.কল্পলোকের কল্পবাজ একজন ভাল লেখককে সহজেই ভাল মানুষ ভেবে নেয়াটা বোকামী। যেমন একজন ভাল ডাক্তার ভাল মানুষ নাও হতে পারে। বাংলাদেশে যত জন ডাক্তার আছে এরা সবাই যদি ভাল মানুষ হত, যদি প্রত্যেকটা ডাক্তার দিনে তিনটা করে রোগী বিনা পয়সায় দেখত তাহলে আর এদেশে কেউ বিনা চিকিৎসায় মারা যেতনা।
Monday, May 27, 2019
Attention: Don't read this .... স্বইচ্ছায় পড়লে আমায় দোষ দিতে পারবেন না। পর্ন স্টার [গল্প - ০২] [সাইকো] ঘরের মাঝে আর কোন আসবার পত্র নেই। কেবল ঘরের মাঝে একটা মেডিক্যাল বেড রাখা। তার উপরে নিশাত শুয়ে আছে। আরও ভাল করে বললে ওকে শুইয়ে রাখা হয়েছে। মেডিক্যাল বেডের সামনের দুই স্টান্ড থেকে দুটো দড়ির সাথে নিশাতের দুই হাতের কব্জির সাথে বাঁধা এবং এটাতে নিশাতের দুটো হাত দুই দিকে টান টান করে রয়েছে। ও কেবল নিজের কব্জিটা নড়াতে পারছে। দুপায়ের গোড়ালি দুটোও ঠিক একই ভাবে বাঁধা। নিশাত বেডের উপর শুয়ে আছে খানিকটা ইংরেজি এক্স অক্ষরের মত করে। এবার নিশাতের দিকে আরও ভাল করে নজর দেওয়া যাক। নিশাত চোখে কিছু দেখতে পারছে না। কালো টেপ দিয়ে ওর চোখের উপর দিয়ে কয়েক লেভেল প্যাঁচানো হয়েছে। ওর মুখে একটা কালো বল গ্যাগ দিয়ে আটকে দেওয়া হয়েছে। গ্যাগটা খানিকটা রাবার দিয়ে তৈরি। ওর মুখের সাথে শক্ত করে আটকে আছে। এছাড়া নিশাতের শরীরে বাড়তি কিছু নেই। পুরোপুরি নগ্ন হয়ে শুয়ে আছে ও বেডের উপর। জোড়ে জোড়ে নিঃশ্বাস নিচ্ছে। হাঁপাচ্ছে। একটু আগে ওর যে ঝড় বয়ে গেছে তাতে শান্ত হতে ওর আরও কিছু সময় লাগবে। নিশাত কোনদিন ভাবে নি ও জীবনে এমন কিছু এক্সপিরিয়েন্স করবে। বাউন্ড গ্যাংব্যাং ওর সাথে একটু আগে ঘটে গেছে। এতোদিন সে এসব দেখেছে ফোন এবং ল্যাপ্টপের স্ক্রিনে আজকে সেটা ঘটেছে তার সাথেই । ওরা মোট চারজন ছিল। একে একে চারজন এসেছে আর গেছে। দুজনের পরেই নিশাতের দম বন্ধ হয়ে আসছিলো। চিৎকার করে থামতে বলতে চাইছিল কিন্তু মুখ আর চোখ বাঁধা থাকার কারনে কিছুই বলতে পারে নি। সহ্য করে গেছে কেবল। চারজনের একজনকে সে খুব ভাল করেই চিনে। আদিব। ওর খুব কাছের বন্ধু। একই সাথে পড়াশুনা করে। যে ফ্ল্যাটে ও এখন আছে এটা আদিবেরই ফ্ল্যাট। কিন্তু বাকি তিনজন যে কে সেটা ও বলতে পারবে না। আদিবের কয়েকজন বন্ধুর সাথে ওর দেখা হয়েছে তবে বাকি তিনজন যে তাদের ভেতরের কেউ সেটা ও জানে না। নিশাতের এই সব কিছু করার কথা না। মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়ে সে। এসব কিছু করার কথা চিন্তাও করতে পারার কথা না। কিন্তু ও শুরু থেকেই একটু অন্য রকম। অন্য সব মেয়ের মত করে সে চিন্তা করে না । এসবের শুরু হয়েছিলো যখন ওর হাতে নতুন ফোন আসে। তখন সবে মাত্র এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। নতুন একটা মোবাইল ফোন এসেছে হাতে। সেটাতেই