Main Menu

Sunday, May 26, 2019

পর্ন স্টার [সাইকো] under 18 not allow মিমি চৌধুরী অনেক টা নিজের গ্রিন রুমের ভেতরে বসে আছে । আজকে সে একটা ভ্যংকর কাজ করতে যাচ্ছে । কাজটা সে কেন করতে যাচ্ছে তার কাছে সেটা এখনও পরিস্কার না তবে এটা না করলে তার মনে হচ্ছে সে কিছুতেই শান্তি পাবে না । যখন থেকে সে নিজের চোখের নিজের স্বামীর কাজ কর্ম দেখেছে তখন থেকে মনে হয়েছে তার কিছু করা উচিৎ । সে কেবল চেয়েছে তার স্বামী তার সাথে ঠিক যে কাজটা করেছে সেও সেটাই করবে । কি করবে সে কিছুতেই বুঝতে পারছিলো না । তখনই সে গেম অব থ্রোনের আরিয়া স্টার্ককে দেখতে পেল । এতোদিন ধরে সে সবার ছোট্ট মেয়েটি হিসাবে পরিচিত ছিল কিন্তু শেষ সিজনের দ্বিতীয় পর্বেই এক লাফে বড় হয়ে গেল । দৃশ্যটা ওর চোখে এখনো লেগে আছে । তখনই মিমির মনে কথাটা এল । সাথে সাথেই রিয়াদকে ফোন দিল সে । মিমি নিজেকে শান্ত করে গ্রিন রুম থেকে বেরিয়ে এল । মুভি সেট আজকে অন্য রকম লাগছে মিমির কাছে। খুব বেশি মানুষ আজকে রাখা হয় নি। কেন রাখা হয় নি সেটাও মিমি জানে । সবাইকেই মিমি ভাল করে চেনে । তার সাথেই কাজ করে । এর আগেও মিমি তেমন কোন সাহসী দৃশ্যে অভিনয় করে নি। তাকে সবাই শান্ত আর লজ্জাবতী নায়িকা হিসাবে চেনে । আরিয়াকে দেখে সে সাহস পেয়েছে । আজকের দৃশ্যটা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙ্গে দিবে। পরিচালক রিয়াদ বলেছে মানুষ কেবল এটা দেখার জন্যই হলে আসবে। মিমি নিজেও জানে এমনই আসলে হবে। পরিচালক রিয়াদ ওর অনেক দিনের বন্ধু । তার সাথে সে অনেক কিছু বলতে পারে নিশ্চিন্তে । তার মুভিতে অনেক কিছুই সে করতে পারে । রিয়াদ যখন প্রথম দৃশ্যটার কথা মিমিকে বলেছিলো তখন দৃশ্যটা খানিকটা অন্য রকম ছিল। দৃশ্যটা ছিল যে মিমি নিজের স্বামীর কাছ থেকে প্রতারিত হওয়ার পর ঠিক করলো সেও আর ভাল থাকবে না। নিজে দুজন স্কোট বয় খুজে নিয়ে সেক্স করবে। তবে এই সেক্সের দৃশ্যে মিমির চোখ থাকবে বাঁধা। এই ছিল দৃশ্যের মূল থিম। এই মুভির দৃশ্যই যেন তার বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি । সেও ঠিক করেছে সে একই কাজ করবে । মিমি দৃশ্যটা শুনে সেটার সাথে আরেকটু কিছু সংযোজন করলো। রিয়াদকে বলল যে চোখ বাঁধার সাথে সাথে ওর হাত দুটোও যেন বাঁধা হয় শক্ত করে। এমন একটা দৃশ্য কদিন আগেই সে একটা মুভিতে দেখেছিল। তখন মনে ইচ্ছে হল এমন কিছু যদি করা যেত কিন্তু তখন সেই পরিস্থিতি ছিল না । কিন্তু এখন মিমির মনের অবস্থা এমন হয়েছে যে সে এখন আর কিছুই কেয়ার করে না । যা হবার হবে । তার মনের ইচ্ছে অনুযায়ী যা ইচ্ছে তাই করবে না । পরিচালক রিয়াদ প্রথমে অবাক হলেও পরে খুবই খুশি হল। কারন এই রকম একটা দৃশ্য যদি মুভিতে থাকে তাহলে সেটা দেখার জন্য দর্শক হুমড়ি খেয়ে পড়বে। সেট সব তৈরি। মিমির মেকাপ নেওয়া শেষে ওর হাত বাধা হচ্ছে। তার