.কল্পলোকের কল্পবাজ একজন ভাল লেখককে সহজেই ভাল মানুষ ভেবে নেয়াটা বোকামী। যেমন একজন ভাল ডাক্তার ভাল মানুষ নাও হতে পারে। বাংলাদেশে যত জন ডাক্তার আছে এরা সবাই যদি ভাল মানুষ হত, যদি প্রত্যেকটা ডাক্তার দিনে তিনটা করে রোগী বিনা পয়সায় দেখত তাহলে আর এদেশে কেউ বিনা চিকিৎসায় মারা যেতনা।
Friday, January 25, 2019
Thursday, January 24, 2019
ভাবতেই অবাক লাগে .........। সবাই শুধু জান্নাতের কথাই ভাবে [মা]। তাকে নিয়ে হাজার হাজার পোস্ট /কবিতা রচনা করে থাকে । কিন্ত মাথার উপর ছায়া দেয়া বট গাছটার কথা অনেকেই ভাবে না [বাবা] । তাকে নিয়ে পোস্ট তো ভাল কাউকে সচরাচর ভাবতে ও দেখা যায়না । অথচ এই মানুষটাই সারাজিবন খেটে ... নিজে না খেয়ে , একটা লুঙ্গি আর গেঞ্জি পরে সারাজিবন পার করে সন্তানদের বড় করে থাকে । দেখেছি মা মামনি বলে আলহাদে মেয়েদের তাদের মায়ের সাথে জন্মদিন পালন করে পিক আপলোড দিতে । কিন্ত আজ ও দেখিনি কেউ তার বাবার জন্মদিন পালন করে ফেবুতে পোস্ট করেছে । অথচ এই মানুষটাই নাকি তার লাইফের সুপার হিরো । আর এমন কোন ছেলে পাওয়া জা বে না যে বাপের পকেট কাটেনি , কিন্ত সেই বাবা সব জেনে ও কিচ্ছু বলে নি । হয়ত যে টাকা ছেলেটা মেরে দিয়ে তার গফ কে খাওয়াচ্ছে সেই টাকাটা কারেন্ট বিল এর ছিল হয়তবা ছিল আজ বাজারের অথবা অসুধ কেনার । আরে ভাই মা শুধু জন্মই দেয় , কিন্ত তোমাকে বড় করে তোলে অই বাবাই । কি করে তাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসো তোমরা । কলিজায় কি এক্টুও লাগে না । মহানবি [সা.] বলেছেন, পিতার সন্তুষ্টিতে আল্লাহর সন্তুষ্টি, তার অসন্তুষ্টিতে আল্লাহর অসন্তুষ্টি। তাহলে কি করে তুমি পিতাকে কষ্টে রেখে জান্নাতের আসা কর। মা দিবসে দেখি সব জায়গায় ঘটা করে আয়োজন করা হয়। টিভি তে ঘটা করে অনুষ্ঠান কত কি করা হয়। কিন্ত বাবা দিবসে তার কানাকড়ি ও দেখা যায়না। খোজ নিয়ে দেখবেন অনেকে বলতেই পারবেনা বাবা দিবস কবে । আর হ্যা এই মানুষটা কিন্ত বেশি কিছু চায়না আপনার কাছে । পারলে দিনে মাত্র একবার তাকে হাশিমুখে জিজ্ঞেস করুন বাবা তুমি চিন্তা করনা ,দেখ একদিন আর তোমাকে কাজ করতে হবে না আমি ই তোমাকে খাওয়াব । বিশ্বাস করুন তার চোখ থেকে তখন অস্রু গরিয়ে পরবে । কষ্টে নয় খুসিতে । পরিশেষে বলি "ভাই /আপু প্লিজ পারলে এই কলুর বলদ বাবার প্রতি একটু খেয়াল রেখ। বৃদ্ধাশ্রমে না রেখে তারে একটু পাশে রেখ " #kolpobazz
By kolpobazz
Wednesday, January 23, 2019
যাকে ভালো লাগে না, তার কোন কিছুই ভালো লাগে না। সে হাসলেও তাকে ডাইনির মত লাগে। কখনো ভুল করে তাকে সুন্দর লাগলেও চিন্তা হয়, নিশ্চয়ই চেহারাটা ফটোশপ দিয়ে এডিট করা!! . আর যাকে ভালো লাগে, কোন কারণ ছাড়াই তার সবকিছুই ভালো লাগে। কাঁদলেও তাকে খারাপ লাগে না, কেমন যেন মায়াবতী লাগে। তার প্রচন্ড রাগ কে সামান্য 'অভিমান' মনে হয়। তার চিৎকার করে বলা কথাগুলোকে 'খুনসুটি' বলে দিব্যি চালিয়ে দেয়া যায়!! . "ভালোলাগা" ব্যাপারটা আসলে পুরোটাই নিজের মনের ব্যাপার। কোন একটা মানুষকে, কোন এক জোড়া চোখকে, কোন একটা কন্ঠস্বর কে সেদিন তোমার তীব্রভাবে ভালো লেগেছিলো আজকে সেই একই মানুষ, একই জোড়া চোখ, একই কন্ঠস্বর কে তোমার অসহ্য লাগছে !! . কারণ মানুষটা আগের মতই আছে, শুধু তোমার মন বদলে গেছে !! খুব সম্ভবত এই পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি বদলে যাওয়া জিনিসটার নাম "মানুষের মন"। পৃথিবীর সমস্ত ভালো লাগার জন্ম হয় ওখানটাতে আবার পৃথিবীর সমস্ত ভালোলাগার সমাধিও হয় ঐ ওখানটাতেই!! #Dedicated Again Repost .. 11/27/17
By kolpobazz
যেই মেয়েটার জন্য ছেলেটা নামাজ পড়া ধরেছিল । ঠিক সেই মেয়েটার জন্যই ছেলেটা আজ গাজা খাওয়া ধরেছে । কারন???? #সময় বদলায় , সাথে বদলে যায় মানুষটাও । আস্তে আস্তে কোন কিছুই আর আগের মত থাকেনা। পুরনো জিনিসে আর রুচি ধরেনা । সবাই শুধু নতুন চায় । আর এর মাঝেই ব্যকডেটেড নামক তকমা লাগা কিছু মানুষ হরহামেশা পিস্ট হয়। #kolpobazz
By kolpobazz
Tuesday, January 22, 2019
কোন একসময় মায়াবতিকে নিয়ে লিখতে খুব ভাল লাগত ...... বলতে গেলে তাকে নিয়ে লিখতে লিখতে হয়ে গিয়েছিল ১০০ এর বেশি পর্ব ...। আজ ইচ্ছে হল আবার তাকে নিয়ে একটু লিখতে । মায়াবতীর স্পর্শ ( ১০১) সদ্য ভেজানো কেশযুগল থেকে যেমন , ঝরে পরছে পবিত্র পানির ফোটা । আমি ও তোমাকে এমনি পবিত্র রুপেই চাই । জানি বাড়াবাড়িটা হয়ত একটু বেশি ই । তাই বলে কি চাইতে পারিনা । যদি ছুতে পাবে না জেনে সবাই চাদকে ভালবাসতে পারে । তবে আমি কএন তোমায় পাবার আশা করতে পারিনা । তুমি তো পর কেউ নও। আল্লাহকে সাক্ষি রেখেই তো আমি তোমায় , আমার করতে চেয়েছি , বলছি আমি , তুমি তাকিয়ে অপলক , চাইলে ও চোখ ফেরাতে পারছি না । তুমি কি মায়াবতি !! শুনেছি , দেখা হয়নি কখন ও । হয়ত মায়াবতিরা এমন ই হয় । কিছু না বলে ও তাদের মন হরন করে নেয় । আচ্ছা কিছু তো বল ্ আর কিছুখন তাকিয়ে থাকলে তো মরেই যাব । এতখনে মুখ খুলল মায়াবতি " ভালবাসেন বুঝি" "একদিনেই এত ভালবাসা" " তা সুধু কি আমার জন্যই " নাকি বিলানো হয়েছে আর ও " মায়াবতির ঠোট কাপছে , জড়িয়ে জাচ্ছে কথা , হয়ত মনে মনে হাসছে আমার কান্ড দেখে , যাই হোক , ছেরে দেবার পাত্র আমি নই। পঁচিশটা বছর কাউকে ঠাই দেইনি অন্তরে , শুধুমাত্র একটা মায়াবতির আশায় , আজ কি করে ছেরে তেই তারে , হাত দুটি ধরলাম মায়াবতির ্, বললাম " আল্লাহকে ভয় করতাম খুব দেখিনি তাই কু নজরে অন্য মেয়ের মুখ , করিনি প্রেম জিবনে । পঁচিশটি বছর পার করেছি ।। শুধুমাত্র একটা মায়াবতির জন্যে । :: একটা প্রাপ্তির রাত........ তারপর তুমি আর আমি ঘুম থেকে জেগে উঠবো। চোখ খুলে স্মিত হাসি তোমার ঠোঁটে, তুমি ভুলেই যাবে পিছনে ফেলে আসা সব গল্প, চায়ের কাপে ভালবাসার পরশ মেখে , হব দুজন ছন্নছাড়া । পৃথিবীর সকল মমতা একসাথে জমিয়ে , ছুয়ে দিব আলতো করে , তোমার নিস্পাপ চিবুকে । হরিণীর মত মায়া ভরা চোখে তাকিয়ে তুমি । আর আমি গ্রীষ্মের রোদে ক্লান্ত পথিক যেমন পিপাসিত , তেমনি করে দাড়িয়ে তোমার সম্মুখে । এ চাওয়ায় কোন পাপ থাকবে না । থাকবে না কোন মোহ।
By kolpobazz
ভালোবাসা প্রকাশ করার মত কোন ভাষা আজো আবিষ্কার হয়নি, তাই নীরবতাকেই বেছে নিলাম । কতটুকু ভালোবাসি তা প্রকাশ করার জন্য কোন স্কেল আবিস্কার হয়নি, তাই হৃদয় জুড়ে ভালবাসলাম । কেন শুধু তোমাকেই... ভালোবাসি,কারন জানি না বলে কিছু বোলো না, অকারন কে দোষ দিয়ে দিতে পার ।। গতকালের চেয়ে অনেক বেশি ভালোবাসি আজ, কাল ভালবাসবো অনেক বেশি আরও । ভুলে যেতে বলেছিলে তোমায়, হুম্মম...এ জীবনে তো আর সম্ভব না, আর একবার জন্ম নিলে চেষ্টা করে দেখতে পারি । যদি প্রশ্ন করো কেন এতোটা ভালোবাসি !!! যা প্রকাশ করার ভাষা ,পরিমাপ করার স্কেল অথবা কোন কারন আজো পাইনি । উত্তর একটাই ..."ভালবাসতে ভালোবাসি.
By kolpobazz
Monday, January 21, 2019
মানুষ বেচে থাকলে বদলায় কিন্তু আজব কথা যেটা মেয়েরা সবসময়ই বদলায় বেচে থাকলে বদলায় সকালে বিকালে বদলায় দিনে রাতে বদলায়নে বদলায় সময়ে অসময়ে বদলায় কারনে অকারনে বদলায় মিনিটে মিনিটে বদলায় ঘুমের ঘরে বদলায় ছেকা খেলে বদলায় ভাব দেখানোর জন্য বদলায় সুন্দরী হলে বদলায় প্রশংসা করলে বদলায় রুপ বদলানো মনে হয় এই প্রাণী টার জন্যই সাজে।
By kolpobazz
যেই ছেলেটা আগে নামাজ তো দুরের কথা মসজিদের পাশ দিয়েও হাঁটত না । আর এখন তাকে পাচ ওয়াক্ত নামাজে সামনের সারিতে পাওয়া যায় । : যেই ছেলেটা পাড়ায় বুক উচু করে হাটত , মেয়েদের দেখলেই যার রক্ত গরম হয়ে যেত । সেই ছেলেটাকে এখন মাথা মাটির দিকে দিয়ে হাটতে দেখা যায় । : কারন বেশি কিছু না । ডক্টর যখন বাচার সম্ভাবনা নেই বলে তাকে বারিতে পাঠিয়ে দিয়েছিল , সে তখন একটা মাত্র প্রার্থনা করেছিল আল্লাহর কাছে। : "আল্লাহ আমাকে একটা সুযোগ দাও , আমি ইনশাল্লহ তোমার রাস্তায় ফিরে আসব " আল্লাহ তার দুয়া কবুল করেছিলেন । আর ছেলেটিও তাই আজ ও তার কথা অনুসরন করে চলছে । : #আসলে হেদায়েতের মালিক আল্লাহ । তিনি কখন কাকে , কিভাবে হেদায়েত দিবেন কেউ জানেনা। আর হ্যা আল্লাহ আমাদের তার পথে চলাত তৌফিক দান করুন । #kolpobazz
By kolpobazz
Sunday, January 20, 2019
যখন তুমি কাউকে আপন করতে চাও সে কেন এই টান টুকু অনুভব করে না বা বুঝে না বা.... বুঝতে চায় না...।। আর যখন তুমি কারোর দিক থেকে চোখ ফিরিয়ে নাও সে কেন তোমার দিক থেকে চোখ ফিরিয়ে নেয় না. জানেন কি, তিন জনের মধ্যে কার কি রকম যন্ত্রণা হচ্ছে ? প্রথম জন কোনো কষ্টই হচ্ছে নাহ। কারন সে জানেই না তার জন্য হয়ত কেউ ডুকরে ডুকরে কাঁদছে। দ্বিতীয় জনের মাঝামাঝি কষ্ট হচ্ছে। কারন সে ভাবছে, আমি যাকে ভালোবাসি সে আমাকে কেন ভালোবাসেনা? আর যাকে আমি না চাই সেই বা কেন আসে আমার কাছে ? আর তৃতীয় জনের চিন্তা কি জানেন..... আমি যাকে ভালোবাসি... সে ভালোবাসে অন্যকে। হায়রে ভালোবাসা..... বেঁচে থাকতেও নরকের যন্ত্রণা . #kolpobazz
By kolpobazz
Friday, January 18, 2019
ভালোবাসা কি? সংজ্ঞা খুঁজে যাচ্ছি ডিকশনারির পাতা ঘেটে শেষ করে ফেলেছি নেট এ খুঁজে যাচ্ছি সেই কত কাল ধরে এখনো জানতে পারি নি ভালোবাসা কি। তোমার সাথে কথা না হলে যে কষ্ট হয় বুকে তার নাম কি ভালোবাসা? তোমায় না দেখলে মনটা যেমন উদাস হয়ে ওঠে সে কি ভালোবাসা? তুমি অভিমান করলে মনের মাঝে যে উথাল পাথাল ঝড় বয়ে যায় তার নামই কি ভালোবাসা? তোমায় খুঁজে না পেয়ে যে ছন্নছাড়া দিন কাটাই তাকে কি ভালোবাসা বলে? কি জানি কিছুতেই ভালোবাসার মানে বুঝতে পারি না। কেও বলে ভালোবাসা একটা অনুভুতি যা চাইলেও পাওয়া যায় না, আবার অনেক সময় না চাইতেও পাওয়া যায় কেও কেও এত বেশি পায় যে ভালোবাসার যন্ত্রণায় অস্থির হয়ে যায়; যেমন তুমি। আবার অনেকে ভালোবাসা না পেয়েও যন্ত্রণায় কাতরায় ভালোবাসার কাঙাল হয়ে থাকে যেমন আমি, তোমার ভালোবাসার পথ চেয়ে থাকি আর ভালোবাসার মানে খুঁজে বেড়াই শুধু তুমিই বোঝো না কিংবা বুঝেও না বোঝার ভান ধরে থাক আমায় কষ্ট দিতে। ভালোবাসা কি জ্যোৎস্নার চেয়ে সুন্দর ভালোবাসা কি কবিতার চেয়ে কষ্টের ভালোবাসা কি ফুলের সৌরভ ভালোবাসা কি সাগরের বিশালতা কিংবা নদীর বয়ে যাওয়া জল আমি বুঝতে পারি না আমার কাছে ভালোবাসা মানে তোমার বাড়ানো হাত আমায় কাছে টানার কিংবা "শুধুই তুমি"। আমি কষ্ট কষ্ট সুখ পেয়ে যাচ্ছি তোমার প্রতিক্ষার প্রহর গুনে তুমি যেন আবার কষ্ট কষ্ট দুঃখ পেয় না ভালোবাসার নষ্ট খেলা খেলতে গিয়ে।
By kolpobazz
Thursday, January 17, 2019
জীবনের সবকিছু ক্ষণস্থায়ী ... সব ... হাসি, কান্না, আনন্দ, কষ্ট ... সব কারো জন্য জীবন থেমে যায় নাই ... হয়তো ক্ষণিকের জন্য থমকে গিয়েছিল, কিন্তু থেমে যায় নাই ... থামবেও না !! একটা সময় সবকিছু ঠিক হয়ে যায় - এটা ভুল কথা ... কখনোই সবকিছু ঠিক হয় না ... সব যেমন ছিল, তেমনই থাকে ... শুধু অভ্যাস বদলে যায় ... শুধু সহ্য ক্ষমতা বেড়ে যায় !! কষ্টটা আগের তীব্রতা নিয়েই থাকে ... কিন্তু সময় গড়ালে একসময় আর ঐ কষ্ট গায়ে লাগে না !! একদিন আর কিছুতেই কিছু যায় আসে না !!" :) #musfiq vai
By kolpobazz
Wednesday, January 16, 2019
Tuesday, January 15, 2019
Monday, January 14, 2019
মনটা খুব বিষন্নআজ, মনের মধ্যে খুব হাহাকার করছে।। কেন জানি মনে হচ্ছে কি যেন হারিয়ে যাচ্ছে জীবনথেকে।। সেদিনেরভালো লাগা গুলো আগেরমত স্পর্শকরে না মনকে।। মনটা আজ ভীষণএকা।। আকাশ টাকে আজ খুববিষন্ন লাগছে।। অনেকখুজেঁও একটা তারা পেলাম না, চাদঁ তো দূরের কথা।। অনেকদিন ধরে বৃষ্টির ছোয়াঁ পাচ্ছি না।। ভুলে গেছি কয়েকদিন আগেও বৃষ্টি নেমেছে, তবুও মনে হচ্ছে অনন্তকাল ধরে বৃষ্টি হয় নি।। জীবনে চলার পথে হারিয়েছি অনেক, যাদেরকে পেয়েছি তাদের থেকে দূরে সরে গিয়েছি, একা পথ চলবো বলে।। কিন্তু যখন একা থাকি, খুব ইচ্ছে হয় সবাই আমার পাশে থাকুক, খুব কাছে থেকে ভালোবাসুক, যতটা আমি চেয়েছি তার থেকে অনেক বেশী, rpst
By kolpobazz
Sunday, January 13, 2019
খুনসুটি প্রেম :: আমি তোকে ছেড়ে অনেক দূরে চলে যাবো..... ছেলে : চুপ থাক..... মেয়ে : তুই কথায় কথায় বলিস আমাকে ভালবাসিস না..... ছেলে : চুপ থাক..... মেয়ে : হু.. এখন তো আমার কথাও শুনতে ভাল লাগেনা... ছেলে : চুপ থাকতে বলসি নইলে কানের নিচে একটা দিব..... মেয়ে : দে.. ওইটাই দে..... ভালোবাসা তো দিবিনা..... কানের নিচেই দে..... ছেলে : চুপ করবি নাকি সত্যি লাগাব ?? মেয়ে : মেরে ফেল আর কতো কষ্ট দিবি ?? ছেলে : আমি তোরে কষ্ট দেই?? মেয়ে : হু দেস..... ছেলে : তাহলে চলে যা দূরে.. আর কষ্ট পেতে হবেনা..... মেয়ে : সেটাই তো চাস যে আমি দূরে চলে যাই..... ছেলে : হু যা ভাগ তুই..... মেয়ে : রাগ উঠতেছে কিন্তু...... ছেলে : ওইটার অপেক্ষায় তো আসি..... মেয়ে : মানে?? ছেলে : মানে রাগলে তোকে অনেক সুন্দর লাগে..... মন চায় বুকে চেপে ধরে রাখি অনন্ত কাল.....♥♥ মেয়ে : তুই এতো ফাজিল কেন? ছেলে : তুই এতো ভাল তাই আমি এতো ফাজিল..... এখন চুপ করে করে মাথা রেখে ঘুমা..... আমি তোর নিঃশ্বাস শুনি.....♥♥ #kolpobazz rpst 2013/03/07
By kolpobazz
Saturday, January 12, 2019
Friday, January 11, 2019
আগে লিখতে ভাল লাগত, এখন ইচ্ছে হয় না... কিবোর্ডে আঙুল ছোঁয়ালেই মনে হয় কি লিখব??!! কিছু লিখি, আবার ব্যাকস্পেস মারি.. শেষতক ফাঁকা স্ক্রিন ফাঁকা ই থেকে যায়... আগে সব ভাল লাগত, এখন কিছুই লাগে না... সকাল বিকাল চায়ে চুমুক দেয়ার সময় মুখটা মিস্টার বিনের মত হয়ে থাকে.... শেষতক চা পূর্ণ কাপ পূর্ণ ই থাকে... আগে কথা দিলে কথা রাখতাম, এখন ভয় জেঁকে বসে, তাই কথা ই দেই না... একটা সময় সবথেকে লেইম জোকটাতে গলা ফাটিয়ে হাসার মত আবেগ ছিল, খুশি হবার জন্য ছোটখাট বায়না ই যথেষ্ট ছিল... আর এখন আমরা সবাই রুটিন ফলো করে ভালবাসি, স্বার্থমেপে কদম বাড়াই। এখন আমরা সবাই ই "আমি" তে আটকে গেছি, আর আমাদের হ্যাপিনেস টা আমাদের আটকে দিয়ে চলে গিয়েছে :)
By kolpobazz
আবেগহীন লোকদের মাঝে মাঝে বিপাকে পড়ে যেতে হয়। আবেগহীন লোকজন এর ভেতরটা থাকে অনেকটা ভ্যাজিটেবল রোল এর মত সরল। একটা কথার খুব সরল সাপ্টা মিনিং নিয়েই তারা বলে। সম্ভবত এ কারণেই জগতের সকল স্পষ্টবাদীরাই আবেগ বিকারগ্রস্তদের দলে। . বিপত্তি হচ্ছে এই সরল মিনিংটাই মিলাদ মাহফিলের চিকন জিলেপির মত প্যাঁচালো অন্তঃস্থলের অধিকারী স্বাভাবিক মানুষদের বিশেষত নারীকুলের ভেতরে গিয়ে প্যাঁচ খেয়ে দশটা উলটা মিনিং হয়ে যায়। নারীর মন বোঝা আর হাইয়ার কোয়ান্টাম ফিজিক্স বোঝা একই কথা। দুটোই আপেক্ষিক। দুটোই বদলায় !! . আমি দুঃখিত। মাঝে মাঝে আমার অতি জঘন্য কিন্তু চাঁছাছোলা সত্য কথায় আপনারা মর্মাহত হন। কিন্তু ঘটনা হচ্ছে আমার একচুয়ালি কিঞ্চিৎ ইগো, বিষণ্ণতা এবং অল্প মেজাজ ছাড়া অন্য কোন ফিলিংস তেমন একটা কাজ করে না।যেমন সো কলড ভাসিয়ে ফেলা স্যাডনেস,কিংবা অতিরিক্ত সেন্টিমেন্টাল ইমোশনগুলো। এই ব্যাপারগুলো একদিনে হয়নি, ধীরে ধীরে হয়েছে। মানুষ থেকে প্রায় আবেগহীন ইলেকট্রিকের খাম্বা হওয়া সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। একটানা আঘাত, ইগ্নোরেন্স, মনের বিরুদ্ধে চলা, অন্যের মত করে নিজেকে গড়তে গিয়ে উল্টোটা হয়ে গেছে। এখন আর কোন কিছুতেই তেমন কিছু যায় আসে না আমার। যা হবার তা হবে নীতিতে অটল আস্থা এসে গেছে!! . তা যা বলছিলাম হয়ত আপনাদের ইমোশনগুলো আমি ধরতে পারি না, বুঝতে পারি না বলেই আমি সেগুলোতে হার্ট করে ফেলি।না আমি গিল্ট থেকে বলছি না। আমার মাঝে মাঝে মনে হয় আমি আবার আগের মত হতে পারলে ভাল হত, আপনাদের মত করে ব্যাপারগুলো বুঝতাম, বলতাম। আমার মাঝে মাঝে মনে হয় আমি যেভাবে বলি সেভাবে বলাটা ঠিক না। দ্যটস ইট !! . চার্লস ল্যাম্ব এর একটা প্রিয় উক্তি দিয়ে শেষ করছি- Pain is life, the sharper, the more evidence of life.
