিক আছে। *হুম মনে থাকবে। *না একদম ভুলে যাবো না, ইত্যাদি ইত্যাদি। . তখন কিন্তু মেয়েরা এ কথাগুলো শুনলে সবচেয়ে বেশি খুশি হয় যা কোনো কিছুর সাথে তুলনা করা যাবে না। স্বামী চায় নিজে রাজা না হলেও তার স্ত্রীকে রাণী করে রাখতে তবে সব স্ত্রী রাণী হয়ে থাকতে চায় না। আবার সব স্ত্রী চায় তার স্বামীর কাছে রাণী হয়ে থাকতে তবে সব স্বামী রাণীর মতো রাখতে চায় না। . ছুটির দিনে স্ত্রী আবাদার এই না যে – → আজকে তুমি ফ্রি আছো চলো পার্কে ঘুরাফেরা করবো এরপর বড় কোনো রেস্টুরেন্ট এ খাবো। . ছুটির দিনে স্ত্রী অাবদার হচ্ছে- →আজকে তুমি ফ্রি আছো ফজরের নামাজ পড়ে নিভো নিভো অন্ধকারে তোমার হাত ধরে হাঁটবো। এরপরে দুইজন মিলে সকালের নাস্তা ও দুপুরের খাবার বানাবো। এমন আবাদার যে মেয়ে করে তারা সত্যি খুব ভাগ্যবতী। আর সে মেয়েগুলোর আবদার ও স্বামীরা রাখে।

By kolpobazz

No comments:

Post a Comment

Popular Posts