NM shanto
ছোট বেলায় একবার ঘর ভর্তি লোকের সামনে পায়ের তলায় লুঙি আটকে পড়ে গেছিলাম ব্যাথা পাইনি লজ্জা পাইছিলাম প্রচুউর। লজ্জায় দুই কান লাল হয়েছিল দুই দিন।
একবার বাবার এক কলিগ বন্ধু স্বপরিবারে বেড়াতে এসেছিল।......
আমাদের বাসায়। আমার বয়সী একটা মেয়ে ছিল ওই আংকেলের। আমাকে তিনি কোলে নিয়ে জিজ্ঞেস করলেন এই হ্যান্ডসাম বাবুটা কোন ক্লাসে পড়ে? আমি উত্তর দিতে পারিনি হটাৎ করে প্রচন্ড বেগে একটা পাদ দিয়ে বস্লাম! মেয়েটা যে কিভাবে হাসছিল ভাবলে এখনো লজ্জায় মরে যেতে ইচ্ছা করে আমার!
এত ছিল ছোট বেলার ঘটনা। ধরেন প্রাপ্ত বয়স্ক কেউ যদি ভুলে প্যান্টের চেইন খোলা রেখে শত শত লোকের সামনে গিয়ে দাড়ায় ভাবতে পারেন ঘটনা?
ছেলেদের কখনো হাতে ধরে লজ্জা শেখানো হয় না। মেয়েদের শেখানো হয়। যে বয়সে আমি লুঙী মাথায় তুলে ঘুমাতাম সেই বয়সে আমার বোনকে হিজাবের ট্রেনিং দেয়া হোত। নিজের বোন নিজের মা তবু কখনো ওড়না ছাড়া দেখিনি পর পুরুষ তো দূরে!
প্রচন্ড গরমে আমরা যখন শার্টের বোতাম খুলে হাপিয়ে উঠি মেয়েরা তখনো সেমিজ পড়ে, কামিজ পড়ে, ওড়না পড়ে, কেন? কারন তাদের ইজ্জত তাদের সম্ভ্রম। বছরের পর বছর জন্ম থেকে আজন্ম এই ইজ্জত টুকু তারা কচু পাতার মাঝখানে এক ফোটা টলমলে পানির মত আগলে রাখে।
সেই মেয়েটাকে যখন টেনে হিচড়ে নগ্ন করা হয়, আজন্ম তুলে রাখা ইজ্জ্বত টুকু যখন বেয়াব্রু করা হয় তখন আর তাকে জবাই করা লাগে নাকি? সে তো তখনি মরে গেছে যখন তার কাপড়ের প্রতিটা ভাজে তুলে রাখা সম্মান টুকু নিগরে খেয়েছিস তোরা!
সোহাগীর ব্যাপারে নতুন কিছু বলার নেই। ৭১ এ পাকীরা যখন লক্ষ সোহাগীর বুকে হাত দিয়েছিল আমরা সে হাত কেটে জবাব দিয়েছি। আর আজকের বাংলাদেশে যারা সোহাগীদের বুকে হাত দেয়ার কলিজা দেখায় তারা যেন নিজেদের বোনের বুকে হাত দেয়। সেই জানোয়ারদের বিচার আবার ভিক্ষা চাইতে হবে? হাত জোর করছিনা আল্টিমেটাম দিচ্ছি। প্রতিটা সোহাগীর বিচার এ দেশে হইতে হবে নইলে তোরা দেশ ছাড় আমরা নতুন করে আবার বাংলাদেশ বানাই..........!!
ছোট বেলায় একবার ঘর ভর্তি লোকের সামনে পায়ের তলায় লুঙি আটকে পড়ে গেছিলাম ব্যাথা পাইনি লজ্জা পাইছিলাম প্রচুউর। লজ্জায় দুই কান লাল হয়েছিল দুই দিন।
একবার বাবার এক কলিগ বন্ধু স্বপরিবারে বেড়াতে এসেছিল।......
আমাদের বাসায়। আমার বয়সী একটা মেয়ে ছিল ওই আংকেলের। আমাকে তিনি কোলে নিয়ে জিজ্ঞেস করলেন এই হ্যান্ডসাম বাবুটা কোন ক্লাসে পড়ে? আমি উত্তর দিতে পারিনি হটাৎ করে প্রচন্ড বেগে একটা পাদ দিয়ে বস্লাম! মেয়েটা যে কিভাবে হাসছিল ভাবলে এখনো লজ্জায় মরে যেতে ইচ্ছা করে আমার!
এত ছিল ছোট বেলার ঘটনা। ধরেন প্রাপ্ত বয়স্ক কেউ যদি ভুলে প্যান্টের চেইন খোলা রেখে শত শত লোকের সামনে গিয়ে দাড়ায় ভাবতে পারেন ঘটনা?
ছেলেদের কখনো হাতে ধরে লজ্জা শেখানো হয় না। মেয়েদের শেখানো হয়। যে বয়সে আমি লুঙী মাথায় তুলে ঘুমাতাম সেই বয়সে আমার বোনকে হিজাবের ট্রেনিং দেয়া হোত। নিজের বোন নিজের মা তবু কখনো ওড়না ছাড়া দেখিনি পর পুরুষ তো দূরে!
প্রচন্ড গরমে আমরা যখন শার্টের বোতাম খুলে হাপিয়ে উঠি মেয়েরা তখনো সেমিজ পড়ে, কামিজ পড়ে, ওড়না পড়ে, কেন? কারন তাদের ইজ্জত তাদের সম্ভ্রম। বছরের পর বছর জন্ম থেকে আজন্ম এই ইজ্জত টুকু তারা কচু পাতার মাঝখানে এক ফোটা টলমলে পানির মত আগলে রাখে।
সেই মেয়েটাকে যখন টেনে হিচড়ে নগ্ন করা হয়, আজন্ম তুলে রাখা ইজ্জ্বত টুকু যখন বেয়াব্রু করা হয় তখন আর তাকে জবাই করা লাগে নাকি? সে তো তখনি মরে গেছে যখন তার কাপড়ের প্রতিটা ভাজে তুলে রাখা সম্মান টুকু নিগরে খেয়েছিস তোরা!
সোহাগীর ব্যাপারে নতুন কিছু বলার নেই। ৭১ এ পাকীরা যখন লক্ষ সোহাগীর বুকে হাত দিয়েছিল আমরা সে হাত কেটে জবাব দিয়েছি। আর আজকের বাংলাদেশে যারা সোহাগীদের বুকে হাত দেয়ার কলিজা দেখায় তারা যেন নিজেদের বোনের বুকে হাত দেয়। সেই জানোয়ারদের বিচার আবার ভিক্ষা চাইতে হবে? হাত জোর করছিনা আল্টিমেটাম দিচ্ছি। প্রতিটা সোহাগীর বিচার এ দেশে হইতে হবে নইলে তোরা দেশ ছাড় আমরা নতুন করে আবার বাংলাদেশ বানাই..........!!
No comments:
Post a Comment