আগে ওর শরীর থেকে সব পোশাক খুলে নেওয়া হয়েছে। একটা পাতলা তোয়ালে কোন রকমে পেঁচিয়ে রাখা হিতেছে। হাত দুটো একটু হালকা করে বাঁধা হতেই মিমি বলল -কি ব্যাপার এতো কম টাইট করে কেন বাঁধছো? যে বাঁধছিল সে বলল -আরও টাইট করবো? -হ্যা। যখন মিমির হাত আর পা বাঁধা শেষ হল তখন ও বুঝতে পারলো আসলেই বাঁধন গুলো বেশ শক্ত হয়েছে। তারপর থেকেই ওর বুকের ভেতরে একটা আলাদা অনভুতি হতে লাগলো । ওর শরীরের কোন কাপড় পরা নেই । কেবল একটা তোয়ালে পেঁচানো আছে । সেটাও কিছু সময় পরে খুলে নেওয়া হবে । অদ্ভুদ একটা অনুভূতি হচ্ছে পুরো শরীর জুড়ে । একটু পরেই দুটো ছেলে এসে হাজির হল। দুই জনেরই বডি সিক্স প্যাক। পরনে কেবল টাইট আন্ডারওয়্যার৷ আর পুরো শরীর দেখা যাচ্ছে। এদের সাথে দৃশ্যটা স্যুট করা হবে। দুজনেই এগিয়ে এল। তারপর মিমির দিকে তাকিয়ে একজন বলল -ম্যাম আপনার বড় ফ্যান আমরা দুজনেই। আসলে আমরা ভাবতেও পারি নি এই সুযোগ আসবে। মিম হাসলো। তারপর বলল, ভাল করে অভিনয় করবে । একজন বলল, আমরা কি শুধুই অভিনয় করবো ? মানে ...... মিমি বলল, না । আসলে আমার কিছুই করার থাকবে না । আমার হাত এবং পা অলরেডি বাঁধা হয়ে গেছে । একটু পরে চোখও বাঁধা হবে । আমি তোমাদের বাঁধা দিতে পারবো না । আমি কিছু দেখতেও পারবো না । সব কিছু তোমাদের উপরে । এবং আমি বলেছি যে তোমাদের কোন বাঁধা দেওয়া হবে না । মোটামুটি এক ঘন্টার একটা স্যুট । কেটে কুটে হয়তো মিনিট পাঁচ সাত রাখা হবে তবে কোন টুক রাখবে সেটা পরিচালক বুঝবে । তোমাদের কাজ হবে আমাকে পরিপূর্ণ ভাবে ব্যবহার করা । ওকে ? ছেলে দুটো হাসলো । এবার মিমির চোখ বাঁধা হল । "এন্ড একশান" রিয়াদের কন্ঠস্বরটা শুনতে পেল মিমি । মিমিকে শোয়ানো হয়েছে একটা প্রস্বস্ত বেঞ্চের উপর । মিমি উপুর হয়ে শুয়ে আছে । ওর হাত পেছন দিক দিয়ে বাঁধা । পায়ের গোড়ালীর কাছে এক সাথে শক্ত করে বাঁধা । চোখটা বাঁধা এবং সেই সাথে মুখে একটা বলগ্যাগ পরানো আছে । ওর শরীরে কোন কাপড় নেই । ওর পুরো শরীরের উপর একবার ক্যামেরা চলে গেল । সব কিছু দেখানো হল । তবে কিছু সরাসরি দেখানো হল না । মুভিতে এসব সরাসরি দেখানোর কোন উপায় নেই । তবে সব কিছু ঘটছে বাস্তবেই । মিমি সেটা সরাসরি এক্সপিরিয়েন্স করছে । মিমির কাছে মনে হল ও যেন কত সময় ধরে অপেক্ষা করে যাচ্ছে । তারপর দুইজন রুমে ঢুকলো । মিমি তাদের পায়ের আওয়াজটা শুনতে পারলো । ছেলে দুজনের একজন মিমির সামনে গিয়ে দাড়াল তারপর একজন গিয়ে দাড়াল পেছনে । মিমির মুখ থেকে বলগ্যাগ টা খুলে নিল অন্য দিকে একজন মিমির বাঁধা হাতটা একটু উপর তুলে ওর নিতম্বের ভেতরে হাত ঢুকিয়ে দিল একই সাথে মিমির মুখে ভেতরে সামনে ছেলেটা তার যৌনাঙ্গ ঢুকিয়ে দিলো । মিমির পুরো শরীর যেন কেঁপে উঠলো । এর আগে ও এমন কাজ করে নি । ও কেন কেউই করেনি । ও এইকাজ টা করে একেবারে পুরো পুরী নিজেকে পর্নস্টার