By kolpobazz
Thursday, January 10, 2019
স্বার্থপরতা একটা রোগ। এই রোগের রুগীরা জীবনের একটা সময় পর্যন্ত প্রচন্ড সুখে থাকে যাকে বলে পিউর হ্যাপিনেস। স্বার্থপরদের আরাম ই আরাম।তাদের আগপিছ ভাবতে হয় না।তাদের প্রত্যাশা নেই, যার ফলে হতাশাও নেই।নিজের আখের গুটি গুছাতে, নিজেকে নিয়েই তারা ব্যস্ত।তাদের কষ্ট থাকে না, গভীর রাতে মন খারাপের কারণ থাকে না। কারণ সবাই সবাইকে ধোঁকা দিলেও কেউ আয়নার সামনে দাঁড়ালে আয়নার পিছনের মানুষটা কখনো তাকে ধোঁকা দিবে না। স্বার্থপরেরা একারণেই সুখী।কারণ তারা নিজেকে ভালবাসে... কিন্তু একটা সময় পেরুলে জীবনের শেষপ্রান্তে এসে যখন ঘরের এককোণে শুয়ে তারা একা একা মৃত্যুর অপেক্ষা করে তখন তারা বুঝতে পারে শূন্যতা কি জিনিস !! তীব্র একাকীত্বের যন্ত্রণাটা কি !! সারাজীবন নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকা মানুষটা বুঝতে পারে কিছু সময় কিছু বোকা মানুষদের সাথে কাটালে হয়ত খুব একটা মন্দ হত নাহ ..... স্বার্থপররা চালাক হয়, স্বার্থহীনরা বোকা হয়। সবশেষে চালাকেরাই একা হয় আর বোকারা সুখী হয়। আর আমি বোকাদের ই দলে :) #kolpobazz
By kolpobazz
Tuesday, January 8, 2019
বন্ধুত্বের ডেফিনেশন টা কি? যে বা যিনি আপনার জন্য তার ক্ষুদ্র স্বার্থটা স্যাক্রিফাইস করতে পারবে সেই আপনার বন্ধু। এখন এমন একটা কাজ যেখানে আপনি এবং সে দুজনের ই কিছু না কিছু লাভ আছে; সেই কাজটা দিয়ে বন্ধু চেনা যায় না :) বন্ধু চেনা যায় বিপদে, বন্ধু চেনা যায় স্যাক্রিফাইসে। - বিপদে আপনাকে ভরসা দেয়া, সাহায্য করা, দরকারে পাশে পাওয়া বন্ধুদের উপকারটা খুব ভাল করে মাথায় গেঁথে নিবেন। এদের নামটা বেশি করে মনে রাখবেন।কারণ দুনিয়ায় আলগা পিরিতি দেখানো ধান্দাবাজের কমতি নেই।আপনার আশেপাশে তাদের ই পাবেন, তারাই থাকবে।তাদের কোন বিপদে পারলে তিনগুণ বড় মন নিয়ে এগিয়ে আসবেন। আর অবশ্যই পাশাপাশি ধান্দাবাজ চিনে রাখুন। কারণ সময় ঘুরেফিরে সবার ই আসে। আগে কিংবা পরে :) মানুষ চেনাটা এই দুনিয়ায় সব থেকে বড় আর্ট... নিজ স্বার্থটা তো সবাই চিনে, কিন্তু ছাড়তে পারে কয়জন
By kolpobazz
অনেকের মাঝে যে কেউ হয়ে থাকাটা খুব সোজা, খুবই সোজা.. কিন্তু অনেকের মাঝে অন্যতম হওয়াটা কঠিন... যে তোমাকে ভালবাসে সে তোমাকে অনেকের মধ্য থেকেই বেছে নিয়েছে। তার কাছে তুমি আর আট দশজনের মত নও... একজনের কাছেই অন্যতম হও, দশজনের সাথে নয়... স্পেশাল কাউকে ধীরে ধীরে এভারেজ হয়ে যেতে দেখাটা কষ্টের। আসলেই কষ্টের :)
By kolpobazz
তোমার প্রতি কারো অতিরিক্ত আবেগ, ভালবাসা, আবেগটাকেই তুমি হাওয়া বদলের যুগে "ওভার ডমিনেটিং" বলে চালিয়ে দিয়ে ব্রেকাপের উছিলা খোঁজ। কারণ তোমার ভিতরটা আজ কারো ভালবাসা চায় না। চায় সময় কাটানোর মত একটা খেলনা। মনে আছে ছোটবেলায় কেউ যখন নতুন কোন খেলনা কিনে দিত খুব যত্নে সেটাকে তুমি আগলে রাখতে। তিন চারদিন পরে সেটাকেই আছাড় মারতে.... ব্যাপারটা অনেকটা এমন ই। আজ যাকে তোমার ভাল লাগে, যার কারণে হাতের রগে ধারালো ব্লেড ধরতেও তুমি দ্বিধা কর না, দুদিন পরেই তাকে তুমি নর্দমায় ছুঁড়ে ফেলবে। তার নামটা তোমার মনে মোটেই দাগ কাটবে না :) ভুল কাউকে এ কারণেই ভালবাসতে নেই। ভুল জায়গায় এ কারণেই আবেগ দিতে নেই। জীবনের প্রতিটা ইমোশন অনেক দামী। যে তোমার ইমোশনের বিন্দুমাত্র মূল্য দেয় না, যে তোমার কথা আর এরশাদের বক্তব্য দুটাকে একই মনে করে তাকে অযথা ভালবসা দেখিয়ে লাভ নেই, তাকে মন থেকে কথা বলে লাভ নেই... কারণ তার ভিতরটা আজ নষ্ট হয়ে গেছে। সে আর তোমাকে ভালবাসে না। সে আজ নিজেকে ভালবাসে, কেবলই নিজেকে :) আর নিজেকে ভালবাসা মানুষেরা ভয়ংকর হয়, খুব ভয়ংকর :)
By kolpobazz
Monday, January 7, 2019
Sunday, January 6, 2019
মেয়েরা দুই ধরনের পুরুষদের বেশি পছন্দ করে,,,,, ১.যে তাকে হাসাতে পারে। ২.যে তার মন পড়তে পারে। আর এই দুইটি কাজে বখাটে বা প্লেবয় টাইপের ছেলেরা খুবি পারদর্শী। তাই দেখা যায় এলাকার সবথেকে সুন্দরি মেয়েটার বয়ফ্রেন্ড হয় বখাটে বা কোন প্লেবয়। সুন্দর ছেলেরা কখনও এইসবে অভ্যস্ত নয়। তাই দেখা যায় অন্য সবার যখন ৪-৫ টা গফ পাল্টানো শেষ। তখন ভাল ছেলেটার হয়ত একটা জিএফ ও ভাগ্যে জোটে না। #kolpobazz
By kolpobazz
Saturday, January 5, 2019
শুধু রাগটাই দেখলে, ভেতরের ক্ষোভ টা দেখলে না... শুধু অফেন্সিভ ওয়ার্ড গুলাই শুনলে, ভিতরে আটকে পড়া শব্দের হাহাকারটুক শুনলে না.... কোচঁকানো ভ্রু টা দেখলে কেবল, চোখ ফেটে বেরিয়ে আসতে চাওয়া জলটুকু দেখলে না... আমার চিৎকার শুনলে, ভিতরের শূন্যতা টের পেলে না. কেবল এই বেয়াড়া আমাকেই দেখলে, আমার "আমি" টাকে দেখলে না। কারন তো একটাই,,,, আমি তোমার জন্যে পারফেক্ট না। #kolpobazz Rep
By kolpobazz
ভালোবাসার মানুষটি সত্যিই সবার থেকে আলাদা..
ভালোবাসার মানুষটি সত্যিই সবার থেকে আলাদা.....
সে যেন সবার মাঝে থেকেও সবার ওপরে.....
চোখ বন্ধ করলেও তার অস্তিত্ব ভেসে ওঠে চোখের সামনে.....♥ :)
তাকে জড়িয়ে ধরার মূহুর্ত.....
উফ্ !
সে এক অসাধারণ ফিলিংস.....♥ :D
তার কপালে আলতো করে kiss করে তাকে " i love you " বলার পর যখন প্রতিউত্তরে তার মুখ থেকে " i love u too " শুনি তখন মনে হয় এটাই পৃথিবীর সেরা বাক্য.....♥ :p
তার হাতটি ধরে বহুধুর চলার পরও মনে হয় যেন এইমাত্রই তো হাঁটা শুরু করলাম, আরো অনেক পথ পেরোলেও তখন ক্লান্তি গ্রাস করবে না.....♥ :)
তার ছোট ছোট কথায় রাগ-অভিমান করা, নাক ফুলে লাল হয়ে যাওয়ার পর যেন তাকে আরও বেশি সুন্দর লাগে তখন মনে হয় তাকে এই বুকের মাঝেই সারাটি জীবন জড়িয়ে রাখি.....♥ ^_^
আমি ভূল করলে তাকে sorry বলতেও খারাপ লাগে না.....
কারণ sorry বলা মানে তার কাছে ছোট হওয়া নয় বরং সর্ম্পকটাকেই সবকিছুর উর্ধ্বে দেখা.....♥ :)
মাঝে মাঝে গলা ফাটিয়ে চিত্কার করে বলতে ইচ্ছা করে " অননেক
বেশি ভালোবাসি তোমাকে, অননেক বেশি "......♥
সে যেন সবার মাঝে থেকেও সবার ওপরে.....
চোখ বন্ধ করলেও তার অস্তিত্ব ভেসে ওঠে চোখের সামনে.....♥ :)
তাকে জড়িয়ে ধরার মূহুর্ত.....
উফ্ !
সে এক অসাধারণ ফিলিংস.....♥ :D
তার কপালে আলতো করে kiss করে তাকে " i love you " বলার পর যখন প্রতিউত্তরে তার মুখ থেকে " i love u too " শুনি তখন মনে হয় এটাই পৃথিবীর সেরা বাক্য.....♥ :p
তার হাতটি ধরে বহুধুর চলার পরও মনে হয় যেন এইমাত্রই তো হাঁটা শুরু করলাম, আরো অনেক পথ পেরোলেও তখন ক্লান্তি গ্রাস করবে না.....♥ :)
তার ছোট ছোট কথায় রাগ-অভিমান করা, নাক ফুলে লাল হয়ে যাওয়ার পর যেন তাকে আরও বেশি সুন্দর লাগে তখন মনে হয় তাকে এই বুকের মাঝেই সারাটি জীবন জড়িয়ে রাখি.....♥ ^_^
আমি ভূল করলে তাকে sorry বলতেও খারাপ লাগে না.....
কারণ sorry বলা মানে তার কাছে ছোট হওয়া নয় বরং সর্ম্পকটাকেই সবকিছুর উর্ধ্বে দেখা.....♥ :)
মাঝে মাঝে গলা ফাটিয়ে চিত্কার করে বলতে ইচ্ছা করে " অননেক
বেশি ভালোবাসি তোমাকে, অননেক বেশি "......♥
আবোলতাবোল
আবোলতাবোল
::
ঘুণ ধরা খয়েরী বেঞ্চ,
আমাদের কত চুপচাপ বিকেল।
আমার ক্ষ্যাপা ছেলেমানুষি;
পকেটে আধ খাওয়া কিট ক্যাট।
কপট শাসনে তুমি,
মুখ ভ্যাংচানো আমি।
আমার অগোছালো চুল,
তোমার আঙুলের চিরুনী।
আগের মতই আছি আমি,
ক্ষ্যাপা,পাগলাটে।
দেখো চুলটাও পাখির বাসা,
আজও পকেটে একটা আধ খাওয়া কিট ক্যাট তোমার জন্য রাখা।
:
কিন্ত তুমি নেই :(
#kolpobazz
::
ঘুণ ধরা খয়েরী বেঞ্চ,
আমাদের কত চুপচাপ বিকেল।
আমার ক্ষ্যাপা ছেলেমানুষি;
পকেটে আধ খাওয়া কিট ক্যাট।
কপট শাসনে তুমি,
মুখ ভ্যাংচানো আমি।
আমার অগোছালো চুল,
তোমার আঙুলের চিরুনী।
আগের মতই আছি আমি,
ক্ষ্যাপা,পাগলাটে।
দেখো চুলটাও পাখির বাসা,
আজও পকেটে একটা আধ খাওয়া কিট ক্যাট তোমার জন্য রাখা।
:
কিন্ত তুমি নেই :(
#kolpobazz
এই যে,,,, ঘুমন্তপুরির রাজকুমারী ...
এই যে,,,,
ঘুমন্তপুরির রাজকুমারী ...
আজ লিখেই ফেলছি চিঠি তোমায় ।
জানি হচ্ছে একটু বাড়াবাড়ি ।
কীভাবে শুরু করব বুঝতে পাড়ছি না।
হয়ত তোমায় নিয়ে লিখতে গেলে শেষ হবে না।
তোমার এই কাজল কালো চোখ আর ঘন কালো চুলএর মায়া হয়ত কাটাতে পারবনা।
সত্যি বলতে কি তোমার অই অদ্ভুত হাসি আমাকে পাগল করে দিয়েছে।
কেউ কেউ আমায় দেখে বলে , মনে হয় ছেলেটাকে ভুতে ধরেছে।
কিভাবে বলি তাদের ভুত নয় এক পেত্নির প্রেমে পরেছি।
সব কিছু বাদ দিয়ে আজ দেবদাস হয়েছি।
জানো তোমকে আমি প্রত্যেক দিন দেখি আর নতুন করে তোমার প্রেমে পড়ি।
মনে হয় যেন প্রতিদিন আমি নতুন রুপে তোমায় আবিস্কার করি ।
জানোকি তোমকে শাড়িতে অনেক বেশি সুন্দর লাগে 😍
প্রতিবার ই নতুন করে তোমার প্রেমে পড়তে ইচ্ছে জাগে।
তোমকে দেখার জন্য সেই সকাল ৬ টায় ঘুম থেকে উঠি
মা বলে কিরে শান্ত সূর্য আজ পশ্চিম দিকে উঠল নাকি ।
রোজ রাতে ভাবি আগামি কাল সকালে তোমার সামনে গিয়ে একটি লাল গোলাপ দিয়ে বলব
"তুমি আমার রাজ্যের রানী হবে কী "
কিন্তু আমার সাহস করতে পাড়ি না যদি তুমি ফিরিয় দেও আমায়।
আবার তোমার কাছে গেলে হাত পা কাপে ,
কলিজাটা একেবারে শুকিয়ে যায় :(
আর হ্যা আর একটা কথা ছাত্র-ছাত্রীদের এত যত্ন নেন নিজের একটু যত্ন নিও।
আর কত কাল অন্যের বাচ্চাকে খাওয়াবে, নিজের কথাও একটু ভাবিও।
দিন দিন শুকিয়ে কাঠ হয়ে যাচ্ছ আল্লাহ জানে কোন দিন আমার বদলে বাতাস নিয়ে যায় 😃
চাইনা আমি আমার রাজকুমারি অন্য কারো হয়।
পরিশেষে .........
" তোমার মুখের হাসি,
আমার বাগানে তোমাকে ভালোবাসি,
আসো একবার কাছে
হাতটা ধরে পাশে,
তোমায় নিয়ে যাব আমার স্বপ্নপুরিতে।
ভাল থেক রাজকুমারি ......... ।
নিজের জন্য না হলেও তোমার অপেক্ষায় থাকা এই রাজকুমার জন্য
একটুখানি .........।
""প্লিজ নিজের খেয়াল রেখ ""
ইতি ,,,
অপেক্ষায় থাকা ঘুমন্তপুরির রাজকুমার ।
#kolpobazz
ঘুমন্তপুরির রাজকুমারী ...
আজ লিখেই ফেলছি চিঠি তোমায় ।
জানি হচ্ছে একটু বাড়াবাড়ি ।
কীভাবে শুরু করব বুঝতে পাড়ছি না।
হয়ত তোমায় নিয়ে লিখতে গেলে শেষ হবে না।
তোমার এই কাজল কালো চোখ আর ঘন কালো চুলএর মায়া হয়ত কাটাতে পারবনা।
সত্যি বলতে কি তোমার অই অদ্ভুত হাসি আমাকে পাগল করে দিয়েছে।
কেউ কেউ আমায় দেখে বলে , মনে হয় ছেলেটাকে ভুতে ধরেছে।
কিভাবে বলি তাদের ভুত নয় এক পেত্নির প্রেমে পরেছি।
সব কিছু বাদ দিয়ে আজ দেবদাস হয়েছি।
জানো তোমকে আমি প্রত্যেক দিন দেখি আর নতুন করে তোমার প্রেমে পড়ি।
মনে হয় যেন প্রতিদিন আমি নতুন রুপে তোমায় আবিস্কার করি ।
জানোকি তোমকে শাড়িতে অনেক বেশি সুন্দর লাগে 😍
প্রতিবার ই নতুন করে তোমার প্রেমে পড়তে ইচ্ছে জাগে।
তোমকে দেখার জন্য সেই সকাল ৬ টায় ঘুম থেকে উঠি
মা বলে কিরে শান্ত সূর্য আজ পশ্চিম দিকে উঠল নাকি ।
রোজ রাতে ভাবি আগামি কাল সকালে তোমার সামনে গিয়ে একটি লাল গোলাপ দিয়ে বলব
"তুমি আমার রাজ্যের রানী হবে কী "
কিন্তু আমার সাহস করতে পাড়ি না যদি তুমি ফিরিয় দেও আমায়।
আবার তোমার কাছে গেলে হাত পা কাপে ,
কলিজাটা একেবারে শুকিয়ে যায় :(
আর হ্যা আর একটা কথা ছাত্র-ছাত্রীদের এত যত্ন নেন নিজের একটু যত্ন নিও।
আর কত কাল অন্যের বাচ্চাকে খাওয়াবে, নিজের কথাও একটু ভাবিও।
দিন দিন শুকিয়ে কাঠ হয়ে যাচ্ছ আল্লাহ জানে কোন দিন আমার বদলে বাতাস নিয়ে যায় 😃
চাইনা আমি আমার রাজকুমারি অন্য কারো হয়।
পরিশেষে .........
" তোমার মুখের হাসি,
আমার বাগানে তোমাকে ভালোবাসি,
আসো একবার কাছে
হাতটা ধরে পাশে,
তোমায় নিয়ে যাব আমার স্বপ্নপুরিতে।
ভাল থেক রাজকুমারি ......... ।
নিজের জন্য না হলেও তোমার অপেক্ষায় থাকা এই রাজকুমার জন্য
একটুখানি .........।
""প্লিজ নিজের খেয়াল রেখ ""
ইতি ,,,
অপেক্ষায় থাকা ঘুমন্তপুরির রাজকুমার ।
#kolpobazz
আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি নামে।
সপ্তর্ষি
::
আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি নামে।
তবু শুকনো আমার মনের উঠান।
আমার সজীবতা আজ নিষ্প্রাণ,
বিষণ্ণতার পরিমাণ মেপে,
আমার মনের স্কেলটা আজ সন্দিহান…..
নিকোটিনে কষ্ট পোড়াই .........
রাতের অন্ধকারে ।
আমার মনটা আজ না পাওয়ার বেদনায় কুরে কুরে মরে…..
নিষ্প্রাণ এই শীতের ভোরে ।
কেনো আমি ভুলবো তোমায় মিছেমিছি?
ভালোবাসবো তোমায় আমি আগের চেয়েও বেশি!
সপ্তর্ষি , সপ্তর্ষি , সপ্তর্ষি ।
আমার সপ্তর্ষি ।
#kolpobazz
::
আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি নামে।
তবু শুকনো আমার মনের উঠান।
আমার সজীবতা আজ নিষ্প্রাণ,
বিষণ্ণতার পরিমাণ মেপে,
আমার মনের স্কেলটা আজ সন্দিহান…..
নিকোটিনে কষ্ট পোড়াই .........
রাতের অন্ধকারে ।
আমার মনটা আজ না পাওয়ার বেদনায় কুরে কুরে মরে…..
নিষ্প্রাণ এই শীতের ভোরে ।
কেনো আমি ভুলবো তোমায় মিছেমিছি?
ভালোবাসবো তোমায় আমি আগের চেয়েও বেশি!
সপ্তর্ষি , সপ্তর্ষি , সপ্তর্ষি ।
আমার সপ্তর্ষি ।
#kolpobazz
বর্ষার কদম ফুল নিয়ে একটা মিথ আছে যে,
বর্ষার কদম ফুল নিয়ে একটা মিথ আছে যে,
যদি কোনো প্রেমিক যুগল বর্ষার প্রথম কদম ফুল দেওয়া-নেওয়া করে তাতে নাকি প্রেমিক যুগলের সম্পর্কটা বিষাদময় হয়ে যায়।
কিন্তু আমি চাই সে কোনো এক বর্ষার দিনে আমার সামনে আসুক।
আমার হাত থেকে একটা কদম ফুল নিক।
হোক সেটা বর্ষার প্রথম কিংবা শেষ কদম ফুল।
সেদিন তার মাথায় ছাতা না থাকুক।
নীল শাড়ি না পড়ে কালো বসনে আসুক।
সে যদি কাকভেজা হয়ে আমার সামনে আসে
আমিও তার সংগে ভিজে কাকভেজা হব।
শুধু এই সময়টার জন্য ......
আমি মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করবো।
#kolpobazz
যদি কোনো প্রেমিক যুগল বর্ষার প্রথম কদম ফুল দেওয়া-নেওয়া করে তাতে নাকি প্রেমিক যুগলের সম্পর্কটা বিষাদময় হয়ে যায়।
কিন্তু আমি চাই সে কোনো এক বর্ষার দিনে আমার সামনে আসুক।
আমার হাত থেকে একটা কদম ফুল নিক।
হোক সেটা বর্ষার প্রথম কিংবা শেষ কদম ফুল।
সেদিন তার মাথায় ছাতা না থাকুক।
নীল শাড়ি না পড়ে কালো বসনে আসুক।
সে যদি কাকভেজা হয়ে আমার সামনে আসে
আমিও তার সংগে ভিজে কাকভেজা হব।
শুধু এই সময়টার জন্য ......
আমি মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করবো।
#kolpobazz
যেদিন থেকে আমি তোমার অপ্রিয় হলাম
"যেদিন থেকে আমি
তোমার অপ্রিয় হলাম,সেদিন থেকেই ঘুম আমার প্রিয়।
জানি,ঘুম তোমার খুব অপছন্দ।কিন্তু কী করবো বলো।তোমার পেছনে ছুটতে ছুটতে এতোটাই বদ অভ্যাস হয়েছে যে,এখন আর তোমাকে ছাড়া ভালো থাকা হয়না।একটা কথা জানো?আমি আজও তোমাকে ভালোবাসি।নির্দ্বিধায়,নি:সঙ্কোচে,নিশ্চুপে,
অভিমানে।তোমার অস্তিত্ব আজও আমার শিরায় শিরায় বয়ে বেড়ায়।তোমার সেই ঘ্রাণ আজও আমায়…নাহ্!আর বলতে পারছিনা।তোমাকে ভুল করে ভুলে যেতে চেষ্টা করতে যতটা কষ্ট হয়েছে,ঘুম কে আপন করতে ততটা কষ্ট হয়নি।কারণ ঘুম এখন দোকানে কিনতে পাওয়া যায়।রোজ ঘুম কিনে আনি আর রোজ রাতে আমি আকাশের তারাগুলোতে তোমাকে খোঁজার চেষ্টা করি।রোজই আমি তোমাকে খুজে পেতে ব্যর্থ হই।
আচ্ছা,তুমিও কি তারা হয়েছো?নাকি তুমি কখনও ছিলেই না?আমি জানিনা।সত্যি আমি জানিনা।ক’দিন ধরে মনে মনে কথা বলা শিখেছি।নির্ঘুম রাতে যখন মরে যাবার মতোন করে কষ্ট হতো… ঠিক তখন এর সাথে অভ্যস্ততা নিয়ে আসলাম।মনে মনে কথা বলে একটি কেন হাজারটি রাত পার করে দেয়া অসম্ভব কিছু নয় এখন আর আমার জন্য।আমার এতোটা মন খারাপ কেন হয়,যেটা আমি সহ্য করতে পারিনা!
