.কল্পলোকের কল্পবাজ একজন ভাল লেখককে সহজেই ভাল মানুষ ভেবে নেয়াটা বোকামী। যেমন একজন ভাল ডাক্তার ভাল মানুষ নাও হতে পারে। বাংলাদেশে যত জন ডাক্তার আছে এরা সবাই যদি ভাল মানুষ হত, যদি প্রত্যেকটা ডাক্তার দিনে তিনটা করে রোগী বিনা পয়সায় দেখত তাহলে আর এদেশে কেউ বিনা চিকিৎসায় মারা যেতনা।
Wednesday, May 29, 2019
Attention: Don't read this .... পর্ন স্টার [গল্প - ০৪ (স্লেভারি)] [সাইকো] নিজেকে আরেকবার আয়নায় দেখলো আফিয়া । প্রতিবার দেখে নিজের কাছেই তার অন্য রকম রাগছে । বুকের ভেতরে একটা আলাদা উত্তেজনা কাজ করছে । মাঝে মাঝে আফিয়ার নিজের কাছেই সব কিছু কেমন লাগছে । মনে হচ্ছে সব কিছুই যেন একটা ভ্রম । একটু পরেই সব কেটে যাবে । কিন্তু জানে এই ভ্রমটা কাটবে না । গত দিন থেকে শুরু হয়েছে । আফিয়া এরকম ভাবে কোন দিন পোশাক পরে নি । টাইট পোশাক পছন্দ করে না । কিন্তু আজকে সে টাইট পোশাকই পরেছে । তবে এই টাইট পোশাকের কোন তুলনা নেই । অন্তত কোন দিন যে এমন পোশাক যে পরবে সেটাও ভাবে নি । আফিয়া পায়ে পরেছে লম্বা লেটাক্সের সক্স । একেবারে শরীরের সাথে সেটা লেগে আছে । তার উপর চাপিয়েছে হাই বুট । হাতেও পরেছে কালো লেটাক্সের গ্লোভস । ওর শরীরে আর কিছুই পরা নেই । তবে এর জন্য ও মোটেই এসবই নীল র পছন্দের । আফিয়া সত্যিই ভাবতে পারছে না এসব সে করছে । এই নীল কে সে এইভাবে চিনতে পারে নি । নীল বন্ডেজ পছন্দ করে । এটা সে অনেক আগে থেকেই জানে । তবে একদিন যে নীল ওর নিজের স্লেভ হিসাবে আবির্ভুত হবে সেটা ও কোন ভাবেই আশা করে নি । তাও আবার কন্ট্রাক্ট সাইন করে । কন্ট্রাক্টের কাগজটা এখনও টেবিলের উপর রাখা আছে । সেখানে নীল সাক্ষর দেওয়া । যদিও সেটা লোক লিগ্যাল ডোকুম্যান্ট না তবুও স্লেভারি কন্ট্রাক্টটার ভেতরে একটা অন্য রকম কিছু আছে । কাগজটা নীল র উপর কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে । গতকালকে যে কাজটা ও নীল কে করতে বলেছে সেটাই করেছে । ওর এখন নিজের কোন ইচ্ছে নেই । আফিয়া ওকে যা বলবে সেটাই ও করবে । যখন এই বাসায় প্রথম এসে হাজির হল তখন কেবল পরীক্ষা করার জন্যই আফিয়া নীল কে ওর পায়ে চুমু খেতে বলেছিল । খুব নিশ্চিত হয়ে বলেনি । বেশ কয়েকটা ভিডিও দেখেছিলো যেখানে মিস্ট্রেসের পায়ে তাদের স্লেভরা চুমু খায় । সেটা থেকেই বলেছিলো । ভাবতেও পারে নি নীল ওটা করে ফেলবে । তারপর নীল কেবল তাকে বলেছিলো যে আগামী দুই দিন সে একেবারেই আফিয়ার স্লেভ । এই দুই দিনে নীল আর নিজের ভেতরে নেই । এই দুই দিনে নীল র নিজের কোন অস্তিত্ব নেই । তার কেবল একটা পরিচয় যে সে হচ্ছে আফিয়ার একান্ত স্লেভ । এবং এই ব্যাপারে সে কতখানি সিরিয়াস সেটা আফিয়ার বুঝতে কষ্ট হল না । তারপরই সেও নিজেকে তৈরি করে নিল । নীল যা চায় তাই ওকে দেওয়া হবে । তারপরই নীল কে নিয়ে যাওয়া হয় ব্যাজমেন্টে । গত দিন থেকে সে সেখানেই আছে । আজকে তার পানিশমেন্ট শুরু হবে। স্লেভারি কন্ট্রাক্ট টা যখন আফিয়া পড়ছিলো তখনই ওর শরীরের লোম খাড়া হয়ে যাচ্ছিলো । সেখানে স্পষ্ট করেই বলে দেওয়া আছে সে আসলে কি কি করতে পারবে নীল র সাথে । এক কথায় সব কিছু করা অধিকার দিয়ে দিয়েছে । এমন কি যে সেফওয়ার্ড থাকে সেটাও ব্যবহার করা হয় নি । এটা ব্যবহার করার উপায় থাকলে নাকি মজা কমে যায় অনেক । তারপরই সে নির্দেশ দিল নীল যেন তার শরীরের সব জামাকাপড় খুলে ফেলে । কন্ট্রাক্টে লেখাই ছিল যে একজন স্লেভ কখনই কোন পোশাক পরে থাকতে পারবে না । নীল কোন কথা না বলে সাথে সাথেই নিজের শরীরের সব জামা কাপড় খুলে ফেলল । তারপর হাটু গেড়ে বসলো আফিয়ার সামনে বসলো । আফিয়া টেবিলের উপর থেকে একটা স্টিলের কলার নিয়ে এসে নীল র গলাতে লাগিয়ে দিল । এই কলার এখন নির্দেশ করছে যে নীল হচ্ছে একজন স্লেভ । অন্যের অধীন । ওর নিজের সত্ত্বা বলে কিছু নেই । তারপরই আফিয়া ভাবছিলো ওকে নিয়ে কি করা যায় । কিছু সময় চিন্তা করতেই বুঝে গেল ওকে এখন কি করতে হবে । বন্ডেজের সব উপকরন ওরা সাথে করেই নিয়ে এসেছিলো । সেখান থেকে একটা হ্যান্ডকাফ বের করলো । তারপর সেটা দিয়ে নীল র হাত দুটো পেছন দিক দিয়ে আটকে দিল । তারপর গলার কলারের সাথে আরেকটা চেইন লাগিয়ে নীল কে টানতে টানতে নিয়ে এল বাসার বাইরে । বাইরের আলোতে আফিয়ার মনে একটা দুষ্টু বুদ্ধি এল । নীল কে খোলা আকাশের নিচে হাটিয়ে নিয়ে গিয়ে একটা জায়গাতে দাড় করিয়ে রাখলো । তারপর নিজের মোবাইল বের করে অনেক গুলো ছবি তুলল । এভাবেই সারা বাড়ির বাউন্ডারীতে ওকে দিকে কাজ করালো । বলল যেন সব শুকনো পাতা সে পরিস্কার করে । নীল ঠিক তাই করতে লাগলো । পেছনে হাত বাধা অবস্থায় নীল কে অন্য রকম লাগছিলো । সেই সাথে ওর নগ্ন দেহেটা রোডে কেমন চকচক করছিলো । আফিয়া কেবল এক ভাবে তাকিয়ে ছিলো সেদিকে । বিশেষ ঐ অঙ্গের দিকেও চোখ যাচ্ছিলো বারবার । ওর মনে হচ্ছিলো এমন অবস্থায় নীল এমন শান্ত কেমন করে আছে ! তারপরই ওকে নিয়ে এসে বেজমেন্টে বেঁধে রেখেছিলো । সারা রাতে আসে নি ওকে । থাকুক বন্ধ একটু ! আফিয়া সমস্ত বাড়ির দরজা বন্ধ করে