পর্যায়ে নামিয়ে এনেছে । কোন ভাবে যদি এই র ভিডিও বাইরে লিক হয়ে যায় তাহলে তখন কি হবে সেটা ভাবতেই ওর পুরো শরীর কেপে উঠলো । তবে এখন এই সব চিন্তা করার কথা না । এখনকার বর্তমান পরিস্থির দিকে নজর দিলো ও । পেছনের জন ওর শরীরের উপরে উঠে পড়েছে । তারপর নিজের নিজেকে ওর কাছে অদ্ভুদ মনে হল । এসব কেন করছে ও ? কেবল মাত্র ওর হাজব্যান্ড ওর সাথে বিট্রে করেছে বলে ? এসব ভাবার সময় নেই এখন মিমির কাছে । এখন অন্য কিছু করার সময় । এর আগে মিমি এই কাজ আর করে নি। মিমি অনুভব করছে দুইটা মানুষের দন্ডই সময়ের সাথে যেন আরও শক্তই হচ্ছে। একই সাথে ব্লোজব এবং একই সাথে এনাল সেক্স। মিমির মাথাটা ছেলেটা দুই হাত দিয়ে ধরে রেখেছে। আর বারবার নিজের অঙ্গটা মিমির মুখের ভেতর দিচ্ছে এবং বের করছে। ঠিক একই ভাবে মিমির শরীরের উপর যে ছেলেটা বসে আছে সেও একই কাজ করছে। একটা সময় ছেলে দুটো স্থান পরিবর্তন করলো। মিমির নিজের অসহায়ত্বটা ঠিক ঠিক বুঝতে পারছে। কিন্তু এটাই যেন ওর উত্তেজনা কে আরও বহুগুণে বাড়িয়ে দিচ্ছে। প্রতিটা মুহুর্তে সে যেন দৃশ্যের আরও ভেতরে চলে যাচ্ছে। এরপর মিমিকে উপুর করা হল। একজন মিমির স্তনের উপর বেশ কয়েকটা থাপ্পড় দিলো। মিমি ব্যাথায় চিৎকার করে উঠতে যাওয়ার আগেই ছেলেটা আবার মিমির মুখে নিজের অঙ্গটা ঢুকিয়ে দিল। অন্যদিকে পেছনের জন একই কাজ শুরু করে দিয়েছে ওর দুই পায়ের মাঝের ছিদ্র দিয়ে। একটা সময়ে দুইজনই মিমিকে ছেড়ে দিল। তখন মিমির অবস্থা দেখার মত। হাত পা আর চোখ বাঁধা অবস্থায় মিমি কোন মতে বেঞ্চের উপর পড়ে আছে। ওর পুরো শরীর ঘামে ভিজে গেছে। জোরে জোরে নিঃশ্বাস নিচ্ছে। মিমি ভেবেছিল সুটিং বুঝি এখানেই শেষ। কিন্তু ওর জন্য আরও কিছু অপেক্ষা করছিলো। মিমির পায়ের বাঁধন খুলে দেওয়া হল। তারপর পরই ওর মুখে আবারও বল গ্যাগটা দিয়ে আটকে দেওয়া হল। মিমি বুঝতে পারলো না আবার ওর মুখে কেন বল গ্যাগটা পরানো হল। কিন্তু কিছু যে জিজ্ঞেস করবে বলগ্যাগটা মুখে থাকার কারনে পারলো না। কিন্তু কারন টা বুঝতে পারলো কিছু পরেই। এবার একজন বেঞ্চের উপর শুয়ে পড়লো চিত হয়ে। মিমিকে তোলা হল তার উপর। তার এক ছিদ্রের ভেতরে ছেলেটার তার যৌনাঙ্গ ঢুকিয়ে দিল। তারপরপরই মিমির বুঝতে পারলো আসলে ওরা কি করতে চলেছে। বাউন্ড বিপি। দুইজন একজন সাথে ওর সাথে সেক্স করবে, দুই পায়ের দুই ছিদ্র দুটো একসাথে ব্যস্থ থাকবে। মিমি এটার জন্য মোটেই প্রস্তুত ছিল না। একবার মনে করলো ও প্রটেস্ট করবে কিন্তু সেটা করার কোন উপায় ওর নেই। হাত আর চোখ আগে থেকেই বাঁধা, মুখ খোলা ছিল কিন্তু সেটার ভেতরেও এখন গ্যাগ ঢুকানো। দুটো অঙ্গ যখন দুদিক থেকে মিমির ভেতরে প্রবেশ করলো, মিমির মনে হল এখনই বুঝি উত্তেজনায় ও বিস্ফোরিত হবে। আরেকটু চেষ্টা করলো ও নিজেকে ছাড়ানোর জন্য কিন্তু কোন লাভ হল না। এভাবে বেশ কিছু সময় ছেলে দুটো ইচ্ছে