একটা কথা জানো ইদানিং না আমি কাঁদতে পারিনা।আমার কান্নার যে মৃত্যু হয়েছে।চোখের যেখানটায় কান্না করব,ঠিক সেখানটায় মরুভুমি জন্মেছে।মরুভুমির বালিগুলো হতাশার রোদে শুকিয়ে প্রচন্ড লাল হয়ে থাকে।বড্ড জ্বলে।আমার খুব কষ্ট হয়।সেই কষ্ট তুমি ছাড়া কেউ বোঝেনি।
কেউ কোনোদিন বোঝার চেষ্টাও করেনা।আর তুমি ছাড়া কেউ বুঝবেও না।ক’দিন ধরে আমি কষ্ট লুকাতে হাসি।হাসতে হাসতে নিজেকে মাতাল করে ফেলি।বুক-পেট সব ব্যাথা হয়ে যায়।
তবু…তবু কষ্ট লুকাতে পারিনা।
জানো,আজকাল ঘুমও তার কর্ম ভুলে গেছে।আমার ঘুম কে আপন করে পাবার প্রচেষ্টা দেখে শিরায় শিরায় লোহিত কণিকারা আফসোসে ডুকরে ওঠে।কষ্টরা মুখ চেপে হাসে।আমি বোবা হয়ে রই।চিন্তা করি তোমার মত যদি ঘুম টাও আমাকে ছেড়ে চলে যায় তবে কি হবে আমার।আরও ভাবি,আমার মতো একটা মানুষ ঘুমের সাথে হারিয়ে গেলে কতটুকুই বা ক্ষতি হবে পৃথিবীর।কতটুকুই বা শূন্যতা তৈরি হবে।কিছুই হবেনা।
সময় নাকি কারো জন্য অপেক্ষা করে না।আমার জন্যও করবে না।সময় বড্ড স্বার্থপর।যেমন স্বার্থপর তুমি।শুনো,কাউকে কেউ কোনোদিন মনে রাখে না।ইতিহাস শুধু সফলদের জন্যই।
ব্যর্থ,পরাজিতদের জন্য না।আমাকেও কেউ মনে রাখবেনা।এক সেকেন্ডও মনে রাখবে না।কারো মনে রাখার দরকারও নেই।তবে তোমার কাছে অনুরোধ তুমি আমাকে ভুলে যেও।আমি তো তোমাকে কবেই ভুলে গেছি।
শুধু মনে আছে সেই কবিতাটা
যেটা শুনে প্রথম দেখার দিন তুমি বলেছিলে আমি পাগল।
আমার কিছু ভালো লাগুক আর না লাগুক অন্তত আমাকে কষ্ট দিতে তো তোমার ভালো লাগে।আমাকে কষ্ট দিয়ে তোমার ভাল লাগে এটাই তো আমার সবচেয়ে বড় সার্থকতা।তবে মাঝে মাঝে ভয় লাগে এই ভেবে যে,
একটা সময় কষ্ট পেতে পেতে হয়তো আমি একদিন প্রানহীন হয়ে পড়বো।তখন এই প্রাণহীন বস্তু টাকে কষ্ট দিতে তোমার আগের মতো ভাল লাগবে তো?তুমি হাজার অপরাধ করো।হাজার বার আমার মন ভাঙো।
কিন্তু তোমার মিথ্যা ভাবে দেওয়া হাসিতেও আমার মন জোড়া লেগে যায়।
তুমি আমার জীবনের দেখা সুন্দর স্বপ্নগুলোর মধ্যে একটি।যেটা তোমার কাছে শুধু দুঃস্বপ্ন।তোমার পাগল করা ঘ্রাণ আজও আমায় রাত জাগায়।যে মায়ের সাথে আমি মিথ্যা বলি না,সে মায়ের সাথে মিথ্যা বলেছি শুধু তোমার জন্য।আমি কেন এত খারাপ হয়ে যাচ্ছি?জানি না।তুমি চলে যেতে পারবে,কিন্তু তোমার সাথে জড়িয়ে থাকা স্মৃতিগুলোকে নিয়ে যেতে পারবে না।জানি না কেন আজও আমি নিজের অজান্তেই নিজেকে হারিয়ে ফেলি।
হাজারো কোলাহল থেকে কেন নিজেকে লুকিয়ে রাখি।আমি নিজেকে বোঝাতে পারিনা চাওয়া পাওয়ার আরেক নাম কষ্ট।সব কিছুর পর হার মেনে নেই নিজের কাছে।বার বার পরাজিত আমার আমি কে কাঁদতে দেই।স্বপ্ন ভাঙ্গার কষ্ট ,অবহেলা,প্রতারণা অপরিচিত এই শব্দ গুলোই যেন হৃদয়ের মাঝে অপ্রত্যাশিত এক যন্ত্রণা এখন।
পৃথিবীর কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আমাকে কষ্ট দেয়নি।কিন্তু তোমার অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আমাকে কষ্ট দিয়েছে।আজও কেন জানি মানতে কষ্ট হয় তুমি আমার পাশে নেই।আমি চাইনা আমাকে কেউ ভালোবাসুক।
আমি শুধু চাই তোমার জন্য অপেক্ষা করতে।
শুধুই অপেক্ষা,শুধুই অপেক্ষা,শুধুই….."
তোমার অপ্রিয় হলাম,সেদিন থেকেই ঘুম আমার প্রিয়।
জানি,ঘুম তোমার খুব অপছন্দ।কিন্তু কী করবো বলো।তোমার পেছনে ছুটতে ছুটতে এতোটাই বদ অভ্যাস হয়েছে যে,এখন আর তোমাকে ছাড়া ভালো থাকা হয়না।একটা কথা জানো?আমি আজও তোমাকে ভালোবাসি।নির্দ্বিধায়,নি:সঙ্কোচে,নিশ্চুপে,
অভিমানে।তোমার অস্তিত্ব আজও আমার শিরায় শিরায় বয়ে বেড়ায়।তোমার সেই ঘ্রাণ আজও আমায়…নাহ্!আর বলতে পারছিনা।তোমাকে ভুল করে ভুলে যেতে চেষ্টা করতে যতটা কষ্ট হয়েছে,ঘুম কে আপন করতে ততটা কষ্ট হয়নি।কারণ ঘুম এখন দোকানে কিনতে পাওয়া যায়।রোজ ঘুম কিনে আনি আর রোজ রাতে আমি আকাশের তারাগুলোতে তোমাকে খোঁজার চেষ্টা করি।রোজই আমি তোমাকে খুজে পেতে ব্যর্থ হই।
আচ্ছা,তুমিও কি তারা হয়েছো?নাকি তুমি কখনও ছিলেই না?আমি জানিনা।সত্যি আমি জানিনা।ক’দিন ধরে মনে মনে কথা বলা শিখেছি।নির্ঘুম রাতে যখন মরে যাবার মতোন করে কষ্ট হতো… ঠিক তখন এর সাথে অভ্যস্ততা নিয়ে আসলাম।মনে মনে কথা বলে একটি কেন হাজারটি রাত পার করে দেয়া অসম্ভব কিছু নয় এখন আর আমার জন্য।আমার এতোটা মন খারাপ কেন হয়,যেটা আমি সহ্য করতে পারিনা!
একটা কথা জানো ইদানিং না আমি কাঁদতে পারিনা।আমার কান্নার যে মৃত্যু হয়েছে।চোখের যেখানটায় কান্না করব,ঠিক সেখানটায় মরুভুমি জন্মেছে।মরুভুমির বালিগুলো হতাশার রোদে শুকিয়ে প্রচন্ড লাল হয়ে থাকে।বড্ড জ্বলে।আমার খুব কষ্ট হয়।সেই কষ্ট তুমি ছাড়া কেউ বোঝেনি।
কেউ কোনোদিন বোঝার চেষ্টাও করেনা।আর তুমি ছাড়া কেউ বুঝবেও না।ক’দিন ধরে আমি কষ্ট লুকাতে হাসি।হাসতে হাসতে নিজেকে মাতাল করে ফেলি।বুক-পেট সব ব্যাথা হয়ে যায়।
তবু…তবু কষ্ট লুকাতে পারিনা।
জানো,আজকাল ঘুমও তার কর্ম ভুলে গেছে।আমার ঘুম কে আপন করে পাবার প্রচেষ্টা দেখে শিরায় শিরায় লোহিত কণিকারা আফসোসে ডুকরে ওঠে।কষ্টরা মুখ চেপে হাসে।আমি বোবা হয়ে রই।চিন্তা করি তোমার মত যদি ঘুম টাও আমাকে ছেড়ে চলে যায় তবে কি হবে আমার।আরও ভাবি,আমার মতো একটা মানুষ ঘুমের সাথে হারিয়ে গেলে কতটুকুই বা ক্ষতি হবে পৃথিবীর।কতটুকুই বা শূন্যতা তৈরি হবে।কিছুই হবেনা।
সময় নাকি কারো জন্য অপেক্ষা করে না।আমার জন্যও করবে না।সময় বড্ড স্বার্থপর।যেমন স্বার্থপর তুমি।শুনো,কাউকে কেউ কোনোদিন মনে রাখে না।ইতিহাস শুধু সফলদের জন্যই।
ব্যর্থ,পরাজিতদের জন্য না।আমাকেও কেউ মনে রাখবেনা।এক সেকেন্ডও মনে রাখবে না।কারো মনে রাখার দরকারও নেই।তবে তোমার কাছে অনুরোধ তুমি আমাকে ভুলে যেও।আমি তো তোমাকে কবেই ভুলে গেছি।
শুধু মনে আছে সেই কবিতাটা
যেটা শুনে প্রথম দেখার দিন তুমি বলেছিলে আমি পাগল।
আমার কিছু ভালো লাগুক আর না লাগুক অন্তত আমাকে কষ্ট দিতে তো তোমার ভালো লাগে।আমাকে কষ্ট দিয়ে তোমার ভাল লাগে এটাই তো আমার সবচেয়ে বড় সার্থকতা।তবে মাঝে মাঝে ভয় লাগে এই ভেবে যে,
একটা সময় কষ্ট পেতে পেতে হয়তো আমি একদিন প্রানহীন হয়ে পড়বো।তখন এই প্রাণহীন বস্তু টাকে কষ্ট দিতে তোমার আগের মতো ভাল লাগবে তো?তুমি হাজার অপরাধ করো।হাজার বার আমার মন ভাঙো।
কিন্তু তোমার মিথ্যা ভাবে দেওয়া হাসিতেও আমার মন জোড়া লেগে যায়।
তুমি আমার জীবনের দেখা সুন্দর স্বপ্নগুলোর মধ্যে একটি।যেটা তোমার কাছে শুধু দুঃস্বপ্ন।তোমার পাগল করা ঘ্রাণ আজও আমায় রাত জাগায়।যে মায়ের সাথে আমি মিথ্যা বলি না,সে মায়ের সাথে মিথ্যা বলেছি শুধু তোমার জন্য।আমি কেন এত খারাপ হয়ে যাচ্ছি?জানি না।তুমি চলে যেতে পারবে,কিন্তু তোমার সাথে জড়িয়ে থাকা স্মৃতিগুলোকে নিয়ে যেতে পারবে না।জানি না কেন আজও আমি নিজের অজান্তেই নিজেকে হারিয়ে ফেলি।
হাজারো কোলাহল থেকে কেন নিজেকে লুকিয়ে রাখি।আমি নিজেকে বোঝাতে পারিনা চাওয়া পাওয়ার আরেক নাম কষ্ট।সব কিছুর পর হার মেনে নেই নিজের কাছে।বার বার পরাজিত আমার আমি কে কাঁদতে দেই।স্বপ্ন ভাঙ্গার কষ্ট ,অবহেলা,প্রতারণা অপরিচিত এই শব্দ গুলোই যেন হৃদয়ের মাঝে অপ্রত্যাশিত এক যন্ত্রণা এখন।
পৃথিবীর কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আমাকে কষ্ট দেয়নি।কিন্তু তোমার অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আমাকে কষ্ট দিয়েছে।আজও কেন জানি মানতে কষ্ট হয় তুমি আমার পাশে নেই।আমি চাইনা আমাকে কেউ ভালোবাসুক।
আমি শুধু চাই তোমার জন্য অপেক্ষা করতে।
শুধুই অপেক্ষা,শুধুই অপেক্ষা,শুধুই….."
হরিণী আমার না ভীষণ অবাক লাগে,
হরিণী আমার না ভীষণ অবাক লাগে,
ভীইইইইষণণণণণ!
কি করে এতটা কাল আমি তুমিহীন আছি?
হরিণীহীন প্রতিটিক্ষণের,প্রতিটি মুহুর্তের,প্রতিটি সেকেন্ডের হিসেব আমি জানি।প্রতিটি সেকেন্ডের অনুভূতি আমার কাছে স্পষ্ট!এতটাই বেশি স্পষ্ট যে,মাঝে মাঝে ভাবি তুমিও আমার কাছে এতটা স্পষ্ট নও।
তুমিহীন আমার দুঃখবোধগুলো এতটাই স্পষ্ট যে তোমাকে বড় আবছা লাগে।তখন তোমার মুখখানি হাজার চেষ্টা করেও মনে করতে পারিনা।
তোমাকে নিয়ে একটি সুখের স্মৃতি মনে করার জন্য আমি স্মৃতিভ্রষ্টের মত আমার মগজের নিউরনগুলো হাতরাতে থাকি।
প্রতিটিক্ষণ আমি রাত নামার জন্য অপেক্ষা করি।কারণ এই সময়টাতে আমি আমার কল্পনায়, আমার অনুভবে নিজের মত করে তোমাকে সুক্ষ্মরূপে পেতে পারি।আমাকে তখন নিউরোনের অলিতে গলিতে তোমাকে খুঁজতে হয়না।তুমি এমনিতেই এসে ধরা দাও।
তোমার স্পষ্ট অবয়ব আমি চোখ বন্ধ করেও দেখতে পাই,তোমার ঘ্রাণ আমি নাক বন্ধ করেও শুঁকতে পাই!রাত্রিগুলো পাড়ি দেয়া আমার জন্য খুব কঠিন কিছু না।তোমার দেয়া আঘাত কিংবা ভালোবাসার এক টুকরা স্মৃতিকে নিয়ে কয়েক হাজার রাত কাটানো কি কঠিন কিছু?
আচ্ছা,হরিণী
শাদা কাশফুলের ভেতর দিয়ে কখনো কি আমরা হাত ধরাধরি করে হেঁটেছিলাম?
তোমাকে খুউব মনে পড়ছে।সারাটি রাত ধরে আমি যে কেবল তোমাকেই ডেকেছি।তুমি কি একবারও শুনেছো?জীবনটা এত জটিল হবে কখনো বুঝিনি।কখনো বুঝিনি কোন এক ছোট্ট চাওয়া এতটা ভোগাবে।প্রচন্ড অস্থিরতায় কেবল তোমার মুখটিই সামনে ভাসে।
কেবল ভাবি একবার যদি তুমি আমার সামনে এসে দাঁড়িয়ে হাতটি ধরতে তবেই বোধহয় সকল অস্থিরতা আর কষ্টের অবসান হত।তুমি জানো তুমিহীন প্রতিটি সেকেন্ড আমি উপলব্ধি করতে পারি।একটি সেকেন্ডের পরে আরেকটি সেকেন্ড আসতে ঠিক কতগুলো
মুহুর্ত লাগে আমার চেয়ে’ ভালো কে জানে?সেকেন্ডের অন্তর্বতী মুহুর্তগুলোতেও আমি তোমাকে ডাকতে থাকি আর কেবল ভাবি “তুমি কি শুনছো?”তুমি কি শুনতে পাও?তোমার বুকের ভেতরটাও কি এমন করে কখনোই কেঁপে ওঠেনা?কখনোই কি তোমার হৃদয়ের কোন এক গলিতে কিছুটা রক্তক্ষরণ হয়না?তুমি একটিবারের জন্যও কি বুঝোনা?
তুমিহীন আমি কিছু ছাড়া ছাড়া আত্মা কাঁপানো দুঃস্বপ্ন ছাড়া র্যাপিড আই মুভমেন্টে কোন স্বপ্নও দেখিনা।এইতো সেইদিন দেখলাম আমি সিএনজির মধ্যে বাসের চাপায় পৃষ্ট হয়ে পড়ে আছি।তোমাকে ভেবে ভেবে কষ্ট পাওয়া ছাড়া আমি কিছুই পাই না।
তোমাকে ভাববো না ভাববো না ভেবেও তোমাকে ভেবেই আমার প্রহর শেষ হয়।আমি পাগলের মত করে তোমায় ভালোবেসে মরে যেতে থাকি।এ এক বিষাদময় অনুভূতি।ভীষণ একলা লাগে।
নির্জনতার ভিড়ে আমি আরো বেশি নির্জন হতে থাকি।কোন এক জটিল রোগের যন্ত্রণায় আমি কাতরাতে থাকি।মাঝেমাঝে এটা সেটা কত কিছু নিয়েই না তোমার সাথে গল্পে মেতে উঠি আমি।
এই যেমন ভরদুপুরে স্নান সেরে এসে টাওয়ালটা বারান্দায় রাখতে গিয়েই দৃষ্টি আঁটকে যায় একটা দোয়েল পাখির দিকে।আমি খুব করেই জানি এই দোয়েল পাখিটা তুমি!আমি কেমন আছি দেখতে চলে এসেছো!
এই সময়টায় আমি তোমাকে “তুই” বলে সম্বোধন করি।তোমাকে আমার বেশ আপন লাগে তখন!কি রে? কেমন আছিস? ভালো তো?এমন শুকিয়ে গেছিস কেন রে?দুপুরে এখনও খাওয়া হয়নি বুঝি?
তুই এমন ক্যান বলতো?আমাকে আর কত জ্বালাবি?কি ভেবেছিস?দোয়েল পাখি হয়ে এসেছিস বলে আমি তোকে চিনতে পারবো না?তোর গন্ধ আমি চিনতে পারবো না, না?”
এমন শত সহস্র ছেলেমানুষী কথায় আমার এক একটি প্রহর শেষ হয়।আমি তোমাকে ফোন করি না।আমি জানতেও চাইনা তুমি খেয়েছো কি না?শুধু বিড়বিড়িয়ে দোয়েল পাখিটাকে বলি “খেয়ে নিস, অনিয়ম করিস না।
অসুখ বাঁধালে কে দেখবে তোকে?” দোয়েল পাখিটা উড়ে চলে যায়।আমি তোমাকে জানতেও দেই না আমি মরে যাচ্ছি তোমাকে ছাড়া!
নাইবা জানলে তুমি!
ভালোবাসার মানে তো তুমি আমার চাইতে ঢের বেশি জানো!আমি বেশ আছি তোমাকে নিয়ে!!!
পৃথিবীর বুকে আমার চাইতে ভালো বোধ করি আর কেউ নেই।তুমি যেমন করে আমার সাথে আছো,পাশে থাকলেও এমন করে থাকা হতো না তোমার!এরচেয়ে তুমি দূরেই থাকো,অনেক দূরে!যেখানে আমার স্পর্শ পৌঁছায় না,
আমার দৃষ্টি পৌঁছায় না, আমার অশ্রু পৌঁছায় না!
শুধু ভালো থেকো!আগের মত এখন আর জানতে ইচ্ছে হয় না “তোমার আকাশেও কি আমার চাঁদটা উঠে কিনা?”
আমি এখন আর কিছুই জানতে চাই না।
আমি জানি আমার চাঁদটিই তোমার আকাশে এখনো ভাসমান।আমি এও জানি সেই চাঁদ দেখার সময় তোমার নেই।সময় নেই শুকতারাটিকে খুঁজার।তবু আমি রাতের পর রাত;দিনের পর দিন সীমাহীন অপেক্ষা করি।
আমার অপেক্ষার যে কোন বিরামচিহ্ন নেই।
ভীইইইইষণণণণণ!
কি করে এতটা কাল আমি তুমিহীন আছি?
হরিণীহীন প্রতিটিক্ষণের,প্রতিটি মুহুর্তের,প্রতিটি সেকেন্ডের হিসেব আমি জানি।প্রতিটি সেকেন্ডের অনুভূতি আমার কাছে স্পষ্ট!এতটাই বেশি স্পষ্ট যে,মাঝে মাঝে ভাবি তুমিও আমার কাছে এতটা স্পষ্ট নও।
তুমিহীন আমার দুঃখবোধগুলো এতটাই স্পষ্ট যে তোমাকে বড় আবছা লাগে।তখন তোমার মুখখানি হাজার চেষ্টা করেও মনে করতে পারিনা।
তোমাকে নিয়ে একটি সুখের স্মৃতি মনে করার জন্য আমি স্মৃতিভ্রষ্টের মত আমার মগজের নিউরনগুলো হাতরাতে থাকি।
প্রতিটিক্ষণ আমি রাত নামার জন্য অপেক্ষা করি।কারণ এই সময়টাতে আমি আমার কল্পনায়, আমার অনুভবে নিজের মত করে তোমাকে সুক্ষ্মরূপে পেতে পারি।আমাকে তখন নিউরোনের অলিতে গলিতে তোমাকে খুঁজতে হয়না।তুমি এমনিতেই এসে ধরা দাও।
তোমার স্পষ্ট অবয়ব আমি চোখ বন্ধ করেও দেখতে পাই,তোমার ঘ্রাণ আমি নাক বন্ধ করেও শুঁকতে পাই!রাত্রিগুলো পাড়ি দেয়া আমার জন্য খুব কঠিন কিছু না।তোমার দেয়া আঘাত কিংবা ভালোবাসার এক টুকরা স্মৃতিকে নিয়ে কয়েক হাজার রাত কাটানো কি কঠিন কিছু?
আচ্ছা,হরিণী
শাদা কাশফুলের ভেতর দিয়ে কখনো কি আমরা হাত ধরাধরি করে হেঁটেছিলাম?
তোমাকে খুউব মনে পড়ছে।সারাটি রাত ধরে আমি যে কেবল তোমাকেই ডেকেছি।তুমি কি একবারও শুনেছো?জীবনটা এত জটিল হবে কখনো বুঝিনি।কখনো বুঝিনি কোন এক ছোট্ট চাওয়া এতটা ভোগাবে।প্রচন্ড অস্থিরতায় কেবল তোমার মুখটিই সামনে ভাসে।
কেবল ভাবি একবার যদি তুমি আমার সামনে এসে দাঁড়িয়ে হাতটি ধরতে তবেই বোধহয় সকল অস্থিরতা আর কষ্টের অবসান হত।তুমি জানো তুমিহীন প্রতিটি সেকেন্ড আমি উপলব্ধি করতে পারি।একটি সেকেন্ডের পরে আরেকটি সেকেন্ড আসতে ঠিক কতগুলো
মুহুর্ত লাগে আমার চেয়ে’ ভালো কে জানে?সেকেন্ডের অন্তর্বতী মুহুর্তগুলোতেও আমি তোমাকে ডাকতে থাকি আর কেবল ভাবি “তুমি কি শুনছো?”তুমি কি শুনতে পাও?তোমার বুকের ভেতরটাও কি এমন করে কখনোই কেঁপে ওঠেনা?কখনোই কি তোমার হৃদয়ের কোন এক গলিতে কিছুটা রক্তক্ষরণ হয়না?তুমি একটিবারের জন্যও কি বুঝোনা?