ব্রাউজ করতে করতে একদিন একটা ছবি দেখতে পেল। ছবিতে একটা মেয়ের হাত পা বেঁধে সেক্স করা হচ্ছে। মুখে একটা গ্যাগ পরানো ছিল। ছবিটার দিকে এক ভাবে তাকিয়ে রইলো কেবল। পুরো শরীর জুড়ে একটা শিহরণ অনুভব করলো। সেই থেকে শুরু এই ব্যাপারটার উপর আগ্রহ। ইন্টারনেতে এই বিডিএসএম, বন্ডেজ সম্পর্কে যা যা পেত সব পড়ে ফেলতো, আস্তে আস্তে এই ব্যাপারে সব কিছু জানতে শুরু করে। ঢাকায় আসার পরে সেই পরিধিটা আরও যেন বেড়ে গেল কিন্তু তখন তার মাঝে একটা সংকোচ কাজ করতো সব সময় । আশে পাশের মানুষ গুলোকে সে দেখতো আর জানতো যে সে যা পছন্দ করে তারা এই দেশের মানুষ পছন্দ করবে না । তাই নিজের ভেতরে সব কিছু লুকিয়ে রেখেছিলো । তবে অনলাইনেই তার কাজ কর্ম চলতো । সে একটা ফেইক আইডি খুলেছিলো তার মনের এই সব কথা লেখার জন্য । সেখানে অনেকেই তার সাথে কথা বলতে চাইতো দেখা করতে চাইতো কিন্তু নিশাত জানতো যে এরা আসলে তার কাছে কি চায় । তাই খুব একটা পাত্তা দিতো না । তখনই তার জীবনে আদিব এল । খুব অল্প দিনেই আদিবের সাথে ওর ভাব হয়ে গেল । ভালবাসা না কারন আদিবের আগে থেকেই একটা গার্লফ্রেন্ড ছিল তবে আদিব ওকে খুব পছন্দ করতো বন্ধু হিসাবে । ও নিজেও আদিবকে পছন্দ করতো । সেইদিনটার কথা ওর পরিস্কার মনে আছে । সেদিন ওর জন্মদিন ছিল । আদিব ওকে ডেকে নিয়ে যায় ওর ফ্ল্যাটে । ঢাকাতে নিজের একটা ফ্ল্যাটেই থাকতো সে একা । ওর বাবা মা দুইজনেই দেশের বাইরে থাকে । সেও কদিন পরে চলে যাবে সেখানে । সেদিন নিশাত পরেছিলো একটা সাদা রঙের লেগিংস আর শর্ট কামিজ । সাথে লাল ওড়না । আদিবের বাসায় গিয়ে দেখে সেখানে সে ছাড়া আর কেউ নেই । ওর জন্য কেকের ব্যবস্থা করা হয়েছে । দুজন মিলে কেক কাটলো । তারপর আদিব ওর জন্য একটা গিফট প্যাকেট বের করে দিলো । সেটা খুলতেই নিশাতের পুরো শরীর কেঁপে উঠলো । সেখানে ছিল একটা লাল রঙের বল গ্যাগ একটা স্লেভ কলার আর একটা হ্যান্ডকাফ । ও কেবল অবাক হয়ে তাকালো আদিবের দিকে । আদিব তখন মিটমিট করে হাসছে ওর দিকে তাকিয়ে । নিশাত কোন দিন আদিবকে ওর এই গোপন পছন্দের কথা বলে নি লজ্জায় । তাহলে ও কিভাবে জানলো ? যেন ওর মুখের কথাই বুঝতে পারলো । বলল, জানি তুমি আমাকে কিছুই বল নি তবুও আমি কিভাবে জানলাম ? একদিন তোমার ফোনে দেখেছিলাম । একটা গ্যালারি ভর্তি কেবল এই সব ছবি । তখনই বুঝতে পেরেছিলাম । ভাবছিলাম তোমাকে একটা সারপ্রাইজ দেব ! নিশাত কি বলবে বুঝতে পারলো না । খুব সংকোচ নিয়ে বলল, সো তুমি মনে কর না যে আমি অদ্ভুদ কিংবা উইয়ার্ড ? আদিব বলল, কেন ? তুমি এই বন্ডেজ পছন্দ কর বলে ? মোটেই না । আমাদের সবারই নিজেস্ব পছন্দ আছে আর সেটা আমাদের শ্রদ্ধা করা উচিৎ । নিশার কি বলবে ঠিক বুঝতে পারলো না । হঠাৎ করেই আদিবকে জড়িয়ে ধরলো । আদিব হাসলো তারপর বলল, কি ট্রাই করতে চাও না ? নিশাত বলল, আমার