মত মিলির সাথে খেললো। তারপর ওর শান্ত হল। মিমিকে ধরে বসিয়ে দিল মেঝেতে। তারপর মিমির চুলের ঝুটি চেপে ধরে ধরলো একজন। বলল, হা কর মিমির মনে হল একবার বলে যে কে কিছু করবে না । এখনই তাকে ছেড়ে দেওয়া হোক । তাই হয়তো করা হবে কিন্তু সেটা সে করলো না । হা করলো কথা মত । তারপর ওর পুরো মুখ জুড়ে গরম কামজুস ছড়িয়ে পড়ল । মিমি প্রথম কিছু সময় কেবল চুপ করে বসে রইলো । তার বুকটা এখনও জোড়ে জোড়ে ওঠানামা করছে । এমন সময় রিয়াদের কন্ঠস্বর শোনা গেল । সে বলল "কাট' । মিমি চুপ করে বসে আছে বেঞ্চের উপরে । নিজেকে এখন অনেকটা শান্ত লাগছে । একটা শান্তি চলে এসেছে ওর মাঝে । এতোদিন যে অশান্তির কাজ করছিলো সেটা এখন অনেকটাই শান্ত । ওর চোখের বাঁধন খুলে নেওয়া হয়েছে । মুখের কামসট মুছে ফেলা হয়েছে । কেবল মাত্র মিমির হাতের বাঁধন এখনও খুলা হয় নি । রিয়াদ বলছিল যে কিছু ছবি তুলতে হবে এই জন্য বাঁধন টা থাকুক আরও কিছু সময়ের জন্য । রিয়াদ এসে বসলো ওর পাশে । বলল, আর ইউ ওকে ? মিমি বলল, হ্যা ভাল আছি । ইনফ্যাক্ট ভাল লাগছে । -তুমি যা আজকে দেখালে, আমি কোন দিন ভাবতেও পারি নি এমন কিছু কোন দিন করতে পারবে ! -আমি নিজেও জানতাম না যে আমি পারবো । কিন্তু এখন মনে হচ্ছে শান্তি লাগছে । -যাই হোক তোমার সাথে সবাই ছবি তুলতে চাইছে । কিন্তু ভয়ে আসতে পারছে না । ডাক দিবো ? মিমি হাসলো । তারপর বলল, সবাইকে ডাক দাও আজকে সবার সাথে ছবি তুলবো । সত্যি সত্যি সেট এ যারা যারা ছিল সবার সাথে ছবি তুললো ও । ওর হাত পেছন দিক দিয়ে বাঁধা, শরীরে কোন কাপড় নেই । তারপর সবাইকে বলল তারা এই ছবি যেভাবে ইচ্ছে সেভাবেই ব্যবহার করতে পারে । কোন কার্টেসী নেই । কোন সমস্যা নেই । ঐদিন রাতেই পুরো ইন্টারেন্টে মিমি চৌধুরীর ঐ বন্ডেজ নগ্ন ছবি ছড়িয়ে পড়ল । মিমি কেবল হাসল মনে মনে । মিমির হাজব্যন্ড একজন রেপুটেড বিজনেসম্যান । এই ছবির কারনেই তার এই রেপুটেশন একেবারে শেষ হয়ে যাবে । ভাল প্রতিশোধ নেওয়া হয়েছে । মুভি মুক্তির সাথে সাথে দর্শক সেটা দেখার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়লো । আর এই বিশেষ দৃশ্যের জন্য যেন সবাই মুকিয়ে ছিল । সবাই কেবল হা হয়ে গেল এই ভেবে যে মিমি চৌধুরীর মত একজন এই রকম দৃশ্য অভিনয় করতে পারলো কিভাবে । কেউ কেউ তাকে পর্ণ তারকা আখ্যা দিল । তাতে অবশ্য মিমি কিছুই মনে করলো না । কেবল মনে মনে হাসলো । দেখার বেলাতে তো খুব দেখছো আবার সেটা নিয়ে কথাও বলছো । দেখো না তোমাদের তো কেউ দেখতে বলছে না । রিয়াদ বলেছে আরও একটা ভাল থিমের মুভি ওর মাথায় এসেছে । এই মুভিতে এই রকম বেশ কিছু দৃশ্য রাখা হবে । মিমির চোখটা চক চক করে উঠলো । সাথে সাথেই রাজি হয়ে গেল । তবে সেটা অন্য কোন গল্প । মিমির এডভেঞ্চারের গল্প এখানেই শেষ । repost

By kolpobazz

No comments:

Post a Comment

Popular Posts