তুমিহীন আমি কিছু ছাড়া ছাড়া আত্মা কাঁপানো দুঃস্বপ্ন ছাড়া র্যাপিড আই মুভমেন্টে কোন স্বপ্নও দেখিনা।এইতো সেইদিন দেখলাম আমি সিএনজির মধ্যে বাসের চাপায় পৃষ্ট হয়ে পড়ে আছি।তোমাকে ভেবে ভেবে কষ্ট পাওয়া ছাড়া আমি কিছুই পাই না।
তোমাকে ভাববো না ভাববো না ভেবেও তোমাকে ভেবেই আমার প্রহর শেষ হয়।আমি পাগলের মত করে তোমায় ভালোবেসে মরে যেতে থাকি।এ এক বিষাদময় অনুভূতি।ভীষণ একলা লাগে।
নির্জনতার ভিড়ে আমি আরো বেশি নির্জন হতে থাকি।কোন এক জটিল রোগের যন্ত্রণায় আমি কাতরাতে থাকি।মাঝেমাঝে এটা সেটা কত কিছু নিয়েই না তোমার সাথে গল্পে মেতে উঠি আমি।
এই যেমন ভরদুপুরে স্নান সেরে এসে টাওয়ালটা বারান্দায় রাখতে গিয়েই দৃষ্টি আঁটকে যায় একটা দোয়েল পাখির দিকে।আমি খুব করেই জানি এই দোয়েল পাখিটা তুমি!আমি কেমন আছি দেখতে চলে এসেছো!
এই সময়টায় আমি তোমাকে “তুই” বলে সম্বোধন করি।তোমাকে আমার বেশ আপন লাগে তখন!কি রে? কেমন আছিস? ভালো তো?এমন শুকিয়ে গেছিস কেন রে?দুপুরে এখনও খাওয়া হয়নি বুঝি?
তুই এমন ক্যান বলতো?আমাকে আর কত জ্বালাবি?কি ভেবেছিস?দোয়েল পাখি হয়ে এসেছিস বলে আমি তোকে চিনতে পারবো না?তোর গন্ধ আমি চিনতে পারবো না, না?”
এমন শত সহস্র ছেলেমানুষী কথায় আমার এক একটি প্রহর শেষ হয়।আমি তোমাকে ফোন করি না।আমি জানতেও চাইনা তুমি খেয়েছো কি না?শুধু বিড়বিড়িয়ে দোয়েল পাখিটাকে বলি “খেয়ে নিস, অনিয়ম করিস না।
অসুখ বাঁধালে কে দেখবে তোকে?” দোয়েল পাখিটা উড়ে চলে যায়।আমি তোমাকে জানতেও দেই না আমি মরে যাচ্ছি তোমাকে ছাড়া!
নাইবা জানলে তুমি!
ভালোবাসার মানে তো তুমি আমার চাইতে ঢের বেশি জানো!আমি বেশ আছি তোমাকে নিয়ে!!!
পৃথিবীর বুকে আমার চাইতে ভালো বোধ করি আর কেউ নেই।তুমি যেমন করে আমার সাথে আছো,পাশে থাকলেও এমন করে থাকা হতো না তোমার!এরচেয়ে তুমি দূরেই থাকো,অনেক দূরে!যেখানে আমার স্পর্শ পৌঁছায় না,
আমার দৃষ্টি পৌঁছায় না, আমার অশ্রু পৌঁছায় না!
শুধু ভালো থেকো!আগের মত এখন আর জানতে ইচ্ছে হয় না “তোমার আকাশেও কি আমার চাঁদটা উঠে কিনা?”
আমি এখন আর কিছুই জানতে চাই না।
আমি জানি আমার চাঁদটিই তোমার আকাশে এখনো ভাসমান।আমি এও জানি সেই চাঁদ দেখার সময় তোমার নেই।সময় নেই শুকতারাটিকে খুঁজার।তবু আমি রাতের পর রাত;দিনের পর দিন সীমাহীন অপেক্ষা করি।
আমার অপেক্ষার যে কোন বিরামচিহ্ন নেই।
কারো প্রায়োরিটি লিস্টে আপনি যত তাড়াতাড়ি উঠবেন
কারো প্রায়োরিটি লিস্টে আপনি যত তাড়াতাড়ি উঠবেন। ঠিক তত তাড়াতাড়ি সে আপনাকে ব্লক লিস্টে দিয়ে দেবে। এটাই তিক্ত সত্যি যে আমরা দ্রুত মানুষের খুব আপন হয়ে যাই। খুব কাছে চলে যাই।
কিন্তু দেখবেন সে মানুষটি আসলে আপনাকে কোন গুরুত্ব ই দেয় না। হোক আপনার প্রিয় মানুষ, কাছের বন্ধু, বেস্টি, কিংবা কাজিন।
yeah, he/she doesn't care about you. সে একটা সময় নিজেকে নিজেই ব্যস্ত হয়ে যাবে। like u mean nothing to that person.. but once you people call each other besti!! right?
আমাদের সমস্যাটা কি জানেন? আমরা যার কাছে যতটুক এক্সপেক্ট করা উচিত ততটুক এক্সপেক্ট করতে পারি না। আমরা আরো বেশি এক্সপেক্ট করে বসি।
মানুষটা যতটুক কাছের না, তার অনেক গুন কাছের ভেবে বসি। কিন্তু বাস্তবতা ভাবনা চিন্তা দিয়ে চলে না।
আপনার খারাপ সময়ে যে মানুষটা আপনার সামান্যতম কাছেও ছিলো, আপনি কি সত্যি সেই মানুষটার প্রায়োরিটি লিস্টে ছিলেন?
নাকি শুধুই u guys call each other besti?
কিন্তু দেখবেন সে মানুষটি আসলে আপনাকে কোন গুরুত্ব ই দেয় না। হোক আপনার প্রিয় মানুষ, কাছের বন্ধু, বেস্টি, কিংবা কাজিন।
yeah, he/she doesn't care about you. সে একটা সময় নিজেকে নিজেই ব্যস্ত হয়ে যাবে। like u mean nothing to that person.. but once you people call each other besti!! right?
আমাদের সমস্যাটা কি জানেন? আমরা যার কাছে যতটুক এক্সপেক্ট করা উচিত ততটুক এক্সপেক্ট করতে পারি না। আমরা আরো বেশি এক্সপেক্ট করে বসি।
মানুষটা যতটুক কাছের না, তার অনেক গুন কাছের ভেবে বসি। কিন্তু বাস্তবতা ভাবনা চিন্তা দিয়ে চলে না।
আপনার খারাপ সময়ে যে মানুষটা আপনার সামান্যতম কাছেও ছিলো, আপনি কি সত্যি সেই মানুষটার প্রায়োরিটি লিস্টে ছিলেন?
নাকি শুধুই u guys call each other besti?
বলেছিলে
বলেছিলে ...
পৃথিবী বদলে গেলেও বদলাবে না তুমি।
হুম ... ঠিক ই বলেছিলে।
তুমি সত্যি ই বদলাওনি শুধুমাত্র তোমার মনটা বদলে গেছে।
পৃথিবী বদলে গেলেও বদলাবে না তুমি।
হুম ... ঠিক ই বলেছিলে।
তুমি সত্যি ই বদলাওনি শুধুমাত্র তোমার মনটা বদলে গেছে।
তাহার নামের পাশের সবুজ বাতিটা এখনও জ্বলে।
তাহার নামের পাশের সবুজ বাতিটা এখনও জ্বলে।
তবে তা আমি দেখতে না পেলেও ।
অন্য কেউ ঠিকই দেখতে পায়।
ভালবাসাটা এমনই.........।
কেউ পায় , কেউবা হারায়। :)
তবে তা আমি দেখতে না পেলেও ।
অন্য কেউ ঠিকই দেখতে পায়।
ভালবাসাটা এমনই.........।
কেউ পায় , কেউবা হারায়। :)
তুমি যদি কিছুকে ভালোবাস,
ক’দিন যাবত
আমার নিজেকে ভীষণ বোকা বোকা লাগে।
আর মনে হয় আমি বোধহয় সাইকো হয়ে গেছি।
:
তুমি যদি কিছুকে ভালোবাস,
তবে তাকে মুক্ত করে দাও;যদি তা তোমার কাছে আসে তবে তা তোমার আর যদি না আসে তবে তা কোনদিন তোমার ছিল না।”
কথাটি শেক্সপিয়রের।আচ্ছা এই কথাটির মানে কী?জানি না।আমি এই কথাটির মানে জানি না।তবে কথাটিকে আমি অদ্ভূতভাবে বিশ্বাস করি।মাঝেমাঝে জীবনের ফেলে আসা দিনগুলোকে নিয়ে ভাবলে আপনাতেই মনটা ছোট হয়ে আসে। মনে হয় কি পেলাম জীবনে?
তবে ফেলে আসা দিনগুলো আমার সবসময়ই ভালো লাগে।আমার জীবনে ফেলে আসা সময়ের কেবলই পুনরাবৃত্তি হয়।বায়োষ্কোপের মতো।আমি বোধহয় পরিবর্তন সইতে পারিনা।নতুন পরিবেশ,নতুন অনুভূতি,আমাকে ভীত করে তুলে।
সময়ের চক্রের মাঝে ধুঁকে ধুঁকে বড় হওয়া আমার মাঝে মাঝে এক অস্থির অনুভূতি এনে দেয়।মাঝে মাঝে আমার চোখ ভিজে আসে কিছু না পাওয়ার আর্তিতে।আচ্ছা,ক’জন পারে আমার মত নিজের ভেতরের অতৃপ্তিকে ধরে রাখতে?
এই জগতের মাঝে আমি বেঁচে থাকি থাকতে হয় বলে।আমার নিজেকে নদীর স্রোতে ভেসে থাকা এক টুকরা পাতার মতই মনে হয়।জীবনটা অদ্ভূত।অদ্ভূত এই ঘোর।অদ্ভূত এই স্মৃতিকাতরতা।ভালোবাসা যে মানুষকে অসহায়ও করে তুলতে পারে আমার জানা ছিলো না।আমি হয়ত বাস্তববাদীদের মত অনেককিছু করার মতন নই।
আমি সবকিছুতে থেকেও নেই। আমি আসলে কোন মানুষের আপন হবার মতনও নই।অনেক মানুষের ভীড়ে নিজেকে একা আর অবাঞ্চিত মনে হবার অনুভূতিটা বড় হতচ্ছাড়া।
একবার মাথায় এলে আর যেতে চায় না।মাথার ভেতরে পিনপিন করে বাজতেই থাকে,”তুমি একা-তুমি একা!”খালি
মনে হয় কোথাও কিছু একটা গড়মিল আছে।জীবনটা ঠিক ট্র্যাকে নেই।এই যে আমার বেঁচে থেকেও হারিয়ে যাওয়া,এর জন্যে কি আমি দায়ী?কোন এক ভুলভাল চিঠির ফাঁদে পড়েছিলাম একদিন।
সেই ঘোরে আজ আমি সবহারা।আমার গোটা জীবনটা অনিশ্চয়তায় ভরা।আমি নিশ্চয়ই ভীষন বেহায়া।কারণ সারাদিন,ঘন্টায়-ঘন্টায় সেই ভীষন ভীষন স্পেশাল মানুষটার কথাই ভাবি।
স্পেশাল শব্দটার অন্তর্নিহিত অর্থ ব্যাখ্যা করে বোঝানোর সাধ্য আমার নেই।আমি শুধু জানি,এই মানুষটা আমার জন্য ভীষন জরুরী।আমি চাই বা না চাই এই মানুষটার সাথে আমার আগামী প্রতিটা দিন বাঁধা হয়ে গেছে।এই বাঁধা থেকে বের হবার মতো দৃঢ়তা বিধাতা আমায় দেন নি।
সময়ে-অসময়ে বুকের বামপাশটায় আড়াআড়ি পোঁচ দেয়ার তীব্র জ্বালা অনুভব করি।আমিই কেবল জানি প্রতিটা সকাল-রাত কতটা তীব্রভাবে আমি এই জ্বালা অনুভব করছি।হয়ত চুপ করেই হারিয়ে যাবো কোন একদিন।
খোদা আমাকে একটু শান্তি দাও,প্লিজ!
আমি তো আর সহ্য করতে পারি না
আমার নিজেকে ভীষণ বোকা বোকা লাগে।
আর মনে হয় আমি বোধহয় সাইকো হয়ে গেছি।
:
তুমি যদি কিছুকে ভালোবাস,
তবে তাকে মুক্ত করে দাও;যদি তা তোমার কাছে আসে তবে তা তোমার আর যদি না আসে তবে তা কোনদিন তোমার ছিল না।”
কথাটি শেক্সপিয়রের।আচ্ছা এই কথাটির মানে কী?জানি না।আমি এই কথাটির মানে জানি না।তবে কথাটিকে আমি অদ্ভূতভাবে বিশ্বাস করি।মাঝেমাঝে জীবনের ফেলে আসা দিনগুলোকে নিয়ে ভাবলে আপনাতেই মনটা ছোট হয়ে আসে। মনে হয় কি পেলাম জীবনে?
তবে ফেলে আসা দিনগুলো আমার সবসময়ই ভালো লাগে।আমার জীবনে ফেলে আসা সময়ের কেবলই পুনরাবৃত্তি হয়।বায়োষ্কোপের মতো।আমি বোধহয় পরিবর্তন সইতে পারিনা।নতুন পরিবেশ,নতুন অনুভূতি,আমাকে ভীত করে তুলে।
সময়ের চক্রের মাঝে ধুঁকে ধুঁকে বড় হওয়া আমার মাঝে মাঝে এক অস্থির অনুভূতি এনে দেয়।মাঝে মাঝে আমার চোখ ভিজে আসে কিছু না পাওয়ার আর্তিতে।আচ্ছা,ক’জন পারে আমার মত নিজের ভেতরের অতৃপ্তিকে ধরে রাখতে?
এই জগতের মাঝে আমি বেঁচে থাকি থাকতে হয় বলে।আমার নিজেকে নদীর স্রোতে ভেসে থাকা এক টুকরা পাতার মতই মনে হয়।জীবনটা অদ্ভূত।অদ্ভূত এই ঘোর।অদ্ভূত এই স্মৃতিকাতরতা।ভালোবাসা যে মানুষকে অসহায়ও করে তুলতে পারে আমার জানা ছিলো না।আমি হয়ত বাস্তববাদীদের মত অনেককিছু করার মতন নই।
আমি সবকিছুতে থেকেও নেই। আমি আসলে কোন মানুষের আপন হবার মতনও নই।অনেক মানুষের ভীড়ে নিজেকে একা আর অবাঞ্চিত মনে হবার অনুভূতিটা বড় হতচ্ছাড়া।
একবার মাথায় এলে আর যেতে চায় না।মাথার ভেতরে পিনপিন করে বাজতেই থাকে,”তুমি একা-তুমি একা!”খালি
মনে হয় কোথাও কিছু একটা গড়মিল আছে।জীবনটা ঠিক ট্র্যাকে নেই।এই যে আমার বেঁচে থেকেও হারিয়ে যাওয়া,এর জন্যে কি আমি দায়ী?কোন এক ভুলভাল চিঠির ফাঁদে পড়েছিলাম একদিন।
সেই ঘোরে আজ আমি সবহারা।আমার গোটা জীবনটা অনিশ্চয়তায় ভরা।আমি নিশ্চয়ই ভীষন বেহায়া।কারণ সারাদিন,ঘন্টায়-ঘন্টায় সেই ভীষন ভীষন স্পেশাল মানুষটার কথাই ভাবি।
স্পেশাল শব্দটার অন্তর্নিহিত অর্থ ব্যাখ্যা করে বোঝানোর সাধ্য আমার নেই।আমি শুধু জানি,এই মানুষটা আমার জন্য ভীষন জরুরী।আমি চাই বা না চাই এই মানুষটার সাথে আমার আগামী প্রতিটা দিন বাঁধা হয়ে গেছে।এই বাঁধা থেকে বের হবার মতো দৃঢ়তা বিধাতা আমায় দেন নি।
সময়ে-অসময়ে বুকের বামপাশটায় আড়াআড়ি পোঁচ দেয়ার তীব্র জ্বালা অনুভব করি।আমিই কেবল জানি প্রতিটা সকাল-রাত কতটা তীব্রভাবে আমি এই জ্বালা অনুভব করছি।হয়ত চুপ করেই হারিয়ে যাবো কোন একদিন।
খোদা আমাকে একটু শান্তি দাও,প্লিজ!
আমি তো আর সহ্য করতে পারি না
জীবনে যাকে আঁকড়ে ধরে থাকতে চেয়েছি
জীবনে যাকে আঁকড়ে ধরে থাকতে চেয়েছি
তীব্রতম ধাক্কাটা সেখানেই খেয়েছি।
আমার স্মৃতিতে কিছু জিনিস এত গভীরে দাগ কেটে গেছে যে তা কখনই
মুছে যাবে না।
আমি কোনদিন ভাবিনি আমার মন এখনকার মতন হবে।
ইদানিং একটা কথাই মনে হয়,সম্ভবত এই পৃথিবীর কিছুতেই আর আমার আকর্ষণ হবেনা।
আমার আর কিছুই ভালো লাগেনা।
এই জীবনকে নিয়ে আমার কত আয়োজন ছিলো!
অথচ,এখন আমার জীবনজুড়ে এক অদ্ভূত শূণ্যতা।
ফিরে তাকালে এই আমার সাথে মেলাতেই পারিনা!
যোজন-যোজন পার্থক্য এই দুই মানুষে!আমার কাছে আশা করা নির্বোধের কাজ।
পৃথিবীতে সবচাইতে সুখী সেই যার জীবনে আশা বলে কিছু নেই।
কারণ কোন জিনিস আশা করার পর পেলেও পাওয়াটা হয় খুব কালেভদ্রে।আমার অস্তিত্বের ৯৯ ভাগ কাঠামোই কেন যেন ম্লান হয়ে গেছে।
আমি জানি,আমার আত্মা মৃতপ্রায়।আমার ভিতরে সেই ভালোবাসা আর নাড়া দেয়না।
আমি তো অপদার্থ।
বহুদিন আমি জীবনটার কোন মানে খুঁজে পাই না।সময় বয়ে চলে।আমার জীবন কখনো কখনো আর বয়ে চলতে চায়না।
হয়ত চায়,আমি টের পাইনা।আমি হাল ছেড়ে দিতে চাই।আমার সবকিছু থেকে মুক্তি পেতে ইচ্ছে করে।
এই জীবনে আমি অস্থিরতা ছাড়া আর কিছু পাইনা।সবকিছুতে থেকেও না থাকার একটা অনুভূতি।আজকাল আমার বুকের ভেতর কেমন যেন আড়ষ্ট ভয় করে।আমি গুটিয়ে আসছি।
মানুষের সাথে যোগাযোগ কমে আসছে।
রাত বাড়ছে ...।
সব কিছু গোল্লায় যাক তাতে আমার কি ?
রাত্রি জাগা এখন অভ্যাস হয়ে গেছে...
ঘড়ির কাটা ঘুরছে...
কানে হেডফোন ...
প্রিয় মানুষের প্রিয় গানটা বাজছে ...।
:
“তোমার জন্য নীলছে তারার একটুখানি আলো,
ভোরের রঙ রাতে মিশে কালো।
কাঠগোলাপের সাদার মায়ায় মিশিয়ে দিয়ে ভাবি।
আবছা নীল তোমার লাগে ভালো…
ভাবনা আমার শিমুল ডালে লালচে আগুণ জ্বালে,
মহুয়ার বনে মাতাল হাওয়া খেলে…
তীব্রতম ধাক্কাটা সেখানেই খেয়েছি।
আমার স্মৃতিতে কিছু জিনিস এত গভীরে দাগ কেটে গেছে যে তা কখনই
মুছে যাবে না।
আমি কোনদিন ভাবিনি আমার মন এখনকার মতন হবে।
ইদানিং একটা কথাই মনে হয়,সম্ভবত এই পৃথিবীর কিছুতেই আর আমার আকর্ষণ হবেনা।
আমার আর কিছুই ভালো লাগেনা।
এই জীবনকে নিয়ে আমার কত আয়োজন ছিলো!
অথচ,এখন আমার জীবনজুড়ে এক অদ্ভূত শূণ্যতা।
ফিরে তাকালে এই আমার সাথে মেলাতেই পারিনা!
যোজন-যোজন পার্থক্য এই দুই মানুষে!আমার কাছে আশা করা নির্বোধের কাজ।
পৃথিবীতে সবচাইতে সুখী সেই যার জীবনে আশা বলে কিছু নেই।
কারণ কোন জিনিস আশা করার পর পেলেও পাওয়াটা হয় খুব কালেভদ্রে।আমার অস্তিত্বের ৯৯ ভাগ কাঠামোই কেন যেন ম্লান হয়ে গেছে।
আমি জানি,আমার আত্মা মৃতপ্রায়।আমার ভিতরে সেই ভালোবাসা আর নাড়া দেয়না।
আমি তো অপদার্থ।
বহুদিন আমি জীবনটার কোন মানে খুঁজে পাই না।সময় বয়ে চলে।আমার জীবন কখনো কখনো আর বয়ে চলতে চায়না।
হয়ত চায়,আমি টের পাইনা।আমি হাল ছেড়ে দিতে চাই।আমার সবকিছু থেকে মুক্তি পেতে ইচ্ছে করে।
এই জীবনে আমি অস্থিরতা ছাড়া আর কিছু পাইনা।সবকিছুতে থেকেও না থাকার একটা অনুভূতি।আজকাল আমার বুকের ভেতর কেমন যেন আড়ষ্ট ভয় করে।আমি গুটিয়ে আসছি।
মানুষের সাথে যোগাযোগ কমে আসছে।
রাত বাড়ছে ...।
সব কিছু গোল্লায় যাক তাতে আমার কি ?
রাত্রি জাগা এখন অভ্যাস হয়ে গেছে...
ঘড়ির কাটা ঘুরছে...
কানে হেডফোন ...
প্রিয় মানুষের প্রিয় গানটা বাজছে ...।
:
“তোমার জন্য নীলছে তারার একটুখানি আলো,
ভোরের রঙ রাতে মিশে কালো।
কাঠগোলাপের সাদার মায়ায় মিশিয়ে দিয়ে ভাবি।
আবছা নীল তোমার লাগে ভালো…
ভাবনা আমার শিমুল ডালে লালচে আগুণ জ্বালে,
মহুয়ার বনে মাতাল হাওয়া খেলে…
একদিন অনেক অপরিচিত মানুষটাই কিভাবে করে যেনো পরিচিত হয়ে যায় চোখের পলকেই।
একদিন অনেক অপরিচিত মানুষটাই কিভাবে করে যেনো পরিচিত হয়ে যায় চোখের পলকেই। কয়েকদিন কথা বলার পরে মানুষটাকে কেমন যেনো খুব চেনা জানা মনে হয়। মনে হয় এই মানুষটাকেই, ঠিক এই মানুষটাকেই মনে মনে এতোদিন খুজছিলাম। এমন একজন কে এতো দিন কাছে চেয়েছিলাম।
অল্প চেনাজানা মানুষটাই তখন অনেক জানাশোনা একজন হয়ে যায় আমাদের জীবনে। তাকে কিছু না বলে করতেও নিজের মধ্যে একটা সংকোচ কাজ করে। মানুষটাকে কিছু না বললে নিজেকে অপরাধী মনে হয় না। মনে হয়, এতো খুঁজে তাকে পেলাম। তাকে কিভাবে এতো সহজে হারাতে দেই? তাকে কথাটা বলতেই হবে।
অল্প পরিচয়ের সেই মানুষটা আর অপরিচিত থাকে না। আস্তে আস্তে আমাদের জীবনের গল্পের একটা একটা শব্দ হয়ে, একটা লাইন হয়ে উঠে।
প্রথম প্রথম, "আপনাকে বলতে হবে কেনো!!" কথা গুলোই পরে, "এই তুমি আসবে না" হয়ে যায়।
"ছবি চাচ্ছেন কেনো!!" কথাটাই হয়ে যায়, "তোমার একটা ছবি দিবে? অনেক দিন দেখি না তোমাকে"
একেকটা লাইন একেকটা লাইন নয় তখন। একেকটা লাইন পুরো একটা বাক্যের ভালোবাসা তখন। অথচ মুখ ফুটে বলে না কেউ। বলতে গেলেই একটা ভয় কাজ করে। মানুষটা কি আমাকে সেভাবে ভাবে যেভাবে আমি তাকে ভাবি। এই ভয় থেকে পিছিয়ে আসে অনেকেই।
অনেক সাহসী মানুষ ও শুধু একটা বাক্য পুরোপুরি বলতে না পারায় হারিয়ে ফেলে অনেক পরিচিত কাউকে। কি অদ্ভুত তাই না?