লজ্জা লাগবে ! আরে রাখো তোমার লজ্জা । দেখি আমি পরিয়ে দেই । এই বলে প্রথমেই গলাতে পরালো স্লেভ কলারটা । তারপর হাতটা পেছন দিক দিয়ে হাতে হ্যান্ডকাফ দিয়ে আটকে দিলো । এর পর ওর মুখে বলগ্যাগ দিয়ে আটকে দিলো । তারপর ওকে নিয়ে গেল আয়নার সামনে । টান দিয়ে ওর ওড়ণাটা সরিয়ে ওকে দাড় কড়াল আয়নার সামনে । নিশাত কি করবে ঠিক বুঝতে পারছিল না । ওর পুরো শরীর জুড়ে একটা তীব্র উতলা ভাব কাজ করছে । প্রথম বারের মত এসব পরেছে । নিজকে ঠিক রাখতে পারছে না । তীব্র একটা লজ্জাও লাগছে আদিবের সামনে । মুখ লাল হয়ে গেছে । তাকাতে পারছে না আদিবের দিকে । আদিব বলল, এতো লজ্জা পাচ্ছো কেন শুনি ? আজকে তোমাকে আমি মজা দেখাবো । নিশাত কিছু বলতে গেল কিন্তু সেটা পারলো না বলগ্যাগ মুখে থাকার কারনে । আদিব বলল, শুনো আমি এখন একটা বাইরে যাবো । তোমাক এখানে এভাবেই রেখে যাবো । একা একা থাকো কিছু সময় । তাহলে নিজের ভেতরে কিছুটা শান্ত হয়ে যাবে । তবে আজকে তোমাকে আর ছাড়বো না । সারা রাতই তোমাকে এইভাবে থাকতে হবে । বুঝেছো । আর আজকে তুমি হচ্ছো আমার স্লেভ । আমি যা বলবো তাই করতে হবে । নিশাত কেবল তাকিয়ে রইলো । আদিব নিজের মোবাইল বের করে বেশ কিছু ছবি তুললও ওর । তারপর ওকে রেখে বের হয়ে গেল । দরজাতে তালা দেওয়ার আওয়াজ পেল ও । আদিব যাওয়ার পরেই নিশাত বুঝতে পারলো এতোদিন ও যা চেয়েছে তাই হচ্ছে ওর সাথে । ও এখন একটা ঘরে বন্দি ওর হাত বাঁধা, মুখে বলগ্যাগ দেওয়া এবং ওর গলাতে কলার পরানো । মুখের বলল গ্যাগটা একটা টাইট করে পরানো হয়েছে । একটু ব্যাথা করছে । তবে সেটার থেকেও অনুভূতিটা ওর কাছে বেশি বড় । ফ্ল্যাটের মাঝে কিছু সময় ও হাটাহাটি করলো । কি করবে বুঝতে পারছে না । আয়নায় নিজেকে আরও ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখলো আরও কিছু সময় । তখনই ওর মনে হল এখন যদি ওর শরীরে কিছু না থাকতো তাহলে হয়তো ব্যাপারটা অন্য রকম হত ! চিন্তা মনে হতেই নিজের শরীরের ভেতরে আরও একটা তীব্র একটা শিহরণ বয়ে গেল । নিশাত এইবার ঐ অবস্থায় খুব ধীরে বারান্দার দিকে গেল । একটু গিয়েই আবার ফিরে এল সাথে সাথে । যদি কেউ দেখে ফেলে ওকে এইভাবে তাহলে । এই দেখে ফেলার অনুভূতিটা আরও বেশি তীব্র । মানুষের নগ্ন হওয়ার থেকেও কেউ তাকে নগ্ন অবস্থায় দেখে ফেলবে এই ভাবনা বেশি দোলা দেয় । নিশাতকেও দিলো তাই । আদিব এলো আরও ঘন্টা দুয়েক পরে । -কেমন কাটলো ? নিশাত বলতে গেল কিছু কিন্তু বলতে পারলো না । মুখে বলগ্যাগ দেওয়া রয়েছে । আদিব খুলতে গিয়েও খুললো না । তারপর বলল, আজকে তোমার জন্মদিন যেহেতু আজকে তোমার জন্য আলাদা ট্রিটমেন্ট ! নিশাত বলতে চাইলো, মানে ? কিন্তু বলতে পারলো না । আদিব ওকে ধরে বিছায় বসিয়ে দিল তারপর ওর ঠিক পা দুটো ধরে ওকে বিছানায় শুইয়ে দিল । নিশাত বুঝতে পারলো ওর