Main Menu

Saturday, March 30, 2019

রাস্তার মধ্যে দাঁড়ায়া কমার্স কলেজের দুই প্রেমিক প্রেমিকা সিরিয়াস লেভেলের ঝগড়া করতেসে। আমি ধৈর্য ধরে স্ট্যাচুর মত দাঁড়িয়ে ঝগড়া দেখতেসি। ভাবছিলাম ব্রেকাপ হলেই একটা চান্স নিবো। কিন্ত একি এখন ও ব্রেকাপ হচ্ছে না। এর মধ্যে দেখলাম মেয়েটা কান্না করছে। আমি আবার নরম দিলের মানুষ। কান্না দেখতে পারিনা। মনে মনে রাগ হল। তাই হাতে থাকা ব্যট টা নিয়ে ছেলের মাথায় একটা বারি মেরে দিলাম। বারি খেয়ে রাস্তায় গরাগরি খাচ্ছে শুয়োরটা। মাথা ফেটে রক্ত বের হয়ে কালো পিচ লাল হয়ে গেছে। মা গো বাবা গো বলে চিল্লাচ্ছে। যাক গোল্লায় যাক হারামির পুত। তাতে আমার কি। আমি আবার মেয়েদের ছাড়া ছেলেদের কস্ট বুঝিনা। এদিক ফিরে মেয়েটার দিকে তাকালাম। মেয়েটা থ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। হয়ত শক খাইছে রক্ত দেইখা। খাক শক তাতে আমার কি। ভাল কাজ করলে আমার খারাপ লাগে না। রাস্তার পাশে একটা জটলা পরে গেছে। সবাই কইতাছে কি হল মিয়া। আমি কইলাম হালা আমার বউরে রেপ করতে আইছিল। দিসি মাথা ফাটাইয়া। আপ্নারা আমার বউরে দেহেন। আমি যাচ্ছি পুলিশ আননের লাইগা। হ দাদা ঠিক করছেন। হাত পা ভাইংা কেন দিলেন না। ভাবছি সালার জনগন কি আবুইল্লা। এরা এমন যে গু রে পিঠা কইলেও মাইন্না নিব, দিধা করব না। যাউকগা তাতে আমার কি। আমি ত জনগন না। প্রেমিকার প্রেমিকটা বেহুস পরে আছে, কেউ ধরছেও না। আরে ধুর যেখানে অভিজিতরে ধরে নাই সেখানে এই শালা কেডা। আমি এখন মিরপুর ১১ চলে আসছি। রাস্তার পাশে একটা বিরি কিনলাম। টাকা দিব এমন সময় সে রক্তমাখা ব্যটের দিকে তাকাইল কয়েকবার। তারপর,, সালার দোকানদার আর টাকা চাইল না। সালারা ও অদ্ভুত টাকা না থাকলে কোন বাল ও দিব না তয় ভয় পাইলে দেখা জায় পরনে লুনগি খুলে দিতেও টাইম নিবে না। সব শুওর কোথাকার। নাহ এখন এসব ভাব্লে চলবে না। একটা ভাল কাজ করে আসলাম তা ত সালারা বুঝবে না। না বুঝলে কি,, এমন ভাল কাজ সামনে আরও আসলে আমি বার বার করতেও পিছপা হব না। #সাইকো

By kolpobazz

No comments:

Post a Comment

Popular Posts