জগতে যারাই সাহস করে লাইন গুলোকে বাক্য করতে পেরেছে তারাই অচেনা অজানা অপরিচিত মানুষটাকে একটা গদ্য, কবিতা, উপন্যাস করে গেছে। কিছু গল্প তখন পড়তেই ভালো লাগে। আর মনে চিন্তা আসে,
"আমার ও এমন একজন হবে একদিন" সত্যি কি হবে? হবে ত?
banna vai
অল্প চেনাজানা মানুষটাই তখন অনেক জানাশোনা একজন হয়ে যায় আমাদের জীবনে। তাকে কিছু না বলে করতেও নিজের মধ্যে একটা সংকোচ কাজ করে। মানুষটাকে কিছু না বললে নিজেকে অপরাধী মনে হয় না। মনে হয়, এতো খুঁজে তাকে পেলাম। তাকে কিভাবে এতো সহজে হারাতে দেই? তাকে কথাটা বলতেই হবে।
অল্প পরিচয়ের সেই মানুষটা আর অপরিচিত থাকে না। আস্তে আস্তে আমাদের জীবনের গল্পের একটা একটা শব্দ হয়ে, একটা লাইন হয়ে উঠে।
প্রথম প্রথম, "আপনাকে বলতে হবে কেনো!!" কথা গুলোই পরে, "এই তুমি আসবে না" হয়ে যায়।
"ছবি চাচ্ছেন কেনো!!" কথাটাই হয়ে যায়, "তোমার একটা ছবি দিবে? অনেক দিন দেখি না তোমাকে"
একেকটা লাইন একেকটা লাইন নয় তখন। একেকটা লাইন পুরো একটা বাক্যের ভালোবাসা তখন। অথচ মুখ ফুটে বলে না কেউ। বলতে গেলেই একটা ভয় কাজ করে। মানুষটা কি আমাকে সেভাবে ভাবে যেভাবে আমি তাকে ভাবি। এই ভয় থেকে পিছিয়ে আসে অনেকেই।
অনেক সাহসী মানুষ ও শুধু একটা বাক্য পুরোপুরি বলতে না পারায় হারিয়ে ফেলে অনেক পরিচিত কাউকে। কি অদ্ভুত তাই না?
জগতে যারাই সাহস করে লাইন গুলোকে বাক্য করতে পেরেছে তারাই অচেনা অজানা অপরিচিত মানুষটাকে একটা গদ্য, কবিতা, উপন্যাস করে গেছে। কিছু গল্প তখন পড়তেই ভালো লাগে। আর মনে চিন্তা আসে,
"আমার ও এমন একজন হবে একদিন" সত্যি কি হবে? হবে ত?
banna vai
ফেসবুকের প্রতিটা নর নারীর প্রতিটা পোষ্টই কাউকে না কাউকে ডেডিকেট করেই লেখা হয়
"ফেসবুকের
প্রতিটা নর নারীর প্রতিটা পোষ্টই কাউকে না কাউকে
ডেডিকেট করেই লেখা হয়।তবে
সবথেকে সাংঘাতিক ব্যাপারটা হল।
সেই পোষ্টটা সবাই দেখতে পায়
শুধুমাত্র ডেডিকেটেট মানুষটা ছাড়া।
#kolpobazz"
প্রতিটা নর নারীর প্রতিটা পোষ্টই কাউকে না কাউকে
ডেডিকেট করেই লেখা হয়।তবে
সবথেকে সাংঘাতিক ব্যাপারটা হল।
সেই পোষ্টটা সবাই দেখতে পায়
শুধুমাত্র ডেডিকেটেট মানুষটা ছাড়া।
#kolpobazz"
ডিভোর্সি মেয়েকে বিয়া করা কোন পাপ নয়।এমন কাউকে বিয়ে করা অনেক ভাগ্যের ব্যাপার।
ডিভোর্সি মেয়েকে বিয়া করা কোন পাপ নয়।এমন কাউকে বিয়ে করা অনেক ভাগ্যের ব্যাপার।
এদের কেউ ভালোবসতে বা বিয়ে করতে চায় না কেন জানেন কেননা "ডিভোর্স " হওয়া মেয়েদেরকে আমরা এবং আমাদের সমাজ এ সবাই "এক দৃষ্টি-ভঙ্গী" তে দেখি।আর বলি যে সে কুলক্ষী।কিন্তু তাকে কি বিয়ে করা যাবেনা?সে কি সংসার জীবনটা বুঝে না?তার ছেলে বা মেয়ে আছে বলে তাকে বিয়ে করা যাবে না?আরে ভাই হউক সন্তান অন্য কারো উপায়ে হইছে তাই বলে কি সে বাবা শব্দটা উচ্চারণ করতে পারবে না?মেয়েটি কি আর স্বামীর ভালোবাসা পাবে না?
★সবার ত সে একটাই কথা:-
"মেয়েটা কুমারী নয়"!!
আজিব কথা কুমারী হওয়াটাকি খুব প্রয়োজন?
সে কি আপনাকে অন্য মেয়ের মত সুখে রাখতে পারবে না?
যারা কষ্ট পায় আমার মনে হয় তাদের মত সুখে আপনাকে কেউ রাখতে পারবে না।তারা অভিশাপ নয়।তাদের ও আমাদের মত ভালোবাসা পাওয়ার ইচ্ছে আছে।আমাদের প্রয়োজন কুমারীত্ব না খুজে ভালোবাসা খুঁজা।বাবা হওয়ার আগে বাবা ডাক শুনা খারাপ কিছু না এর মত ভাগ্য সবার হয় না।
★বেশির ভাগ মেয়ের ডিভোর্স ' হয় কেন জানেন?
বিয়ে হওয়ার পর বিভিন কারণে শ্বশুর বাড়ির লোকেরা মেয়েটিকে পছন্দ করে না,ছেলে বাচ্চার জন্য চাপ দেয়,বাড়ী থেকে টাকা আনার জন্য চাপ দেয়।ঠিক এরপর থেকে ''মেয়েটা একটু এমন" "একটু তেমন" "এইটা করে" "ওইটা করে'' হ্যান-ত্যান নানা রকম বাক্যে "মেয়েটাকে বিশ্লেষণ" করা হয় প্রতিনিয়িত!আর সমাজের কাছে সত্যি খারাপ হয়ে যায়।
★"ডিভোর্স '' দিয়ে ছেলেটা আরেকটা বিয়ে করে নিলো, আর মেয়েটা হয়ে গেলো খারাপ।কেননা সবাই বলে হয়ত মেয়েটা ভালো ছিল না তাই হয়ত ছেলেটা বিয়ে করছে।কিন্তু এটা জানার চেষ্টা করে না যে হয়ত পরিবারের ইচ্ছাগুলো মানতে গিয়ে মেয়েটার এই উপাধি পেতে হল।
★"সদ্য বিধবা মেয়েটার স্বামী মারা" গেছে, আর "মেয়েটা হয়ে গেলো খারাপ"!! কেননা মেয়েটা হয়ত কুলক্ষী ছিল তাই স্বামী মারা গেছে।কিন্তু আমরা এটা বুঝি না যে বাচা মরা সব আল্লাহর হাতে।এতে কারো হাত নেয়।তাহলে সে কুলক্ষী হয় কেমনে??
★এই কাজগুলো কি সে নিজ থেকে করছে?একি হাতে তালি বাজে না।সে এমন হয়ত এমন কষ্টে ছিল যে তার এটা ছাড়া উপায় ছিল না।কেউ নিজ থেকে এই অভিশাপ বয়ে বেড়াতে চায় না।
এখানে তার পরিবার এবং ছেলের পরিবার জড়িত ছিলো!
★একই কাজ করে শুধু মেয়েদের বদনাম হয়, আর কি এমন কাজ করলে ছেলেদের নামেও বদনাম হবে বলতে পারেন কি?
বিঃদ্রঃ- অনেকেই হয়তো বলবেন এগুলো গল্পে বলা যায় এবং লিখা যায়, আমি বলবো না এমন কিছু সত্যিকারের সচ্ছ,সৎ,ত্যাগী,নির্লোভী মানুষ এখনো সমাজে আছে, তাই এই সমাজ এখনো টিকে রয়েছে।আমারো ইচ্ছে আছে এতিম/অসহায়/ডিভোর্সি অথবা ভালবেসে যে তার সর্বশ বিলিয়ে দিয়েছে এবং যে খুব ডিপ্রেশন নিয়ে থাকে তাদের মধ্যে কাউকে বিয়ে করার। ধন্যবাদ।
post: Collected
এদের কেউ ভালোবসতে বা বিয়ে করতে চায় না কেন জানেন কেননা "ডিভোর্স " হওয়া মেয়েদেরকে আমরা এবং আমাদের সমাজ এ সবাই "এক দৃষ্টি-ভঙ্গী" তে দেখি।আর বলি যে সে কুলক্ষী।কিন্তু তাকে কি বিয়ে করা যাবেনা?সে কি সংসার জীবনটা বুঝে না?তার ছেলে বা মেয়ে আছে বলে তাকে বিয়ে করা যাবে না?আরে ভাই হউক সন্তান অন্য কারো উপায়ে হইছে তাই বলে কি সে বাবা শব্দটা উচ্চারণ করতে পারবে না?মেয়েটি কি আর স্বামীর ভালোবাসা পাবে না?
★সবার ত সে একটাই কথা:-
"মেয়েটা কুমারী নয়"!!
আজিব কথা কুমারী হওয়াটাকি খুব প্রয়োজন?
সে কি আপনাকে অন্য মেয়ের মত সুখে রাখতে পারবে না?
যারা কষ্ট পায় আমার মনে হয় তাদের মত সুখে আপনাকে কেউ রাখতে পারবে না।তারা অভিশাপ নয়।তাদের ও আমাদের মত ভালোবাসা পাওয়ার ইচ্ছে আছে।আমাদের প্রয়োজন কুমারীত্ব না খুজে ভালোবাসা খুঁজা।বাবা হওয়ার আগে বাবা ডাক শুনা খারাপ কিছু না এর মত ভাগ্য সবার হয় না।
★বেশির ভাগ মেয়ের ডিভোর্স ' হয় কেন জানেন?
বিয়ে হওয়ার পর বিভিন কারণে শ্বশুর বাড়ির লোকেরা মেয়েটিকে পছন্দ করে না,ছেলে বাচ্চার জন্য চাপ দেয়,বাড়ী থেকে টাকা আনার জন্য চাপ দেয়।ঠিক এরপর থেকে ''মেয়েটা একটু এমন" "একটু তেমন" "এইটা করে" "ওইটা করে'' হ্যান-ত্যান নানা রকম বাক্যে "মেয়েটাকে বিশ্লেষণ" করা হয় প্রতিনিয়িত!আর সমাজের কাছে সত্যি খারাপ হয়ে যায়।
★"ডিভোর্স '' দিয়ে ছেলেটা আরেকটা বিয়ে করে নিলো, আর মেয়েটা হয়ে গেলো খারাপ।কেননা সবাই বলে হয়ত মেয়েটা ভালো ছিল না তাই হয়ত ছেলেটা বিয়ে করছে।কিন্তু এটা জানার চেষ্টা করে না যে হয়ত পরিবারের ইচ্ছাগুলো মানতে গিয়ে মেয়েটার এই উপাধি পেতে হল।
★"সদ্য বিধবা মেয়েটার স্বামী মারা" গেছে, আর "মেয়েটা হয়ে গেলো খারাপ"!! কেননা মেয়েটা হয়ত কুলক্ষী ছিল তাই স্বামী মারা গেছে।কিন্তু আমরা এটা বুঝি না যে বাচা মরা সব আল্লাহর হাতে।এতে কারো হাত নেয়।তাহলে সে কুলক্ষী হয় কেমনে??
★এই কাজগুলো কি সে নিজ থেকে করছে?একি হাতে তালি বাজে না।সে এমন হয়ত এমন কষ্টে ছিল যে তার এটা ছাড়া উপায় ছিল না।কেউ নিজ থেকে এই অভিশাপ বয়ে বেড়াতে চায় না।
এখানে তার পরিবার এবং ছেলের পরিবার জড়িত ছিলো!
★একই কাজ করে শুধু মেয়েদের বদনাম হয়, আর কি এমন কাজ করলে ছেলেদের নামেও বদনাম হবে বলতে পারেন কি?
বিঃদ্রঃ- অনেকেই হয়তো বলবেন এগুলো গল্পে বলা যায় এবং লিখা যায়, আমি বলবো না এমন কিছু সত্যিকারের সচ্ছ,সৎ,ত্যাগী,নির্লোভী মানুষ এখনো সমাজে আছে, তাই এই সমাজ এখনো টিকে রয়েছে।আমারো ইচ্ছে আছে এতিম/অসহায়/ডিভোর্সি অথবা ভালবেসে যে তার সর্বশ বিলিয়ে দিয়েছে এবং যে খুব ডিপ্রেশন নিয়ে থাকে তাদের মধ্যে কাউকে বিয়ে করার। ধন্যবাদ।
post: Collected
মাঝে মাঝে বেশি এক্সপেক্টেশান আমার কাছে পেইনফুল মনে হয়।
মাঝে মাঝে বেশি এক্সপেক্টেশান
আমার কাছে পেইনফুল মনে হয়।ইদানিং নিজের ভিতর কি রকম একটা অতৃপ্তি বিরাজ করে।
অতৃপ্ত অনুভূতি।এই অতৃপ্ত অনুভূতি আমার পিছু ছাড়ে না।
নিজের ভিতর সব উলট পালট করে দেয়।দম বন্ধ হয়ে আসতে চায়।এক ধরনের চাপা কষ্ট কাজ করে।
অদ্ভুত অদৃশ্য এক যন্ত্রণা আমাকে গ্রাস করে।নিজেকে আড়াল করার চেষ্টা চালাই।নিশ্চুপ ভাবে এই ধকল সহ্য করে নিই।
কাউকে বলা যায় না সে অতৃপ্ত রহস্যময় অনুভূতির কথা।কাউকে সেটা বলে বুঝানো যায় না।এই সব অমীমাংসিত বিষয়ে নিজেকে জড়িয়ে নিজেই বিলীন হওয়ার উপক্রম।ভালো লাগছে না কিছুই…
খুব বাজে একটা সময় যাচ্ছে আমার…
সব কিছুতেই নিজেকে ব্যর্থ মনে হয়…
মাঝে মাঝে আকাশ কুসুম ভাবি।অসম্ভব কে সম্ভবপর ভেবে একধরনের রহস্যময় অসম্পূর্ণ ভালো লাগা বোধ অনুভব করি।
আবার পরক্ষনে খুব খারাপ লাগে কারণ তা অসম্পূর্ণ ও অবাস্তব।এই সব ভাবনা গুলো এত বেশী আবেগ তাড়িত যা আমাকে সব নিয়মনীতির ঊর্ধ্বে নিয়ে যায়।সে আমার সমস্ত শিরা উপশিরাকে ভালবাসার আত্মিক বাধনে বেঁধে রেখেছিল।
তার দূরে সরে যাওয়াটা আমার কাছে অনেকটা শিরা ধমনী ছিড়ে যাওয়ার মতই হয়েছে।জানি অর্থহীন আমার জীবন,অর্থহীন আমার দীর্ঘশ্বাস।
আজকাল কোন স্বপ্নই আমায় আর স্পর্শ করেনা!চোখ বন্ধ করে কিছু পেতে ইচ্ছে করেনা!
আচ্ছা,শুধু কি আমিই এত অসহায়?
হয়ত একদিন মানুষ হবো,একজন সত্যিকার মানুষ।
আমার কাছে পেইনফুল মনে হয়।ইদানিং নিজের ভিতর কি রকম একটা অতৃপ্তি বিরাজ করে।
অতৃপ্ত অনুভূতি।এই অতৃপ্ত অনুভূতি আমার পিছু ছাড়ে না।
নিজের ভিতর সব উলট পালট করে দেয়।দম বন্ধ হয়ে আসতে চায়।এক ধরনের চাপা কষ্ট কাজ করে।
অদ্ভুত অদৃশ্য এক যন্ত্রণা আমাকে গ্রাস করে।নিজেকে আড়াল করার চেষ্টা চালাই।নিশ্চুপ ভাবে এই ধকল সহ্য করে নিই।
কাউকে বলা যায় না সে অতৃপ্ত রহস্যময় অনুভূতির কথা।কাউকে সেটা বলে বুঝানো যায় না।এই সব অমীমাংসিত বিষয়ে নিজেকে জড়িয়ে নিজেই বিলীন হওয়ার উপক্রম।ভালো লাগছে না কিছুই…
খুব বাজে একটা সময় যাচ্ছে আমার…
সব কিছুতেই নিজেকে ব্যর্থ মনে হয়…
মাঝে মাঝে আকাশ কুসুম ভাবি।অসম্ভব কে সম্ভবপর ভেবে একধরনের রহস্যময় অসম্পূর্ণ ভালো লাগা বোধ অনুভব করি।
আবার পরক্ষনে খুব খারাপ লাগে কারণ তা অসম্পূর্ণ ও অবাস্তব।এই সব ভাবনা গুলো এত বেশী আবেগ তাড়িত যা আমাকে সব নিয়মনীতির ঊর্ধ্বে নিয়ে যায়।সে আমার সমস্ত শিরা উপশিরাকে ভালবাসার আত্মিক বাধনে বেঁধে রেখেছিল।
তার দূরে সরে যাওয়াটা আমার কাছে অনেকটা শিরা ধমনী ছিড়ে যাওয়ার মতই হয়েছে।জানি অর্থহীন আমার জীবন,অর্থহীন আমার দীর্ঘশ্বাস।
আজকাল কোন স্বপ্নই আমায় আর স্পর্শ করেনা!চোখ বন্ধ করে কিছু পেতে ইচ্ছে করেনা!
আচ্ছা,শুধু কি আমিই এত অসহায়?
হয়ত একদিন মানুষ হবো,একজন সত্যিকার মানুষ।
ফেসবুকে কিছু কিছু স্ট্যাটাস
ফেসবুকে কিছু কিছু স্ট্যাটাস
শুধু একজনকে" দেখানোর জন্যে দেওয়া হয় !
ফেসবুকে কিছু কিছু মানুষ আসে
শুধু একজনের" স্ট্যাটাস আপডেট পড়ার জন্যে !
ফেসবুকে কিছু কিছু মানুষ আসে,
শুধু "একজনের" সাথে চ্যাটিং করার জন্যে !
ফেসবুকে কিছু কিছু মানুষ
শুধু "একজনকে" উদ্দেশ্য করেই ছবি আপলোড দেয় !! .
ফেসবুকে কিছু কিছু মানুষ
শুধু "একজনের" পোস্টেই লাইক কমেন্ট দেয় !
কেউ কেউ "একজনের" একটা "ম্যাসেজের" জন্যে
ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে ।
ফেসবুকে কেউ কেউ "একজন" কে ম্যাসেজ করতে
হাজারবার চেষ্টা করে,,
আবার হাজার বার ট্যাব কেটে দেয়,,
মনের দোলাচালে আর লেখা হয় না,
আবার কেউ কেউ ফেসবুকে আসে শুধু ঐ "একজন"কে খোঁজার জন্যেই !! "
আজব মানুষ । আজব আমি ।।আজব তুমি ।। আজব দুনিয়া ।
#rpst
শুধু একজনকে" দেখানোর জন্যে দেওয়া হয় !
ফেসবুকে কিছু কিছু মানুষ আসে
শুধু একজনের" স্ট্যাটাস আপডেট পড়ার জন্যে !
ফেসবুকে কিছু কিছু মানুষ আসে,
শুধু "একজনের" সাথে চ্যাটিং করার জন্যে !
ফেসবুকে কিছু কিছু মানুষ
শুধু "একজনকে" উদ্দেশ্য করেই ছবি আপলোড দেয় !! .
ফেসবুকে কিছু কিছু মানুষ
শুধু "একজনের" পোস্টেই লাইক কমেন্ট দেয় !
কেউ কেউ "একজনের" একটা "ম্যাসেজের" জন্যে
ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে ।
ফেসবুকে কেউ কেউ "একজন" কে ম্যাসেজ করতে
হাজারবার চেষ্টা করে,,
আবার হাজার বার ট্যাব কেটে দেয়,,
মনের দোলাচালে আর লেখা হয় না,
আবার কেউ কেউ ফেসবুকে আসে শুধু ঐ "একজন"কে খোঁজার জন্যেই !! "
আজব মানুষ । আজব আমি ।।আজব তুমি ।। আজব দুনিয়া ।
#rpst
আমার জীবনে কোন বিশেষ দিন নেই। আমার কাছে প্রতিটি দিনই সাধারণ।
আমার জীবনে কোন বিশেষ দিন নেই।
আমার কাছে প্রতিটি দিনই সাধারণ।
আমার জন্য প্রতিটি দিন একই বার্তা নিয়ে আসে।সেই একঘেয়ে একাকী জীবন।কখনো কখনো মনে হয় মানুষ না হয়ে ফুল হলে ভালো হতো।
একটা দিন অপূর্ব সুবাস ছড়িয়ে মানুষকে মুগ্ধ করে দেওয়া যেতো।
তারপর আরেকটা
দিনের ভোরের আলো ফোঁটার আগেই হারিয়ে যাওয়া যেতো নীরবে।আমার জীবনে লুকোচুরি খেলতে গিয়ে সময় হারিয়ে যায়, কখনো খুঁজে না পাবার মতো করে।আমার জীবন অভিধানে কোথাও স্বপ্ন নেই।
সেখানে একাকীত্ব আর শূণ্যতা ভরপুর।মাঝে মাঝে মনে হয় এমন একটা জীবন হোক,যে জীবন সব পাওয়ার না হোক অন্তত কিছু না হারাবার হোক।
আমার এটা বুঝতে বাকি নেই যে,আমার জীবনটা সত্যিই দুঃখ,কষ্টে পূর্ণ একটা গল্প।
আমার প্রতিটা মুহূর্ত কাটে দুঃখ,কষ্টে।সত্যিকার অর্থেই আমি আমার জীবণের ভবিষ্যত্ নিয়ে কখনোই ভাবিনা।পৃথিবীর শোক বা আনন্দ কিছুই আমাকে স্পর্শ করে না।আমার মাঝে মাঝে মনে হয়,পৃথিবীটা টুকরো টুকরো হয়ে ফেটে গেছে,যেন যে কোন মুহূর্তে ছাদটা আমার উপর ভেঙে পড়বে।
আমি জানি আমি ভীষণ বিষন্ন হতে পারি।আমি খুব uncontrolled অনেক কিছুর ব্যাপারে।আমি কোন কিছু মেপে মেপে করতে পারি না।
জুতা কিনতে গেলেও এক সাইজ বড় জুতা কিনে খুশি হয়ে বাসায় চলে আসি।আমি ঘুমে ঢলে পড়তে পড়তে আবার জেগে উঠি অন্য আরেকটা দু:স্বপ্নে।
আমি যেমনটা ”যোগ্য” হতে পারতাম কিছুই হইনি।
হয়ত আগামীতেও পারবো না।
ইচ্ছে থাকলেও পারবো না।কীভাবে কী হতে হয় সেই পথ আমার জানা নেই।আমার কল্পনা গুলো মাঝে মাঝে কথা বলে,আমার সাথে গল্প করে।ইদানিং কিছুই যেন ভালো হচ্ছে না আমার সাথে।একদম কিছুই না।আমার ভীষণ একা লাগে।মনে হয় আমি একটা বিশাল মহাশূণ্যে একটা ছোট্ট ছায়াপথ।পৃথিবীতে আমাকে শোনার জন্য কোথাও কেউ নেই।
প্রিয় জিনিসগুলো আর প্রিয় মানুষগুলো সব দূরে সরে যাচ্ছে।এই পৃথিবীর সবার মাঝে একজন হয়ে বেঁচে থাকার খুব ইচ্ছা ছিল আমার।কিন্তু সেই ইচ্ছা হয়ত স্বপ্নই রয়ে যাবে।জীবনে না পাওয়ার তালিকাটা আরও দীর্ঘ হচ্ছে।প্রেমহীন রাতে ভালোবাসাহীন বিছানায় একাকীত্বের গন্ধে পড়ে থাকি অলসতায়।হঠাৎ আমার মনটা আপনাআপনি খারাপ হয়ে যায়।
একটা গান শুনতে শুনতে হঠাৎ করেই মনটা বিষণ্ণ হয়ে উঠে।আমি একটা ছোট্ট বাচ্চার মতো একই ফরমুলা দিয়ে সব বড় বড় সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করি। আর ভুল উত্তরের চোরাবালিতে ডুবতে থাকি একা একা।মাঝে মাঝে নিজের ব্যর্থতার কথা মনে করে নিজের উপর খুব রাগ হয়।
সবসময় মনে হয় আমি কিছু দুঃস্বপ্ন দেখছি।
একদিন ভোরে উঠে দেখবো সবকিছু ঠিকঠাক হয়ে গেছে।
সময়টাকে অনেক বড় মনে হয় আর নিজেকে অনেক ক্ষুদ্র।খুব প্রিয় প্রিয় গানগুলোও হঠাৎ করে কেমন যেন বিষণ্ণ হয়ে উঠে।
পৃথিবীতে কিছু কিছু মানুষ অনেক ঝড়ঝাপটা পাড়ি দিয়ে নিজের স্বপ্ন পূরণ করে, আবার কিছু কিছু মানুষ আছে যারা ব্যস্ত থাকে প্রিয় মানুষটির স্বপ্ন পূরণে,তারপর এমন একদিন আসে যখন তারা নিজেদের জন্যই স্বপ্ন দেখতে ভুলে যায়।আমি কোনো এক অদ্ভূত শক্তিতে ভর করেই বেঁচে আছি।
আমি দিব্যি জানি,বেঁচে থাকতে যেই জীবনীশক্তি,আর স্বপ্ন দরকার,
তার শতভাগের একভাগও আমার নাই।
মাঝে মাঝে আমার চোখদুটো কোনো এক মন্ত্রবলে বন্ধ হয়ে আসতে চায়।আমি কবে এই দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠতে পারবো?