সাথে এখন কি হতে চলেছে । একবার মনে হল ও প্রোটেস্ট করবে কিন্তু বুঝতে পারলো যে ওর প্রোটেস্ট করার কোন উপায় নেই। ওর হাত পেছন দিয়ে আটকানো, চাইলেও পারবে না । মুখে গ্যাগ আছে কিন্তু চিৎকার করতে পারবে না । লেগিংসটা খুলে ফেলল । নিশাত জোরে জোরে নিঃশ্বাস নিতে লাগলো । তারপর আসল কাজটা করলো । নিশারের জামাটা খুলে ফেলল । নিশাত চুপ করে রইলো চোখ বন্ধ করে । ও কি করবে বুঝতে পারলো না । আদিব তখন ওর কানের কাছে এসে বলল, এখন কি চাও আমি আগে যাই, যদি না চাও সব থেমে যাবে এখন । চাও ? নিশাত কি বলবে বুঝতে পারলো না । কিন্তু আপনাআপনিই ওর মাথাটা ডানে বাঁয়ে চলে কয়েকবার । ও থামতে চায় না। জীবনে প্রথম বারের মত সেক্স করলো আদিবের সাথে । হাত বাঁধা অবস্থায় এবং মুখে গ্যাগ থাকা অবস্থায় । এটা যেন ওর স্বপ্ন সত্যি হয়ে গেল । সকালে যখন নিশাতের ঘুম ভাঙ্গলো দেখতে পেল ও ঠিক একই ভাবেই রয়েছে। রাতের পরে ওকে আর খুলে দেয় নি। ওভাবেই ছিল। সকালে উঠে প্রথমে নিজেকে আয়নাতে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখতে লাগলো। ওর নিজের কাছে অদ্ভুদ লাগছে। ও কোনদিন ভাবে নি এরকম ওর কাছে কোনদিন কিছু হবে। কিন্তু হয়েছে। তারপর থেকেই আদিবের বাসায় নিয়মিত আসা যাওয়া শুরু হল ওর। সপ্তাহে অন্তত একদিন নয়তো সে আসতোই। আর যতই দিন যেতে লাগলো নিশাতের সাহস ততই বেড়ে চলল। একটা সময় ও আদিবের বাসায় এসে আর কোন কাপড় গায়ে রাখতো না। একই ভাবে হাতে হ্যান্ডকাফ আর পায়ে লেগ কাগ পরতো। গলায় কলার আর বল গ্যাগ। একদিন আদিব ওকে বারান্দায় নিয়ে গিয়ে বেঁধে রাখলো। ঐদিন ওর খুব বেশি ভয় লাগছিলো যদি কেউ ওকে দেখে ফেলে। সেদিনও ওর মনে আলাদা একটা অনুভূতি হয়েছিলো। উত্তেজনাকর অনুভূতি। তারপরই একদিন আদিবকে বলল যে আরও ভয়ংকর কিছু করতে চায়। তারপরই ওকে আজকে এখানে এই কাজটা করলো। ওকে বেডের সাথে বেঁধে রাখার পর আদিবরা মোট চার জন একে একে এসে ওর সাথে সেক্স করেছে। নিশাত এসবই ভাবছিল। এতো সময়ে ওর মন একটু শান্ত হয়ে এসেছে। ঠিক এমন সময় দরজা খুলার আওয়াজ হল। আবারও শুরু করবে নাকি? নিশাত কিছু বলতে চাইলো কিন্তু ওর কিছু বলার উপায় নেই। একটু নড়াচড়া করলো বটে কিন্তু তাতেও খুব একটা লাভ হল না। নিশাত অনুভব করলো কেউ ওর শরীরের উপরে উঠে বসেছে। ওর চোখ আগে থেকেই বাঁধা সে কিছুই দেখতে পারছে না। তবে এটা বুঝতে পারলো যে ওর উপরে নতুন করে উঠেছে সে একজন মেয়ে। মেয়েটি কে নিশাত জানে না। তবে নিশ্চয়ই আদিবের পরিচিত। নিশাত অনুভূব করলো মেয়েটির হাত ওর পুরো শরীরের উপর ঘুরে বেড়াচ্ছে। তবে হাতের অনুভূতি টা ঠিক চামড়ার মত নয়। নিশাত বুঝতে পারলো মেয়েটা লেটাক্সের গ্লোভস পরে আছে। পায়ের দিক থেকেও একই অনুভূতি হচ্ছে। তার মানে মেয়েটি পায়েও লেটাক্সের লম্বা লেটাক্সের সকস পরে আছে। একেবারে