দিয়ে নিচে ব্যাজমেন্টে নেমে এল । আসার আগে ব্যাজমেন্টের দরজাটা ভাল করে বন্ধ করে দিল । যতই চিৎকার করে কেউ এখন আর শোনা যাবে না বাইরে থেকে । অবশ্য এই বাসার আশে পাশে খুব একটা বাসা নেইও । গাজীপুরের একটা বাগান বাড়ি এটা । কেয়ার টেকারকে আগেই বাইরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে । বেজমেন্ট টা অন্ধকার হয়ে আছে । আফিয়া একটা সুইচ টিপ দিল । সাথে সাথে ঘোরের এক কোনে একটা একটা ৬০ পাওয়ারের লাইট জ্বলে উঠলো । ঘরটা খুব বেশি বড় নয় । কোন জানালা নেই । ঘরের মাঝ খানে সিলিং থেকে থেকে একটা দড়ি নিচে নেমে এসেছে । সেই সিলিংয়ে দুই হাত উপর দিক দিয়ে বাঁধা একটা মানুষকে দেখা যাচ্ছে । মানুষটার হাত দুটো শক্ত করে বাঁধা রয়েছে । পা দুটোও শক্ত করে বাঁধা রয়েছে । এই মানুষ টা আর কেউ নয় সেটা হচ্ছে নীল । গতকাল রাতে নিজ হাতে এভাবে বেঁধে রেখে গেছে সে । তারপর নিজের মোবাইল দিয়ে অনেক গুলো ছবিও তুলেছে । এই ছবি গুলো চাইলেই সবার সামনে প্রকাশ করতে পারে । এমন কি ফেসবুকে ওকে ট্যাগ দিয়েও পোস্ট করতে পারে । কন্ট্রাক্টে এমন কিছুই লেখা আছে । এই তিন দিনে ও যা ইচ্ছে করতে পারবে । কোন প্রকার বাঁধা দিতে পারবে না । কোন কিছু বলারও নেই ও । আফিয়া আবার তাকালো নীল র দিকে । নীল র মুখে একটা বল গ্যাগ পরানো রয়েছে। ওর চোখ বাঁধা । আফিয়া ঘরের ভেতরে আসায় নীল জেগে উঠলো । ... কন্ট্রাক্টে এমন কিছুই লেখা আছে । এই তিন দিনে ও যা ইচ্ছে করতে পারবে । কোন প্রকার বাঁধা দিতে পারবে না । কোন কিছু বলারও নেই ও । আফিয়া আবার তাকালো নীল র দিকে । নীল র মুখে একটা বল গ্যাগ পরানো রয়েছে। ওর চোখ বাঁধা । আফিয়া ঘরের ভেতরে আসায় নীল জেগে উঠলো । এতোক্ষন ঘুমিয়েই ছিল । পুরোটা দিন এই ভাবেই এখানে বাঁধা রয়েছে । তাকে কিছু খেতে দেওয়া হয় নি বরং সারা দিন শাস্তি দেওয়া হয়েছে । আজকেও দেওয়া হবে । আফিয়া নীল শরীরের চারিপাশ দেখতে লাগলো । ওর পুরো দেহে তেল চটচট করছে । শরীরে তার কিছু নেই । নীল র বুকের কাছে এবং ওর উরুসন্ধিতে একটা তার লাগানো রয়েছে । গত কালকে ইলেকট্রিক শক দেওয়া হয়েছে । প্রতিবার শক দেওয়ার সাথে সাথে সাথে নীল চিৎকার করে উঠছিল কিন্তু ওর চিৎকার বের হচ্ছিলো না । মুখে গ্যাগ থাকার কারনে চিৎকার শোনা যাচ্ছিলো না । নীল র এই চিৎকার আফিয়া কেমন যেন উপভোগ করছিলো । কেন করছিলো সেটা ও নিজেও বলতে পারবে না, তবে মজাই লাগছিলো ওর কাছে । নীল নিজেও এটা পছন্দ করে । আজকে আফিয়া নিয়ে এসেছে চাবুক । সে