এভাবে তো জীবন কাটিয়ে দেয়া যায় না!আমি এখন আমার চোখের সামনে একটা একটা করে স্বপ্ন জ্বলতে দেখি।আমি আজো চিৎকার করে কাঁদি,আমার একাকীত্ব আজো আমাকে তাচ্ছিল্য করে।
নিজেকে অনেক ক্লান্ত মনে হয়।মনে হয় জীবনের কাছে বিধ্বস্ত এক পরাজিত সৈনিক।নিজেকে নিজে মিথ্যে আশ্বাস দেই, “একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে।হঠাৎ কোনো একদিন একটা ম্যাজিক হবে।
”কখনো কখনো মনে হয়,যা কিছুকে আমি সুখ ভাবতাম তার সবকিছু ওই সময়টায় দাঁড়িয়ে আছে যেই সময়টায় আমি আর কখনো ফিরে যেতে পারবো না।অনেকদিন প্রিয় শহরটাকে দেখি না।অনেকদিন হয়ে গেছে বাসায় যাই না,অনেকদিন মায়ের হাতে ভাত খেতে পারি না।বন্ধুদের সাথে জমিয়ে আড্ডা দিতে পারি না।
ইদানিং সময়টা অনেক অনেক দীর্ঘ মনে হচ্ছে।আমার মতো হয়ত কেউ নেই যারা অনিচ্ছা সত্ত্বেও নিজেদের প্রিয় শহর আর প্রিয় মানুষদের ছেড়ে অনেক দূরে থাকে।কখনও কখনও মধ্যরাতে যখন পুরা শহর ঘুমিয়ে পড়ে, তখন আমার মনে হয় কেউ একজন আলোটা জ্বালিয়ে দিক।
ঘুমন্ত শহরটা আরেকবার জেগে উঠুক আমার মতো করে।এই ছোট্ট জীবনে নিজের কষ্টের বোঝাগুলো আমি আর বইতে পারছি না।দুঃখ, শোক সব নাকি সময়ের সাথে সাথে মিলিয়ে যায়।
সময় নাকি সব ক্ষত পূরণ করে দেয়।কিন্তু একেবারে কাছের মানুষ হারানোর শোক যে এতটা হতে পারে তা আমি বুঝতে পারিনি।
সত্যি বুঝতে পারিনি।
আমার কাছে প্রতিটি দিনই সাধারণ।
আমার জন্য প্রতিটি দিন একই বার্তা নিয়ে আসে।সেই একঘেয়ে একাকী জীবন।কখনো কখনো মনে হয় মানুষ না হয়ে ফুল হলে ভালো হতো।
একটা দিন অপূর্ব সুবাস ছড়িয়ে মানুষকে মুগ্ধ করে দেওয়া যেতো।
তারপর আরেকটা
দিনের ভোরের আলো ফোঁটার আগেই হারিয়ে যাওয়া যেতো নীরবে।আমার জীবনে লুকোচুরি খেলতে গিয়ে সময় হারিয়ে যায়, কখনো খুঁজে না পাবার মতো করে।আমার জীবন অভিধানে কোথাও স্বপ্ন নেই।
সেখানে একাকীত্ব আর শূণ্যতা ভরপুর।মাঝে মাঝে মনে হয় এমন একটা জীবন হোক,যে জীবন সব পাওয়ার না হোক অন্তত কিছু না হারাবার হোক।
আমার এটা বুঝতে বাকি নেই যে,আমার জীবনটা সত্যিই দুঃখ,কষ্টে পূর্ণ একটা গল্প।
আমার প্রতিটা মুহূর্ত কাটে দুঃখ,কষ্টে।সত্যিকার অর্থেই আমি আমার জীবণের ভবিষ্যত্ নিয়ে কখনোই ভাবিনা।পৃথিবীর শোক বা আনন্দ কিছুই আমাকে স্পর্শ করে না।আমার মাঝে মাঝে মনে হয়,পৃথিবীটা টুকরো টুকরো হয়ে ফেটে গেছে,যেন যে কোন মুহূর্তে ছাদটা আমার উপর ভেঙে পড়বে।
আমি জানি আমি ভীষণ বিষন্ন হতে পারি।আমি খুব uncontrolled অনেক কিছুর ব্যাপারে।আমি কোন কিছু মেপে মেপে করতে পারি না।
জুতা কিনতে গেলেও এক সাইজ বড় জুতা কিনে খুশি হয়ে বাসায় চলে আসি।আমি ঘুমে ঢলে পড়তে পড়তে আবার জেগে উঠি অন্য আরেকটা দু:স্বপ্নে।
আমি যেমনটা ”যোগ্য” হতে পারতাম কিছুই হইনি।
হয়ত আগামীতেও পারবো না।
ইচ্ছে থাকলেও পারবো না।কীভাবে কী হতে হয় সেই পথ আমার জানা নেই।আমার কল্পনা গুলো মাঝে মাঝে কথা বলে,আমার সাথে গল্প করে।ইদানিং কিছুই যেন ভালো হচ্ছে না আমার সাথে।একদম কিছুই না।আমার ভীষণ একা লাগে।মনে হয় আমি একটা বিশাল মহাশূণ্যে একটা ছোট্ট ছায়াপথ।পৃথিবীতে আমাকে শোনার জন্য কোথাও কেউ নেই।
প্রিয় জিনিসগুলো আর প্রিয় মানুষগুলো সব দূরে সরে যাচ্ছে।এই পৃথিবীর সবার মাঝে একজন হয়ে বেঁচে থাকার খুব ইচ্ছা ছিল আমার।কিন্তু সেই ইচ্ছা হয়ত স্বপ্নই রয়ে যাবে।জীবনে না পাওয়ার তালিকাটা আরও দীর্ঘ হচ্ছে।প্রেমহীন রাতে ভালোবাসাহীন বিছানায় একাকীত্বের গন্ধে পড়ে থাকি অলসতায়।হঠাৎ আমার মনটা আপনাআপনি খারাপ হয়ে যায়।
একটা গান শুনতে শুনতে হঠাৎ করেই মনটা বিষণ্ণ হয়ে উঠে।আমি একটা ছোট্ট বাচ্চার মতো একই ফরমুলা দিয়ে সব বড় বড় সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করি। আর ভুল উত্তরের চোরাবালিতে ডুবতে থাকি একা একা।মাঝে মাঝে নিজের ব্যর্থতার কথা মনে করে নিজের উপর খুব রাগ হয়।
সবসময় মনে হয় আমি কিছু দুঃস্বপ্ন দেখছি।
একদিন ভোরে উঠে দেখবো সবকিছু ঠিকঠাক হয়ে গেছে।
সময়টাকে অনেক বড় মনে হয় আর নিজেকে অনেক ক্ষুদ্র।খুব প্রিয় প্রিয় গানগুলোও হঠাৎ করে কেমন যেন বিষণ্ণ হয়ে উঠে।
পৃথিবীতে কিছু কিছু মানুষ অনেক ঝড়ঝাপটা পাড়ি দিয়ে নিজের স্বপ্ন পূরণ করে, আবার কিছু কিছু মানুষ আছে যারা ব্যস্ত থাকে প্রিয় মানুষটির স্বপ্ন পূরণে,তারপর এমন একদিন আসে যখন তারা নিজেদের জন্যই স্বপ্ন দেখতে ভুলে যায়।আমি কোনো এক অদ্ভূত শক্তিতে ভর করেই বেঁচে আছি।
আমি দিব্যি জানি,বেঁচে থাকতে যেই জীবনীশক্তি,আর স্বপ্ন দরকার,
তার শতভাগের একভাগও আমার নাই।
মাঝে মাঝে আমার চোখদুটো কোনো এক মন্ত্রবলে বন্ধ হয়ে আসতে চায়।আমি কবে এই দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠতে পারবো?
এভাবে তো জীবন কাটিয়ে দেয়া যায় না!আমি এখন আমার চোখের সামনে একটা একটা করে স্বপ্ন জ্বলতে দেখি।আমি আজো চিৎকার করে কাঁদি,আমার একাকীত্ব আজো আমাকে তাচ্ছিল্য করে।
নিজেকে অনেক ক্লান্ত মনে হয়।মনে হয় জীবনের কাছে বিধ্বস্ত এক পরাজিত সৈনিক।নিজেকে নিজে মিথ্যে আশ্বাস দেই, “একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে।হঠাৎ কোনো একদিন একটা ম্যাজিক হবে।
”কখনো কখনো মনে হয়,যা কিছুকে আমি সুখ ভাবতাম তার সবকিছু ওই সময়টায় দাঁড়িয়ে আছে যেই সময়টায় আমি আর কখনো ফিরে যেতে পারবো না।অনেকদিন প্রিয় শহরটাকে দেখি না।অনেকদিন হয়ে গেছে বাসায় যাই না,অনেকদিন মায়ের হাতে ভাত খেতে পারি না।বন্ধুদের সাথে জমিয়ে আড্ডা দিতে পারি না।
ইদানিং সময়টা অনেক অনেক দীর্ঘ মনে হচ্ছে।আমার মতো হয়ত কেউ নেই যারা অনিচ্ছা সত্ত্বেও নিজেদের প্রিয় শহর আর প্রিয় মানুষদের ছেড়ে অনেক দূরে থাকে।কখনও কখনও মধ্যরাতে যখন পুরা শহর ঘুমিয়ে পড়ে, তখন আমার মনে হয় কেউ একজন আলোটা জ্বালিয়ে দিক।
ঘুমন্ত শহরটা আরেকবার জেগে উঠুক আমার মতো করে।এই ছোট্ট জীবনে নিজের কষ্টের বোঝাগুলো আমি আর বইতে পারছি না।দুঃখ, শোক সব নাকি সময়ের সাথে সাথে মিলিয়ে যায়।
সময় নাকি সব ক্ষত পূরণ করে দেয়।কিন্তু একেবারে কাছের মানুষ হারানোর শোক যে এতটা হতে পারে তা আমি বুঝতে পারিনি।
সত্যি বুঝতে পারিনি।
সকালে ঘুম ভাংগার পর থেকেই এই গানটা কানে বাজছে
সকালে ঘুম ভাংগার পর থেকেই এই গানটা কানে বাজছে
“দুটি মন আর নেই দুজনার,
রাত বলে আমি সাথি হব যে…..
তার মানে মন কি বদল আই মিন এক্সচেন্জ হয়ে গেলো।
আমার ক্ষেত্রে মনে হয় এটা প্রযোজ্য না।
কারণ আমার ক্ষেত্রে তো দুটি মন না।একটি মন।শুধু আমার টাই।
হা হা হা।
আসলে রিয়েলিটি ব্যাপারটাই অদ্ভুত!
আমার এখন কোন মান নেই।কোন অভিমান নেই।সুরেলা কোন সুখ নেই।মিহিন কোন কষ্টও নেই।আজকাল যেন সব কিছু এলোমেলো মনে হয়।যেন কিছুই আগের মতো নেই।এখন আর কারো উপর রাগ অভিমান হয়না।এখন যেন ভাল লাগা বলতে কিছুই নেই।
আচ্ছা,পৃথিবীতে কি রক্তের সম্পর্কটাই আসল?আর সব কি ভিত্তিহীন?হয়তোএটাই সত্য।কারন শুধু রক্তের সম্পর্কটাই চাইলে ছিন্ন করা যায় না।আর সব বাধনই খুব ঠুনকো।ইচ্ছেমতন ভাঙ্গা যায়-গড়া যায়।মাঝে মাঝে এত বেশি এলোমেলো ও অস্থির লাগে যে,মনে হয় যদি সেন্ট মার্টিনের মত জনমানবহীন একটা জায়াগায় তাবু নিয়ে অন্তত ক’টা দিন থাকতে পারতাম!ইদানিং কেন জানি ভাললাগা অনুভূতি গুলো বুঝতে পারিনা! খারাপ লাগাটাও মনের মাঝে তেমন করে আর ছুয়ে যায় না!অনুভূতিদের হয়ত আলাদা তরঙ্গ আছে,তারা কেবল তাতেই সঞ্চারিত হয়।
আমি জানিনা।
আমি কিছুই জানিনা।
কিছু কিছু অনুভূতি নাকি জানান দিতে নেই।সময় কত দ্রুত চলে যায়!মনে হয় এইতো সেদিনের কথা।স্মৃতিতে কত তরতাজা এক একটা ঘটনা।হয়ত সম্পূর্ণ অবাস্তব কিছু কল্পনা সবাইকেই তাড়িত করে।জানি জীবন খুবই ক্ষুদ্র।যে যায়,বা যারা যায়,চিরতরেই যায়।তবুও আমার হৃদয়ের কোথায় যেন ‘মন যেন চায় কারে’ ধরনের একটা শূন্যতা এসে ভর করে।যে জিনিসটা আমাকে খুব পীড়া দেয় তা হলো,আমার জীবন কেমন করে এতটা অর্থহীন হতে পারে?জীবনের প্রতিটি বেলা,প্রতিটি ঘটনা সবকিছুই আমার কাছে নিরর্থক মনে হয়।মাঝে মাঝেই মনে হয় আমি এমন কেন?আমি তো এমন হতে চাইনি।এমন জটিল ধাঁধাঁ আমি বুঝিনা।বুঝিনি কখনো।আমি ভেসে যাই।আমি ভেসে যেতে থাকি।কিন্তু কোথায়?আমি জানিনা।কী অদ্ভুত,তাইনা?ক’জন আছে আমার মতন?আমি যেন থেকেও নেই।আমার জীবনের হঠাৎ হঠাৎ কিছু ঘটনাকে নিষ্ঠুর রসিকতার মতন মনে হয়।আমার অসহায় চিতকারে কার কী আসে যায়?জীবনটাই তো Temporary।
প্রতিটি জীবনই মনে হয় একেকটা উপন্যাসের মতন…
শুধু লেখা হয়না,
এই যা!
হয়তো সবার জীবনেই কঠিন সময় থাকে,কষ্ট থাকে।একটা সময় পরে তা আবার কেটেও যায়।আবার হয়তো কাটেও না।আমার মাঝে মাঝে জীবনটাকে,জীবনের বাস্তবতাগুলোকে,জীবনের ইচ্ছেগুলোকে দুমড়ে মুচড়ে ওয়েস্ট পেপার বাস্কেটে ছুঁড়ে ফেলতে ইচ্ছা করে।
মাঝে মাঝে নিজেকে শূণ্য করে দিতে ইচ্ছা করে।মাঝে মাঝে যেন মনে হয় আর কিছুই চাইনা আমি।আমার যন্ত্রণারাই অমন।তারা আমাকে খুবলে খুবলে খায়।তারা আমাকে হত্যা করে।
আমার হাসি,আমার কথা তোর ভাল লাগতো,সেই তুই আজ কোথায়?কোথায় হারিয়ে গেলি?কোথায় লুকালো তোর ভাল লাগা?আমি জানতাম না অন্য কারো হাসির কাছে আমার হাসি হার মানবে।
তাহলে আমি হাসতাম না।
তবে তোর হাসি চিরদিন আমার কাছে চিরসবুজ এবং মিষ্টি ছিল-আছে-থাকবে।তুই হারিয়ে গেলেও আমার স্মৃতিতে তুই চিরকাল থাকবি
তুই আর কখনো ফিরে আসবিনা।
জীবনের এক অপ্রতিরোধ্য স্রোত তোকে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে দূরে-অনেক দূরে।
তুই আমার কাছে চলে আয় pls…
তোকে ছাড়া আমার চলেনা।
“দুটি মন আর নেই দুজনার,
রাত বলে আমি সাথি হব যে…..
তার মানে মন কি বদল আই মিন এক্সচেন্জ হয়ে গেলো।
আমার ক্ষেত্রে মনে হয় এটা প্রযোজ্য না।
কারণ আমার ক্ষেত্রে তো দুটি মন না।একটি মন।শুধু আমার টাই।
হা হা হা।
আসলে রিয়েলিটি ব্যাপারটাই অদ্ভুত!
আমার এখন কোন মান নেই।কোন অভিমান নেই।সুরেলা কোন সুখ নেই।মিহিন কোন কষ্টও নেই।আজকাল যেন সব কিছু এলোমেলো মনে হয়।যেন কিছুই আগের মতো নেই।এখন আর কারো উপর রাগ অভিমান হয়না।এখন যেন ভাল লাগা বলতে কিছুই নেই।
আচ্ছা,পৃথিবীতে কি রক্তের সম্পর্কটাই আসল?আর সব কি ভিত্তিহীন?হয়তোএটাই সত্য।কারন শুধু রক্তের সম্পর্কটাই চাইলে ছিন্ন করা যায় না।আর সব বাধনই খুব ঠুনকো।ইচ্ছেমতন ভাঙ্গা যায়-গড়া যায়।মাঝে মাঝে এত বেশি এলোমেলো ও অস্থির লাগে যে,মনে হয় যদি সেন্ট মার্টিনের মত জনমানবহীন একটা জায়াগায় তাবু নিয়ে অন্তত ক’টা দিন থাকতে পারতাম!ইদানিং কেন জানি ভাললাগা অনুভূতি গুলো বুঝতে পারিনা! খারাপ লাগাটাও মনের মাঝে তেমন করে আর ছুয়ে যায় না!অনুভূতিদের হয়ত আলাদা তরঙ্গ আছে,তারা কেবল তাতেই সঞ্চারিত হয়।
আমি জানিনা।
আমি কিছুই জানিনা।
কিছু কিছু অনুভূতি নাকি জানান দিতে নেই।সময় কত দ্রুত চলে যায়!মনে হয় এইতো সেদিনের কথা।স্মৃতিতে কত তরতাজা এক একটা ঘটনা।হয়ত সম্পূর্ণ অবাস্তব কিছু কল্পনা সবাইকেই তাড়িত করে।জানি জীবন খুবই ক্ষুদ্র।যে যায়,বা যারা যায়,চিরতরেই যায়।তবুও আমার হৃদয়ের কোথায় যেন ‘মন যেন চায় কারে’ ধরনের একটা শূন্যতা এসে ভর করে।যে জিনিসটা আমাকে খুব পীড়া দেয় তা হলো,আমার জীবন কেমন করে এতটা অর্থহীন হতে পারে?জীবনের প্রতিটি বেলা,প্রতিটি ঘটনা সবকিছুই আমার কাছে নিরর্থক মনে হয়।মাঝে মাঝেই মনে হয় আমি এমন কেন?আমি তো এমন হতে চাইনি।এমন জটিল ধাঁধাঁ আমি বুঝিনা।বুঝিনি কখনো।আমি ভেসে যাই।আমি ভেসে যেতে থাকি।কিন্তু কোথায়?আমি জানিনা।কী অদ্ভুত,তাইনা?ক’জন আছে আমার মতন?আমি যেন থেকেও নেই।আমার জীবনের হঠাৎ হঠাৎ কিছু ঘটনাকে নিষ্ঠুর রসিকতার মতন মনে হয়।আমার অসহায় চিতকারে কার কী আসে যায়?জীবনটাই তো Temporary।
প্রতিটি জীবনই মনে হয় একেকটা উপন্যাসের মতন…
শুধু লেখা হয়না,
এই যা!
হয়তো সবার জীবনেই কঠিন সময় থাকে,কষ্ট থাকে।একটা সময় পরে তা আবার কেটেও যায়।আবার হয়তো কাটেও না।আমার মাঝে মাঝে জীবনটাকে,জীবনের বাস্তবতাগুলোকে,জীবনের ইচ্ছেগুলোকে দুমড়ে মুচড়ে ওয়েস্ট পেপার বাস্কেটে ছুঁড়ে ফেলতে ইচ্ছা করে।
মাঝে মাঝে নিজেকে শূণ্য করে দিতে ইচ্ছা করে।মাঝে মাঝে যেন মনে হয় আর কিছুই চাইনা আমি।আমার যন্ত্রণারাই অমন।তারা আমাকে খুবলে খুবলে খায়।তারা আমাকে হত্যা করে।
আমার হাসি,আমার কথা তোর ভাল লাগতো,সেই তুই আজ কোথায়?কোথায় হারিয়ে গেলি?কোথায় লুকালো তোর ভাল লাগা?আমি জানতাম না অন্য কারো হাসির কাছে আমার হাসি হার মানবে।
তাহলে আমি হাসতাম না।
তবে তোর হাসি চিরদিন আমার কাছে চিরসবুজ এবং মিষ্টি ছিল-আছে-থাকবে।তুই হারিয়ে গেলেও আমার স্মৃতিতে তুই চিরকাল থাকবি
তুই আর কখনো ফিরে আসবিনা।
জীবনের এক অপ্রতিরোধ্য স্রোত তোকে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে দূরে-অনেক দূরে।
তুই আমার কাছে চলে আয় pls…
তোকে ছাড়া আমার চলেনা।
রাত যত বাড়ে,,, হাস্নাহেনার সৌরভ তত ছড়াতে থাকে।
১ টা্ ...
২ টা...
৩ টা...
রাত যত বাড়ে,,,
হাস্নাহেনার সৌরভ তত ছড়াতে থাকে।
ঘোর লাগা সেই নির্জনতার মাঝে হঠাৎ কোথাও বেজে ওঠে মৃদু পায়েলের আওয়াজ।
ছেলেটি দেখে অন্ধকারে এক জোড়া চোখ জ্বল জ্বল করছে।
একটু ভয় ভয় করে ওর..কিন্তু সে তো শুধু শুধু মেয়েটির কাছে আসেনি,
সে তার স্বপ্নগুলোর সন্ধানে এসেছে।
ওর স্বপ্নের দল ওকে একা ফেলে মেঘদলের সাথে চলে এসেছিল।
মেঘদের সাথে যেদিন আবার দেখা হলো,
ছেলেটি দেখল সব মেঘেরাই ফিরেছে শুধু ওর স্বপ্নগুলো বাদে।
“কী করে তার সন্ধান মিলবে মেঘদল!”
আমি আমার স্বপ্নদের কী করে আবার ফিরে পাবো!