মুভিতে দেখা মিস্ট্রেসদের মত। মেয়েটি এবার নিশাতের মুখের বলগ্যাগ খুলে দিল। তবে মুখে হাত দিয়ে কিছু বলতে নিষেধ করলো। নিশাত কিছুই বললো না। কেবল জোরে জোরে নিঃশ্বাস নিতে লাগলো। নিশাত অনুভব করলো এরপর মেয়েটি ওর উপর শুয়ে পরলো। পায়ের উপরে পা, শরীরের উপরে শরীর, ওর ব্রেস্টের উপর মেয়েটির ব্রেস্ট এসে পরেছে। তারপর ওর হাত দুটোর উপর মেয়েটির হাত দুটো রাখলো। আঙ্গুলের ভেতরে আঙ্গুল দিয়ে মেয়েটি ওর হাত চেপে ধরলো। তারপর নিশাতকে চুমু খেতে লাগলো। নিশাত নিজের মেয়েটির হাত শক্ত করে ধরেছে। কাঁপছে। সে নিজেও মেয়েটিকে চুমু খেতে শুরু করেছে। নিজের উত্তেজনার সর্বোচ্চ পৌছে গেছে সে। পরিশিষ্ট ঘন্টা দুয়েক পরে। নিশাতকে আনা হয়েছে ড্রয়িং রুমে। নিশাত এখন অনেকটাই শান্ত। তবে এখন ওর খুব বেশি লজ্জা লাগছে। কারন এখনও ওর শরীর কোন কাপড় নেই। ঘরে ও ছাড়াও আরও পাঁচ জন মানুষ আছে। সবাই আড্ডা দিচ্ছে, হাসি ঠাট্টা করছে। ওর অস্বস্তি লাগছে। ওর হাতটা এখন পেছন দিক দিয়ে হ্যান্ডকাফ দিয়ে আটকানো। গলাতে কলারটা লাগানো আছে। -নিশাত কেমন লাগছে? কথাটা বলল আশিরা। আদিবের বন্ধু। মেয়েটাকে দেখে নিশাত অবাকই হয়েছে। এখনো মেয়েটা লম্বা লেটাক্সের গ্লোভস পরে আছে। টপস আর স্কার্ট পরে আছে। নিশাত বলল, আমি কোন দিন ভাবি নি এইকাজটা আমি করতে পারবো। কিন্তু তুমি পেরেছো আর খুব ভাল ভাবেই। আদিব বলল, শুনো তোমার পুরো ভিডিওটা আমরা এখন নেটে ছেড়ে দিব। নিশাত অবাক হয়ে বলল, কি বলছ? না না না। আশিরা বলল, আরে চিন্তা কর না, তোমার চোখে কালো টেপ দিয়ে আটকানো ছিল, মুখে গ্যাগ, কেউ চিনবে না। আর যখন ভিডিও করা হয় তখন এমন ভাবেই করা হয়েছে যাতে চেনা না যায়। সো টেনশন নিও না। নিশাত একটু অবাক হল। তার মানে সব সময়ই ঐ রুমে কেউ ছিল। নিশাত বলল -কিন্তু তোমাদেরকে চেনা যাবে যে। -না। ওরা সবাই মাস্ক পরেছিল তাই সমস্যা হবে না। শুনো তোমাকে নিয়ে আমাদের আরও প্লান আছে। এরপর তোমাকে নিয়ে গাজিপুরে যাবো। খোলা স্থানে কিছু স্যুট করবো। বুঝেছো? নিশাত মাথা নাড়ালো। ও যে এমন কিছু করবে জীবনে কি ভেবেছিলো। যেদিন প্রথম এই বন্ডেজের উপর আগ্রহ জন্মেছিল সেদিন কি ঘুরাক্ষণেও টের পেয়েছিল এমন কিছু তার জীবনে ঘটবে! এমন ভাবে কল্পনা বাস্তব হয়ে যাবে ভাবতে পেরেছিলো কি! জীবনে এমন অনেক কিছুই ঘটে যা কল্পনাকেও হার মানায়। নিশাতের জীবনেও তেমন কিছু হয়েছে, সামনে আরও হতে চলেছে। তবে সেটা অন্য কোন গল্প।
By kolpobazz
Labels:
Kolpobazz
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
Popular Posts
-
সাইকো ডায়েরি https://ift.tt/3297LcL
-
রুপাকে নিয়ে অনেক গল্প হয়, অনেক কথা, কিন্তু কেউ তাকে প্রকাশ্যে কিছু বলে না। যেন কী এক গোপন শলাপরামর্শের মতো—কেবলই ফিসফাস, কেবলই কানাকানি, ...
No comments:
Post a Comment