কোন কথা না বলেই নীল কে চাবুক দিয়ে মারতে শুরু করলো । সপাং সপাং আওয়াজ হতে শুরু করলো । আওয়াজটার ভেতরে একটা আলাদা মাদকাতা আছে । আফিয়া সেটা বুঝতে পারলো । নীল র সারা শরীরে লাল দাগ হয়ে গেল । প্রতিটি চাবুকের আঘারের সাথে সাথে ওর শরীর কেঁপে কেঁপে উঠছিল । নীল নিজেকে ছাড়ানোর চেষ্টা করছিল কিন্তু ওর কিছুই করার ছিল না । আফিয়া যখন চাবুক মারা বন্ধ করলো তখন নীল আর নিজের ভেতরে নেই । অন্য জগতে চলে গেছে যেন ।। ওর সারা শরীরে লাল দাগ গেছে । পুরো ব্যাপারটা ভিডিও করে করা হয়েছে । এটা পরে নীল কে দেখানো হবে । সেটা দেখেও নিশ্চয়ই নীল তখন মজা পাবে । আফিয়া আস্তে আস্তে নীল কাছে গেল । ওর সারা শরীরে হাত দিতে লাগলো । ওর হাতে ল্যাটাক্সের গ্লোভস তবুও সে ভাল ভাবেই নীল শরীর বুঝতে পারছিল । হাত দিতে দিতে ওর হাত টা ওর উরুসন্ধির কাছে এসে থামলো । আস্তে আস্তে নাড়তে লাগলো । অফিয়ার নিজের কাছে কেমন অবাক লাগছে । ও একটা মানুষের গোপনাঙ্গ নিয়ে খেলছে । হাত দিয়ে নাড়ছে । আস্তে সেটা শক্ত হয়ে আসছে । এমনটা হবে স্বাভাবিক । আফিয়া অনেক ভিডিও তে দেখেছে মেয়েরা এটা মুখে নেয় । ও কোন নেয় নি । কিছুটা সময় সেটার দিকে তাকিয়ে রইলো এক ভাবে । আজকে সে নাড়তে নাড়তে মুখে নিয়ে ফেলল । তারপর সেটা চুসতে লাগলো ! নীল তখন চরম উত্তেজনায় পৌছে গেছে । আর আফিয়া নিজেও যেন আরও মজা পেয়ে গেছে । কত সময় পার হয়ে গেল কেউ বলতে পারবে । একটা সময় আফিয়া উঠে দাড়ালো । তারপর সিড়ির দিকে পা বাড়াতে লাগলো । নীল কিছু বলতে চাইছিলো কিন্তু আফিয়া সেটা শুনতে পেল না । বলগ্যাগের কারনে কোন কথাই ঠিক মত বের হল না । ব্যাজমেন্টের দরজা খুলে, লাইট অফ করে উপরে চলে এল । তারপর দরজা বন্ধ করে দিল । আজকের মত শেষ কাজ । আবার কালকে । এই দিনেও নীল কে কোন কিছু খেতে দেওয়া হবে না । আজকে রাতের পর ওর মুক্ত হয়ে যাবে । ওর কন্ট্রাক্ট শেষ হয়ে যাবে । তখন আর এই কাজ গুলো আর করানো যাবে না । কিন্তু আজকেই যা হল তা যে কোন দিন হবে আফিয়া কোনদিন ভাবতেও পারে নি । এটা ভেবে ভেবে সারা রাত কেটে যাবে আজ । ঘরে এসে শুয়ে পড়লো ।
By kolpobazz
Labels:
Kolpobazz
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
Popular Posts
-
সাইকো ডায়েরি https://ift.tt/3297LcL
-
রুপাকে নিয়ে অনেক গল্প হয়, অনেক কথা, কিন্তু কেউ তাকে প্রকাশ্যে কিছু বলে না। যেন কী এক গোপন শলাপরামর্শের মতো—কেবলই ফিসফাস, কেবলই কানাকানি, ...
No comments:
Post a Comment