ছেলেটির আর্তস্বরে মেঘদল হতচকিত হয়ে ভিজিয়ে দিল তাকে।
মুখে পিঠে বুলিয়ে দিলো বৃষ্টিপরশ।
কাছে এসে জানাল, করতোয়া নদীর ধারে স্বপ্নরা রয়ে গেছে আগুনচোখো মেয়েটির কাছে।
অমাবস্যার রাতে শুধু তুমি গিয়ে একবার নতজানু হলেই মেয়েটি তোমার স্বপ্ন ফিরিয়ে দেবে।নদীর নাম করতোয়া।
এইটুকু মাথায় রেখে শুরু হয় তার পথচলা।দিনের পর দিন সে পথ হাঁটে তার হারিয়ে যাওয়া স্বপ্নসুখের সন্ধানে।
ক্রমে ক্রমে ক্লান্ত হয়ে আসা শরীরে সে একদিন এসে বসে এক হাস্নাহেনা গাছের পাশে। চোখ ঘুমে জড়িয়ে আসছিল তার।
দুদন্ড জিরিয়ে নিতে ধীরে ধীরে এগিয়ে গিয়ে বসল সে নাম না জানা এক নদীর পাশে। চোখ দুটো সে শূন্যে মেলে দিল।
দেখল পড়ন্ত বেলার তেজ মরে আসা রোদের আঁচে মাথার উপর বৃত্তাকারে উড়ছে কতগুলো শঙ্খচিল।
চক্রাকারে যেন বৃত্তের পর বৃত্তকে রচনা করে চলেছে সেই সব চিল। বৃত্তবন্দী খেলায় নিজেকে জড়িয়ে ফেলে ভারমুক্ত লাগছিল বেশ।
কিন্তু আলো নিভে যেতেই চারদিক অন্ধকারে নিমজ্জিত আর ঠিক তার কিছু পরই হাস্নাহেনা
তাকে সৌরভ দেয়, মাতাল করে।সেই সৌরভ যত বাড়ে রাত তত গভীর হয়।নির্জনতার সৌরভে লীন হতে হতে সে পায়েলের মৃদু আওয়াজ শোনে।
মগ্নতা থেকে জেগে উঠতে উঠতে সে অনুভব করে কারও উপস্থিতি।
ভালো করে সে মেয়েটিকে দেখার চেষ্টা করে আঁধার বেলায়।
নজর করতেই আবছা চোখে পড়ে মালার মতো মেয়েটির গায়ে জড়িয়ে আছে তার স্বপ্নের বিচ্ছুরণ।
অপার্থিব আলোকে মেয়েটির জ্বলে ওঠা চোখ দুটোর দিকে তাকিয়ে থাকতে গিয়ে সে তার স্বপ্নের কথা, নতজানু হবার কথাও ভুলে যায়।
মেয়েটি তার মায়াবী হাত দুটো বাড়িয়ে দেয়।
ছেলেটি এগিয়ে আসে।মেয়েটি পিছিয়ে যায়।
মোহাবিষ্ট ছেলেটি সামনে এগুতে থাকে..
আর তখনি আতশবাজির মত মেয়েটি হঠাৎই মিলিয়ে যায়.........অন্ধকারে।
২ টা...
৩ টা...
রাত যত বাড়ে,,,
হাস্নাহেনার সৌরভ তত ছড়াতে থাকে।
ঘোর লাগা সেই নির্জনতার মাঝে হঠাৎ কোথাও বেজে ওঠে মৃদু পায়েলের আওয়াজ।
ছেলেটি দেখে অন্ধকারে এক জোড়া চোখ জ্বল জ্বল করছে।
একটু ভয় ভয় করে ওর..কিন্তু সে তো শুধু শুধু মেয়েটির কাছে আসেনি,
সে তার স্বপ্নগুলোর সন্ধানে এসেছে।
ওর স্বপ্নের দল ওকে একা ফেলে মেঘদলের সাথে চলে এসেছিল।
মেঘদের সাথে যেদিন আবার দেখা হলো,
ছেলেটি দেখল সব মেঘেরাই ফিরেছে শুধু ওর স্বপ্নগুলো বাদে।
“কী করে তার সন্ধান মিলবে মেঘদল!”
আমি আমার স্বপ্নদের কী করে আবার ফিরে পাবো!
ছেলেটির আর্তস্বরে মেঘদল হতচকিত হয়ে ভিজিয়ে দিল তাকে।
মুখে পিঠে বুলিয়ে দিলো বৃষ্টিপরশ।
কাছে এসে জানাল, করতোয়া নদীর ধারে স্বপ্নরা রয়ে গেছে আগুনচোখো মেয়েটির কাছে।
অমাবস্যার রাতে শুধু তুমি গিয়ে একবার নতজানু হলেই মেয়েটি তোমার স্বপ্ন ফিরিয়ে দেবে।নদীর নাম করতোয়া।
এইটুকু মাথায় রেখে শুরু হয় তার পথচলা।দিনের পর দিন সে পথ হাঁটে তার হারিয়ে যাওয়া স্বপ্নসুখের সন্ধানে।
ক্রমে ক্রমে ক্লান্ত হয়ে আসা শরীরে সে একদিন এসে বসে এক হাস্নাহেনা গাছের পাশে। চোখ ঘুমে জড়িয়ে আসছিল তার।
দুদন্ড জিরিয়ে নিতে ধীরে ধীরে এগিয়ে গিয়ে বসল সে নাম না জানা এক নদীর পাশে। চোখ দুটো সে শূন্যে মেলে দিল।
দেখল পড়ন্ত বেলার তেজ মরে আসা রোদের আঁচে মাথার উপর বৃত্তাকারে উড়ছে কতগুলো শঙ্খচিল।
চক্রাকারে যেন বৃত্তের পর বৃত্তকে রচনা করে চলেছে সেই সব চিল। বৃত্তবন্দী খেলায় নিজেকে জড়িয়ে ফেলে ভারমুক্ত লাগছিল বেশ।
কিন্তু আলো নিভে যেতেই চারদিক অন্ধকারে নিমজ্জিত আর ঠিক তার কিছু পরই হাস্নাহেনা
তাকে সৌরভ দেয়, মাতাল করে।সেই সৌরভ যত বাড়ে রাত তত গভীর হয়।নির্জনতার সৌরভে লীন হতে হতে সে পায়েলের মৃদু আওয়াজ শোনে।
মগ্নতা থেকে জেগে উঠতে উঠতে সে অনুভব করে কারও উপস্থিতি।
ভালো করে সে মেয়েটিকে দেখার চেষ্টা করে আঁধার বেলায়।
নজর করতেই আবছা চোখে পড়ে মালার মতো মেয়েটির গায়ে জড়িয়ে আছে তার স্বপ্নের বিচ্ছুরণ।
অপার্থিব আলোকে মেয়েটির জ্বলে ওঠা চোখ দুটোর দিকে তাকিয়ে থাকতে গিয়ে সে তার স্বপ্নের কথা, নতজানু হবার কথাও ভুলে যায়।
মেয়েটি তার মায়াবী হাত দুটো বাড়িয়ে দেয়।
ছেলেটি এগিয়ে আসে।মেয়েটি পিছিয়ে যায়।
মোহাবিষ্ট ছেলেটি সামনে এগুতে থাকে..
আর তখনি আতশবাজির মত মেয়েটি হঠাৎই মিলিয়ে যায়.........অন্ধকারে।
তারপরও আমি তোকে নিয়েই ভাবছি
তারপরও আমি তোকে নিয়েই ভাবছি।আমার যে তোকে নিয়েই ভাবতে হবে।আমার সকল ভাবনাতো তোর দখলে।আমি ঠিকই একদিন আমার সকল না বলা কথাগুলি এক দমেই তোকে শুনিয়ে দিব।
তুই কি আমার স্বপ্ন ছিলি?
তুই কী আমার মাঝে একটা কল্পনা?
তোর অস্তিত্বের শেকড়ের মাঝে কী আমারটাও প্রোথিত না?
তুই কি আর ফিরে আসবি না?
নাকি তুই আসলে ছিলিই না কখনো?
“কষ্ট আর একাকিত্ব।
একাকিত্ব আর
কষ্ট।”আমার অসহ্য সঙ্গী।ইদানিং আমার নিজেকে বড্ড অসহায় আর একা মনে হয়।মনে হয় আমার সবকিছু ঘিরে যেন শুধুই কষ্ট আর কষ্ট।এই ব্যাখ্যাহীন,অনন্যসাধারণ কষ্ট আর একাকিত্ব গুলো দেখতে দেখতে আমি ক্লান্ত।দেখতে দেখতে আমি পরিশ্রান্ত।
এই জীবনের কষ্ট আর একাকিত্ব গুলো না পারি আমি ভেঙ্গে ফেলতে,না পারি নতুন কিছু করতে।জীবনটা কি আরেকটু সুন্দর হতে পারতো না?আরেকটু?আমার কাছে জীবনের অপর নাম হল প্রতীক্ষা।
দুঃসহ অন্তহীন প্রতীক্ষা।প্রতিটি সকাল আমার কাছে একটি সীমাহীন কষ্টের শুরু।পথ আমায় হারিয়েছে,নাকি আমি পথ হারিয়েছি।মনে হয় আমি শূন্য।নাকি আমি কখনই ছিলাম না।
আমার জীবনের কোথা থেকে শুরু,কোথা গিয়ে শেষ কিছুই জানিনা আমি।আমার জীবনের সবকিছুই আমার কাছে দুঃস্বপ্নের মতন লাগে।আমার জীবনটাই কি এমন?নাকি মানব জীবনটাই আসলে এমন?
শেষ কবে প্রচন্ড মুগ্ধ হয়েছিলাম তা ভুলে গেছি।হয়ত মানুষের জীবনে একটা সময় আসে,যখন সে আর কোন কিছুতেই মুগ্ধ হয়না।মানুষের জীবনে সব কিছু ভুলা যায় না।তবুও অনেক কিছুই ভুলে থাকার অভিনয় করে যেতে হয়।ছোট্ট এই জীবনে অনেক কিছুই দেখলাম।
দেখলাম মানুষকে ভালবাসার প্রতিদানের বাস্তব চিত্র।
দেখলাম ভালবাসা কি।কী অদ্ভূত একটা জীবন আমার!
হা হা হা!শুধু একটা কথাই বলব,ভালো থাকিস!
আমি আমার মত একলা চলতে চাই।
কেননা সম্পর্ককে আমি ভয় করি এখন ।
#rpst
তুই কি আমার স্বপ্ন ছিলি?
তুই কী আমার মাঝে একটা কল্পনা?
তোর অস্তিত্বের শেকড়ের মাঝে কী আমারটাও প্রোথিত না?
তুই কি আর ফিরে আসবি না?
নাকি তুই আসলে ছিলিই না কখনো?
“কষ্ট আর একাকিত্ব।
একাকিত্ব আর
কষ্ট।”আমার অসহ্য সঙ্গী।ইদানিং আমার নিজেকে বড্ড অসহায় আর একা মনে হয়।মনে হয় আমার সবকিছু ঘিরে যেন শুধুই কষ্ট আর কষ্ট।এই ব্যাখ্যাহীন,অনন্যসাধারণ কষ্ট আর একাকিত্ব গুলো দেখতে দেখতে আমি ক্লান্ত।দেখতে দেখতে আমি পরিশ্রান্ত।
এই জীবনের কষ্ট আর একাকিত্ব গুলো না পারি আমি ভেঙ্গে ফেলতে,না পারি নতুন কিছু করতে।জীবনটা কি আরেকটু সুন্দর হতে পারতো না?আরেকটু?আমার কাছে জীবনের অপর নাম হল প্রতীক্ষা।
দুঃসহ অন্তহীন প্রতীক্ষা।প্রতিটি সকাল আমার কাছে একটি সীমাহীন কষ্টের শুরু।পথ আমায় হারিয়েছে,নাকি আমি পথ হারিয়েছি।মনে হয় আমি শূন্য।নাকি আমি কখনই ছিলাম না।
আমার জীবনের কোথা থেকে শুরু,কোথা গিয়ে শেষ কিছুই জানিনা আমি।আমার জীবনের সবকিছুই আমার কাছে দুঃস্বপ্নের মতন লাগে।আমার জীবনটাই কি এমন?নাকি মানব জীবনটাই আসলে এমন?
শেষ কবে প্রচন্ড মুগ্ধ হয়েছিলাম তা ভুলে গেছি।হয়ত মানুষের জীবনে একটা সময় আসে,যখন সে আর কোন কিছুতেই মুগ্ধ হয়না।মানুষের জীবনে সব কিছু ভুলা যায় না।তবুও অনেক কিছুই ভুলে থাকার অভিনয় করে যেতে হয়।ছোট্ট এই জীবনে অনেক কিছুই দেখলাম।
দেখলাম মানুষকে ভালবাসার প্রতিদানের বাস্তব চিত্র।
দেখলাম ভালবাসা কি।কী অদ্ভূত একটা জীবন আমার!
হা হা হা!শুধু একটা কথাই বলব,ভালো থাকিস!
আমি আমার মত একলা চলতে চাই।
কেননা সম্পর্ককে আমি ভয় করি এখন ।
#rpst
আমার যে অনেক ইচ্ছে করে তোকে দেখতে,
আমার যে অনেক ইচ্ছে করে তোকে দেখতে,
এইতো;
এতটুকু;
অল্প একটু,
আসবি?
আমার পছন্দের কলাপাতা রঙের শাড়ি পড়ে,
আমাদের সেই চিরচেনা শালবন বিহারে।
আর হয়তো বসা হবে না বি.বি.এ ফ্যাকাল্টির সিঁড়িতে,
তোর কথাই আমার
হৃদয়ে আমার স্মৃতিতে;
আমার মনেও মননে,
আমার মস্তিষ্কের অলি গলির প্রতিটি নিউরনে।
পাগলি আমার!তুই তো জানিশও না এই নশ্বর পৃথিবীতে তোর চেয়ে সুন্দর করে কেউ হাসতে পারে না।
এইতো;
এতটুকু;
অল্প একটু,
আসবি?
আমার পছন্দের কলাপাতা রঙের শাড়ি পড়ে,
আমাদের সেই চিরচেনা শালবন বিহারে।
আর হয়তো বসা হবে না বি.বি.এ ফ্যাকাল্টির সিঁড়িতে,
তোর কথাই আমার
হৃদয়ে আমার স্মৃতিতে;
আমার মনেও মননে,
আমার মস্তিষ্কের অলি গলির প্রতিটি নিউরনে।
পাগলি আমার!তুই তো জানিশও না এই নশ্বর পৃথিবীতে তোর চেয়ে সুন্দর করে কেউ হাসতে পারে না।
তুই তোর মতো করে ভালোবাসিস,
তুই তোর মতো করে ভালোবাসিস,
অন্য কাউকে আজ;
আমি আমার থেকে মুক্তি দিলাম,
স্বপ্ন নিয়ে যাস।
অন্য আকাশে উড়ে দেখিস সুখটা কাকে বলে?
ক্লান্ত হলে ফিরে আসিস আমার চেনা ঘরে।
কখনো যদি চোখের পাতা ভিজিয়ে যাস জলে…
বুঝবি তখন পাঁজর ভাঙ্গার কষ্ট কাকে বলে?
Moral:কিছু মানুষ জীবনে হঠাত করে আসে আবার হঠাত করেই হারিয়েও যায়॥শুধু দিয়ে যায়,না ভুলতে পারা কিছু সময়,আর কিছু স্মৃতি॥
এই ধরনের মানুষ কেনইবা জীবনে আসে
আবার কেনইবা চলে যায় জীবন থেকে অনেক দূরে॥
কেন এরা দিয়ে যায় কখনো মিষ্টি বেদনা কখনো বা কিছু অনুশোচনা যা বয়ে বেড়াতে হয় সারাটি জীবন…
অন্য কাউকে আজ;
আমি আমার থেকে মুক্তি দিলাম,
স্বপ্ন নিয়ে যাস।
অন্য আকাশে উড়ে দেখিস সুখটা কাকে বলে?
ক্লান্ত হলে ফিরে আসিস আমার চেনা ঘরে।
কখনো যদি চোখের পাতা ভিজিয়ে যাস জলে…
বুঝবি তখন পাঁজর ভাঙ্গার কষ্ট কাকে বলে?
Moral:কিছু মানুষ জীবনে হঠাত করে আসে আবার হঠাত করেই হারিয়েও যায়॥শুধু দিয়ে যায়,না ভুলতে পারা কিছু সময়,আর কিছু স্মৃতি॥
এই ধরনের মানুষ কেনইবা জীবনে আসে
আবার কেনইবা চলে যায় জীবন থেকে অনেক দূরে॥
কেন এরা দিয়ে যায় কখনো মিষ্টি বেদনা কখনো বা কিছু অনুশোচনা যা বয়ে বেড়াতে হয় সারাটি জীবন…
মানুষ যেখান থেকে পালাতে চায়
মানুষ যেখান থেকে পালাতে চায়
এমন কি হয় যে বারবার ঘুরে ফিরে সেখানেই যায়।
খুনীরা নাকি খুনের জায়গায় আবার ফেরত যায়।
কাউকে যত বেশি যে ভুলতে চায়
দিন দিন তার প্রতি আগ্রহ আর ও বেড়ে জায়।
পরিস্থিতি পর্যবেক্ষনে নাকি এটাই মানুষের স্বাভাবিক ধর্ম?
শুধু কৌতুহল নাকি অন্যকিছু?অনেকটা টিভি দেখতে বসে দেখতে না চাওয়া অংশ গুলো আঙ্গুলের ফাঁক দিয়ে দেখা টাইপের মতো।
মন খারাপের জায়গায়গুলোতে ফিরে যাওয়ার কারণটা আসলে কি?
সেখানে কিসের আগ্রহ মানুষের?
অথবা মন হু হু করা,মন খারাপ করা সুরগুলোতে।
নাকি মন খারাপ করা জিনিস গুলোর দিকে আকর্ষন থাকাটা মানুষের স্বভাবজাত?কতগুলো বাঁশি কেমন হু হু করে সুর তোলে তবুও মানুষ ঘুরে ফিরে ঐগুলো কেন শুনতে থাকে?
মানুষের মন যে কতটা আজিব কিসিমের।
তা বুঝা বড় দায় ।
এমন কি হয় যে বারবার ঘুরে ফিরে সেখানেই যায়।
খুনীরা নাকি খুনের জায়গায় আবার ফেরত যায়।
কাউকে যত বেশি যে ভুলতে চায়
দিন দিন তার প্রতি আগ্রহ আর ও বেড়ে জায়।
পরিস্থিতি পর্যবেক্ষনে নাকি এটাই মানুষের স্বাভাবিক ধর্ম?
শুধু কৌতুহল নাকি অন্যকিছু?অনেকটা টিভি দেখতে বসে দেখতে না চাওয়া অংশ গুলো আঙ্গুলের ফাঁক দিয়ে দেখা টাইপের মতো।
মন খারাপের জায়গায়গুলোতে ফিরে যাওয়ার কারণটা আসলে কি?
সেখানে কিসের আগ্রহ মানুষের?
অথবা মন হু হু করা,মন খারাপ করা সুরগুলোতে।
নাকি মন খারাপ করা জিনিস গুলোর দিকে আকর্ষন থাকাটা মানুষের স্বভাবজাত?কতগুলো বাঁশি কেমন হু হু করে সুর তোলে তবুও মানুষ ঘুরে ফিরে ঐগুলো কেন শুনতে থাকে?
মানুষের মন যে কতটা আজিব কিসিমের।
তা বুঝা বড় দায় ।
আমি জীবনে যখন প্রথম ‘ক্রাশ খাই’,তখনও বাগধারাটার মানে জানতাম না।
আমি জীবনে যখন
প্রথম ‘ক্রাশ খাই’,তখনও বাগধারাটার মানে জানতাম না।
জানার কথাও না, কারণ বাগধারাটার মতই খাদ্যদ্রব্য হিসেবে ‘ক্রাশ’ বেশ আধুনিক।ক’দিন আগে রাস্তা দিয়ে হাঁটছিলাম,
একটা গান কানে এলো পথের ধার থেকে“এর বেশি ভালোবাসা যায় না,ও আমার প্রাণপাখি ময়না“।
প্রেমিক লোকের চিৎকার করা আর্তনাদ।এই প্রেমিক গায়ক আবার ভালোবাসার একটা স্কেল আবিষ্কার করেছেন,যার সর্বোচ্চ রেটিং এর ভালোবাসা তিনি বেসেও ফেলেছেন।সম্ভবত এইটা চেক করে দেখার পর তিনি আরো জোরে চিৎকার করছিলেন,এবং তার সমস্ত চিৎকার তার প্রাণপাখি ময়নার উদ্দেশ্যে হলেও ভুলক্রমে আমার সাথে আরও বহু পথচারীর কর্ণকুহর ফুটো করে দেয়ার উপক্রম করছিলো।
আমার মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিলো এই “ময়না” কি আসলেই শুনবে? ময়নারা কি এইসব গান শুনে গলে যায়,নাকি তব্দা খায়? ফলাফল যা-ই হোক,ময়নাপাখি, জান,জান্টু,মন, প্রাণ,বেবি,হানিটাইপের শব্দ দিয়েই প্রেম হয় এখন।
আম্মা-আব্বার নাম আবেগ আর ভালোবাসার কাছে রিনেম হয়ে ওই কয়টা নামেই রুপান্তরিত হয়।
আমার কাছে এখন জীবনটাকে মনে হয় এক দ্রুতগামী ট্রেন কিংবা বাসের মত।কেননা যতক্ষণই ছুটে চলছি ততক্ষণ পিছু ফিরে তাকাবার সময় নেই,সময় নেই অতীতকে কাছে টানবার,তাকে নিয়ে ভাববার, শুধুই ভুলে থাকা।
প্রথম প্রথম কাউকে মরতে দেখলে ব্যথা পেতাম।কেমন যেন দুর্বল হয়ে পড়তাম।কখনও চোখের কোণে একফোঁটা অশ্রুও হয়ত জন্ম নিত।
এখন অনেকটা সহজ হয়ে গেছি।
কী জানি,হয়ত অনুভূতিগুলো ভোঁতা হয়ে গেছে।কিছু মানুষ স্বপ্ন দেখে কিন্তু একটাও পূরণ হয় না।প্রত্যেকদিন দেখে প্রত্যেকদিন ভাঙে—তবুও স্বপ্ন দেখা ছাড়ে না।এই ভাঙ্গাগড়া নিয়েই তারা সারা জীবন কাটিয়ে দেয়।
আমি অনেকটা তাদের মত।আজ আবার অনেক দিন পর যখন পিছন ফিরে তাকালাম তখন দেখি,সব কিছু ভীষণ রকম পাল্টে গেছে।
অস্পষ্ট হতে থাকা মানুষগুলো,স্বপ্নগুলো, ইচ্ছেগুলো,বয়ে চলা এই সময়ের মধ্যে এতটাই পাল্টে গেছে যে,
সেই সব কিছুকে এখন শুধু হাতড়েই বেড়াচ্ছি,ছুঁতে আর পারছি না। বেশ যন্ত্রণা হচ্ছে, সামান্য স্পর্শ পাওয়ার জন্যেও খুব চেষ্টা করছি।
কিন্তু সেই সব অনুভূতি-স্মৃতি ধরা-ছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছে।কেন ফিরে পেতে চাইছি সেই মানুষকে যে আজ হারিয়ে গেছে,অথবা যার স্মৃতি?সেই চলে যাওয়া সময়কে কেন হাতের মুঠোয় আটকে রাখতে চাইছি?
কেন আমার সেই হারিয়ে যাওয়া মুহূর্তগুলোকে খুঁজে চলেছি একমনে?জানি না।আমি সত্যিই জানি না,
কেন আজ বারে বারে হারিয়ে যাওয়া সেই সবকিছুকে ফিরে পেতে চাইছি।সবাই বোধহয় ‘একা’ মুহূর্তে এই রকমটা ভাবে।কেন আজ নিয়ন আলোয় উদ্দেশ্যহীনভাবে হাঁটতে ইচ্ছে করছে না সেই প্রথম শহরবিলাসীর মতো?
কেন আজ বারে বারে মনে করিয়ে দেয় যে প্রত্যেকটা দিনই বড় একঘেয়ে। আর এই একঘেয়েমি থেকে আমি পালাতে পারব না।
কেন আজকে কোন যুক্তি মেনে নিতে ইচ্ছে করছে না।
কেন নিজেকে বোঝাতে পারছি না,আমি অতীতকে খুঁজছি কারণ ভবিষ্যতের ভাবনা থেকে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি। বেশিরভাগ মানুষের মত আমিও হয়ত চেনা জগৎ থেকে বেরোতে ভয় পাচ্ছি।
অচেনা, অদেখা, অপরিচিত ভবিষ্যতের আশঙ্কার ভাবনা থেকে দূরে থাকার জন্য অতীতকে খুঁজতে চেষ্টা করছি বারে বারে।
প্রথম ‘ক্রাশ খাই’,তখনও বাগধারাটার মানে জানতাম না।
জানার কথাও না, কারণ বাগধারাটার মতই খাদ্যদ্রব্য হিসেবে ‘ক্রাশ’ বেশ আধুনিক।ক’দিন আগে রাস্তা দিয়ে হাঁটছিলাম,
একটা গান কানে এলো পথের ধার থেকে“এর বেশি ভালোবাসা যায় না,ও আমার প্রাণপাখি ময়না“।
প্রেমিক লোকের চিৎকার করা আর্তনাদ।এই প্রেমিক গায়ক আবার ভালোবাসার একটা স্কেল আবিষ্কার করেছেন,যার সর্বোচ্চ রেটিং এর ভালোবাসা তিনি বেসেও ফেলেছেন।সম্ভবত এইটা চেক করে দেখার পর তিনি আরো জোরে চিৎকার করছিলেন,এবং তার সমস্ত চিৎকার তার প্রাণপাখি ময়নার উদ্দেশ্যে হলেও ভুলক্রমে আমার সাথে আরও বহু পথচারীর কর্ণকুহর ফুটো করে দেয়ার উপক্রম করছিলো।
আমার মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিলো এই “ময়না” কি আসলেই শুনবে? ময়নারা কি এইসব গান শুনে গলে যায়,নাকি তব্দা খায়? ফলাফল যা-ই হোক,ময়নাপাখি, জান,জান্টু,মন, প্রাণ,বেবি,হানিটাইপের শব্দ দিয়েই প্রেম হয় এখন।
আম্মা-আব্বার নাম আবেগ আর ভালোবাসার কাছে রিনেম হয়ে ওই কয়টা নামেই রুপান্তরিত হয়।
আমার কাছে এখন জীবনটাকে মনে হয় এক দ্রুতগামী ট্রেন কিংবা বাসের মত।কেননা যতক্ষণই ছুটে চলছি ততক্ষণ পিছু ফিরে তাকাবার সময় নেই,সময় নেই অতীতকে কাছে টানবার,তাকে নিয়ে ভাববার, শুধুই ভুলে থাকা।
প্রথম প্রথম কাউকে মরতে দেখলে ব্যথা পেতাম।কেমন যেন দুর্বল হয়ে পড়তাম।কখনও চোখের কোণে একফোঁটা অশ্রুও হয়ত জন্ম নিত।
এখন অনেকটা সহজ হয়ে গেছি।
কী জানি,হয়ত অনুভূতিগুলো ভোঁতা হয়ে গেছে।কিছু মানুষ স্বপ্ন দেখে কিন্তু একটাও পূরণ হয় না।প্রত্যেকদিন দেখে প্রত্যেকদিন ভাঙে—তবুও স্বপ্ন দেখা ছাড়ে না।এই ভাঙ্গাগড়া নিয়েই তারা সারা জীবন কাটিয়ে দেয়।
আমি অনেকটা তাদের মত।আজ আবার অনেক দিন পর যখন পিছন ফিরে তাকালাম তখন দেখি,সব কিছু ভীষণ রকম পাল্টে গেছে।
অস্পষ্ট হতে থাকা মানুষগুলো,স্বপ্নগুলো, ইচ্ছেগুলো,বয়ে চলা এই সময়ের মধ্যে এতটাই পাল্টে গেছে যে,
সেই সব কিছুকে এখন শুধু হাতড়েই বেড়াচ্ছি,ছুঁতে আর পারছি না। বেশ যন্ত্রণা হচ্ছে, সামান্য স্পর্শ পাওয়ার জন্যেও খুব চেষ্টা করছি।
কিন্তু সেই সব অনুভূতি-স্মৃতি ধরা-ছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছে।কেন ফিরে পেতে চাইছি সেই মানুষকে যে আজ হারিয়ে গেছে,অথবা যার স্মৃতি?সেই চলে যাওয়া সময়কে কেন হাতের মুঠোয় আটকে রাখতে চাইছি?
কেন আমার সেই হারিয়ে যাওয়া মুহূর্তগুলোকে খুঁজে চলেছি একমনে?জানি না।আমি সত্যিই জানি না,
কেন আজ বারে বারে হারিয়ে যাওয়া সেই সবকিছুকে ফিরে পেতে চাইছি।সবাই বোধহয় ‘একা’ মুহূর্তে এই রকমটা ভাবে।কেন আজ নিয়ন আলোয় উদ্দেশ্যহীনভাবে হাঁটতে ইচ্ছে করছে না সেই প্রথম শহরবিলাসীর মতো?
কেন আজ বারে বারে মনে করিয়ে দেয় যে প্রত্যেকটা দিনই বড় একঘেয়ে। আর এই একঘেয়েমি থেকে আমি পালাতে পারব না।
কেন আজকে কোন যুক্তি মেনে নিতে ইচ্ছে করছে না।
কেন নিজেকে বোঝাতে পারছি না,আমি অতীতকে খুঁজছি কারণ ভবিষ্যতের ভাবনা থেকে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি। বেশিরভাগ মানুষের মত আমিও হয়ত চেনা জগৎ থেকে বেরোতে ভয় পাচ্ছি।
অচেনা, অদেখা, অপরিচিত ভবিষ্যতের আশঙ্কার ভাবনা থেকে দূরে থাকার জন্য অতীতকে খুঁজতে চেষ্টা করছি বারে বারে।
প্রায় বেশ কিছুদিন ধরেই
প্রায় বেশ কিছুদিন ধরেই
আমার ঠোঁটের কোণে চিরচেনা সেই পরিচিত হাসি দেখা যায় না।
হাসি ব্যাপারটা কেমন জানি অপরিচিত এখন আমার কাছে।
ছোটবেলা থেকেই ছোট-ছোট জিনিসের মাঝে সুখ খুঁজে নেওয়া আমি এখন যেন অন্য জগতের বাসিন্দা।
হটাৎ চারপাশ থেকে হতাশার মেঘ এসে আমার স্বপ্নিল আকাশটাকে ঢেকে দিয়েছে।জীবন নিয়ে এর আগে কখনও এত চিন্তা করতাম না আমি।কিন্তু এখন মাঝে মাঝেই আমার মনে হয়,না পাওয়ার তালিকাটা দিন দিন বেড়েই চলেছে।কষ্টগুলো জয় করে বেঁচে থাকার সাহস কিংবা সামর্থ্য কোনটাই এখন আমার নেই।যে চোখজোড়া একসময় স্বপ্ন বুনতে ব্যাস্ত থাকত সেই চোখজোড়া এখন শুধু মুক্তি খুঁজে বেড়ায়।
পৃথিবীর সমস্ত কিছু থেকে মুক্তি।নিজের অনুভূতিগুলোকে গোলাপের কলি ভাবার সাহস আমি কোনোদিন করিনি আর করবো বলে মনেও হয় না।পথের ফুলই ভালো আমার জন্যে।
পরিনত হওয়ার পর যে ফুলকে ইচ্ছের বসে কিংবা নিজের কাজে ছিঁড়ে ফেলতে এতোটুকু দ্বিধা হবে না কারও।
পথের ফুল আর গোলাপের মাঝে এটাই অনেক বড় তফাৎ।গোলাপের কাঁটার আঘাতও সবাই সহ্য করে নেয় কিন্তু পথের ফুলের নিস্পাপ সৌন্দর্য কারও চোখে পড়ে না,কখনও না।কি ই বা আসে যায় এত ভেবে?নিজের স্বার্থটা উদ্ধার হলেই হল মানুষের।নিজের কথা জনে জনে বলে বেরালে কি দুঃখ কমে?হয়ত বা কমে।হয়তবা মনে হয় সব একদিন ঠিক হয়ে যাবে,
যদিও জানি তা কখনো হবার নয়।এত আজব কেন আমার মনটা?সব কিছুই বুঝি,জানি,দেখি,শিখি,তবুও মন কে বোঝাতে পারি না কেন?কোথায় পেলাম তোমার জন্য এত ভালবাসা?কিসের এতো টান?কিসের মায়া এত?হয়তো আজীবন আমার মনের কথা তোমার অজানাই থাকবে।আজ তুমি যার হাতটি ছেড়ে দিয়ে নিজেকে বদলে নিলে একটাবারও ভেবে দেখলে না কোন একদিন এই মানুষটিই শুধুমাত্র তোমার হাতটা ধরার জন্য তার নিজেকে বদলে নিয়েছিল।জানিনা আমি,সত্যি জানিনা।
এতোটা মন খারাপ ক্যানো হয়,যেটা আমি সহ্য করতে পারিনা!আকাশের যখন খুব মন খারাপ হয়- সারাদিন চুপচাপ কাঁদে,কখনও কখনও প্রচন্ড শব্দে কাঁদে।সেই কান্নায় ভিজে কি তোমার উঠোন?আজকাল আকাশও বোধ হয় কাঁদতে ভুলে গেছে,সারাক্ষণ মুখ কালো করে থাকে।মনে হয় এখনই ঝুপঝাপ বৃষ্টি ঝরবে আকাশের চোখ থেকে,ঝরেনা,ঝরেনা..
সেই কালোতে ঢেকে যায় আমার পৃথিবী..আমিও মুখ কালো করে বসে থাকি,আকাশ দেখি,কাঁদতে পারিনা,কাঁদতে পারিনা..আমার কান্নার যে মৃত্যু হয়েছে!আমার চোখের যেখানটায় কান্না করব,ঠিক সেখানটায় মরুভুমি জন্মেছে..মরুভুমির বালিগুলো হতাশার রোদে শুকিয়ে প্রচন্ড লাল হয়ে থাকে,বড্ড জ্বলে,বড্ড..
আমার খুব কষ্ট হয়..
সেই কষ্ট কেউ বোঝেনি কোনোদিন,বোঝার চেষ্টাও করেনা,বুঝবেওনা..আমি কষ্ট লুকাতে হাসি,হাসতে হাসতে নিজেকে মাতাল করে ফেলি,বুক-পেট সব ব্যাথা হয়ে যায় তবু..তবু কষ্ট লুকাতে পারিনা..জানো,আজকাল ঘুমও তার কর্ম ভুলে গেছে।
আমার ঘুমকে আপন করে পাবার প্রচেষ্টা দেখে,শিরায় শিরায় লোহিত কণিকারা আফসোসে ডুকরে ওঠে,কষ্টরা মুখ চেপে হাসে..আমি বোবা হয়ে রই..চিন্তা করি তোমার মত যদি ঘুমটাও আমাকে ছেড়ে চলে যায়,তবে কি হবে আমার।
আরও ভাবি,আমার মতো একটা মানুষ ঘুমের সাথে হারিয়ে গেলে কতটুকুই বা ক্ষতি হবে পৃথিবীর!কতটুকুই বা শূন্যতা তৈরি হবে!!কিছুই হবেনা..
সময় নাকি কারো জন্য অপেক্ষা করেনা,
আমার জন্যও করবেনা..
সময় বড্ড স্বার্থপর.. যেমন স্বার্থপর তুমি..।
আমার ঠোঁটের কোণে চিরচেনা সেই পরিচিত হাসি দেখা যায় না।
হাসি ব্যাপারটা কেমন জানি অপরিচিত এখন আমার কাছে।
ছোটবেলা থেকেই ছোট-ছোট জিনিসের মাঝে সুখ খুঁজে নেওয়া আমি এখন যেন অন্য জগতের বাসিন্দা।
হটাৎ চারপাশ থেকে হতাশার মেঘ এসে আমার স্বপ্নিল আকাশটাকে ঢেকে দিয়েছে।জীবন নিয়ে এর আগে কখনও এত চিন্তা করতাম না আমি।কিন্তু এখন মাঝে মাঝেই আমার মনে হয়,না পাওয়ার তালিকাটা দিন দিন বেড়েই চলেছে।কষ্টগুলো জয় করে বেঁচে থাকার সাহস কিংবা সামর্থ্য কোনটাই এখন আমার নেই।যে চোখজোড়া একসময় স্বপ্ন বুনতে ব্যাস্ত থাকত সেই চোখজোড়া এখন শুধু মুক্তি খুঁজে বেড়ায়।
পৃথিবীর সমস্ত কিছু থেকে মুক্তি।নিজের অনুভূতিগুলোকে গোলাপের কলি ভাবার সাহস আমি কোনোদিন করিনি আর করবো বলে মনেও হয় না।পথের ফুলই ভালো আমার জন্যে।
পরিনত হওয়ার পর যে ফুলকে ইচ্ছের বসে কিংবা নিজের কাজে ছিঁড়ে ফেলতে এতোটুকু দ্বিধা হবে না কারও।
পথের ফুল আর গোলাপের মাঝে এটাই অনেক বড় তফাৎ।গোলাপের কাঁটার আঘাতও সবাই সহ্য করে নেয় কিন্তু পথের ফুলের নিস্পাপ সৌন্দর্য কারও চোখে পড়ে না,কখনও না।কি ই বা আসে যায় এত ভেবে?নিজের স্বার্থটা উদ্ধার হলেই হল মানুষের।নিজের কথা জনে জনে বলে বেরালে কি দুঃখ কমে?হয়ত বা কমে।হয়তবা মনে হয় সব একদিন ঠিক হয়ে যাবে,
যদিও জানি তা কখনো হবার নয়।এত আজব কেন আমার মনটা?সব কিছুই বুঝি,জানি,দেখি,শিখি,তবুও মন কে বোঝাতে পারি না কেন?কোথায় পেলাম তোমার জন্য এত ভালবাসা?কিসের এতো টান?কিসের মায়া এত?হয়তো আজীবন আমার মনের কথা তোমার অজানাই থাকবে।আজ তুমি যার হাতটি ছেড়ে দিয়ে নিজেকে বদলে নিলে একটাবারও ভেবে দেখলে না কোন একদিন এই মানুষটিই শুধুমাত্র তোমার হাতটা ধরার জন্য তার নিজেকে বদলে নিয়েছিল।জানিনা আমি,সত্যি জানিনা।
এতোটা মন খারাপ ক্যানো হয়,যেটা আমি সহ্য করতে পারিনা!আকাশের যখন খুব মন খারাপ হয়- সারাদিন চুপচাপ কাঁদে,কখনও কখনও প্রচন্ড শব্দে কাঁদে।সেই কান্নায় ভিজে কি তোমার উঠোন?আজকাল আকাশও বোধ হয় কাঁদতে ভুলে গেছে,সারাক্ষণ মুখ কালো করে থাকে।মনে হয় এখনই ঝুপঝাপ বৃষ্টি ঝরবে আকাশের চোখ থেকে,ঝরেনা,ঝরেনা..
সেই কালোতে ঢেকে যায় আমার পৃথিবী..আমিও মুখ কালো করে বসে থাকি,আকাশ দেখি,কাঁদতে পারিনা,কাঁদতে পারিনা..আমার কান্নার যে মৃত্যু হয়েছে!আমার চোখের যেখানটায় কান্না করব,ঠিক সেখানটায় মরুভুমি জন্মেছে..মরুভুমির বালিগুলো হতাশার রোদে শুকিয়ে প্রচন্ড লাল হয়ে থাকে,বড্ড জ্বলে,বড্ড..
আমার খুব কষ্ট হয়..
সেই কষ্ট কেউ বোঝেনি কোনোদিন,বোঝার চেষ্টাও করেনা,বুঝবেওনা..আমি কষ্ট লুকাতে হাসি,হাসতে হাসতে নিজেকে মাতাল করে ফেলি,বুক-পেট সব ব্যাথা হয়ে যায় তবু..তবু কষ্ট লুকাতে পারিনা..জানো,আজকাল ঘুমও তার কর্ম ভুলে গেছে।
আমার ঘুমকে আপন করে পাবার প্রচেষ্টা দেখে,শিরায় শিরায় লোহিত কণিকারা আফসোসে ডুকরে ওঠে,কষ্টরা মুখ চেপে হাসে..আমি বোবা হয়ে রই..চিন্তা করি তোমার মত যদি ঘুমটাও আমাকে ছেড়ে চলে যায়,তবে কি হবে আমার।
আরও ভাবি,আমার মতো একটা মানুষ ঘুমের সাথে হারিয়ে গেলে কতটুকুই বা ক্ষতি হবে পৃথিবীর!কতটুকুই বা শূন্যতা তৈরি হবে!!কিছুই হবেনা..
সময় নাকি কারো জন্য অপেক্ষা করেনা,
আমার জন্যও করবেনা..
সময় বড্ড স্বার্থপর.. যেমন স্বার্থপর তুমি..।
তুমি জানো না,
তুমি জানো না,
তোমায় ভেবে শুরু করি;
আমার প্রতিটা দিন।
তুমি জানো না,
তোমায় না দেখে থাকা;
আমার কাছে কতটা যে কঠিন।
তুমি জানো না,
তোমার সেই নিশ্বাসের শব্দ;
আমার কানে বাজে।
তুমি জানো না,
তোমায় যে আমার দুটো চোখ;
সারাক্ষণই খুঁজে।
তুমি জানো না,
তোমার হাসির মায়ায়;
পড়েছি আমি প্রথম থেকেই।
তুমি জানো না,
তোমার দুটো চোখ দেখেছি;
আমার চোখে রেখেই।
তুমি জানো না,
তোমার হৃদস্পন্দন;
এখনও অনুভব করি।
তুমি জানো না,
তোমায় কত ভালোবাসি;
সেটাই ভেবে মরি।
তোমায় ভেবে শুরু করি;
আমার প্রতিটা দিন।
তুমি জানো না,
তোমায় না দেখে থাকা;
আমার কাছে কতটা যে কঠিন।
তুমি জানো না,
তোমার সেই নিশ্বাসের শব্দ;
আমার কানে বাজে।
তুমি জানো না,
তোমায় যে আমার দুটো চোখ;
সারাক্ষণই খুঁজে।
তুমি জানো না,
তোমার হাসির মায়ায়;
পড়েছি আমি প্রথম থেকেই।
তুমি জানো না,
তোমার দুটো চোখ দেখেছি;
আমার চোখে রেখেই।
তুমি জানো না,
তোমার হৃদস্পন্দন;
এখনও অনুভব করি।
তুমি জানো না,
তোমায় কত ভালোবাসি;
সেটাই ভেবে মরি।
আমার সজীবতা আজ নিষ্প্রাণ,
আমার সজীবতা আজ নিষ্প্রাণ,
বিষণ্ণতার পরিমাণ মেপে,
আমার মনের স্কেলটা আজ সন্দিহান…..
আমার মনটা আজ না পাওয়ার বেদনায় কুরে কুরে মরে…..
নিষ্প্রাণ অন্ধকারে,
কেনো আমি ভুলবো তোমায় মিছেমিছি?
ভালোবাসবো তোমায় আমি আগের চেয়েও বেশি!
বিষণ্ণতার পরিমাণ মেপে,
আমার মনের স্কেলটা আজ সন্দিহান…..
আমার মনটা আজ না পাওয়ার বেদনায় কুরে কুরে মরে…..
নিষ্প্রাণ অন্ধকারে,
কেনো আমি ভুলবো তোমায় মিছেমিছি?
ভালোবাসবো তোমায় আমি আগের চেয়েও বেশি!
তুমি ভুলে গেলে কি আর আমি ভুলে যাব?
তুমি ভুলে গেলে কি আর আমি ভুলে যাব?
আমি ভুলে গেলে কি আর তুমি ভুলে যাবে?
আমরা ভুলে গেলেই কি আর সবাই ভুলে যাবে?
সবাই ভুলে গেলেও কি আর সব মুছে যাবে?
জানিনা ।।!!
নাকি জানতে চাই না?
তা ও জানিনা !!
#kolpobazz
আমি ভুলে গেলে কি আর তুমি ভুলে যাবে?
আমরা ভুলে গেলেই কি আর সবাই ভুলে যাবে?
সবাই ভুলে গেলেও কি আর সব মুছে যাবে?
জানিনা ।।!!
নাকি জানতে চাই না?
তা ও জানিনা !!
#kolpobazz
একটু একটু করে আরো একটু দূরে…
একটু একটু করে আরো একটু দূরে…
তোমার কাছ থেকে যেতে চাই সরে;
মন তবু রয়ে যায় স্মৃতিরও ভীড়ে…
আমি নজর রাখি অন্য কোথাও যদি কিছু মনে পড়ে…..
তোমার কাছ থেকে যেতে চাই সরে;
মন তবু রয়ে যায় স্মৃতিরও ভীড়ে…
আমি নজর রাখি অন্য কোথাও যদি কিছু মনে পড়ে…..
কলম ছেরে দিয়েছি ১ বছর হল
"কলম ছেরে দিয়েছি ১ বছর হল ।
কারন ছিল কলম যোদ্ধাদের ফেবু থেকে বিদায় ।
কাছের মানুষগুলির অবহেলা ।
প্রিয় মানুষটার দূরে চলে যাওয়া ।
তখন বুঝতে পারিনি ভুল ছিলাম।
মানুষ আসবে যাবে।থেমে যাবে জীবন ।
কিন্ত কলমের কালি থামার নয় ।
ইনশাল্লাহ আজ থেকে শুরু করব আবার...। ঃ০
#স্মরণিকা
ফিরে আসব আবারও কোন এক শিশির ভেজা কুয়াশা ঘেরা স্নিগ্ধ সকালে ।
হয়ত তার হাত ধরে হাটা হবে না ।
তাতে কি!
বলা হবে না কি ঠাণ্ডা লাগছে ।
কোলে তুলে নিতে হবে নাকি।
আমি কিন্ত তোমার মত মুটিকে কোলে নিতে পারব না।
কথা শেষ না করতেই দারাও দেখাচ্ছি বলে তুমি আর আমার পিছনে ছুটবে না।
তাতে কি !!
হয়ত সারারত ধরে কবিতা লিখে লিখে সকালে তোমার ঘুম ভাঙ্গিয়ে বলা হবে না ।
এই দেখ তোমায় নিয়ে কবিতা লিখেছি কেমন হল বলত।
তাতে কি!!
তোমার কবরের সামনে গিয়ে মোনাজাত ধরে দুয়া ত করতে পারব।
বলতে তো পারব । হে আল্লাহ পাগ্লিটাকে জান্নাত দান করো ।
আমি পাই বা না পাই।
তাতে কি!!
আমি তোমার ছিলাম তোমার আছি ।
আজিবন তোমারই থাকব।
ডেডিকেটেড টু ......
Her.......................................................
#kolpobazz"
কারন ছিল কলম যোদ্ধাদের ফেবু থেকে বিদায় ।
কাছের মানুষগুলির অবহেলা ।
প্রিয় মানুষটার দূরে চলে যাওয়া ।
তখন বুঝতে পারিনি ভুল ছিলাম।
মানুষ আসবে যাবে।থেমে যাবে জীবন ।
কিন্ত কলমের কালি থামার নয় ।
ইনশাল্লাহ আজ থেকে শুরু করব আবার...। ঃ০
#স্মরণিকা
ফিরে আসব আবারও কোন এক শিশির ভেজা কুয়াশা ঘেরা স্নিগ্ধ সকালে ।
হয়ত তার হাত ধরে হাটা হবে না ।
তাতে কি!
বলা হবে না কি ঠাণ্ডা লাগছে ।
কোলে তুলে নিতে হবে নাকি।
আমি কিন্ত তোমার মত মুটিকে কোলে নিতে পারব না।
কথা শেষ না করতেই দারাও দেখাচ্ছি বলে তুমি আর আমার পিছনে ছুটবে না।
তাতে কি !!
হয়ত সারারত ধরে কবিতা লিখে লিখে সকালে তোমার ঘুম ভাঙ্গিয়ে বলা হবে না ।
এই দেখ তোমায় নিয়ে কবিতা লিখেছি কেমন হল বলত।
তাতে কি!!
তোমার কবরের সামনে গিয়ে মোনাজাত ধরে দুয়া ত করতে পারব।
বলতে তো পারব । হে আল্লাহ পাগ্লিটাকে জান্নাত দান করো ।
আমি পাই বা না পাই।
তাতে কি!!
আমি তোমার ছিলাম তোমার আছি ।
আজিবন তোমারই থাকব।
ডেডিকেটেড টু ......
Her.......................................................
#kolpobazz"
আমার এক বন্ধু ছিল
আমার এক বন্ধু ছিল যার একটা মেয়ের সাথে
সম্পর্ক ছিল প্রায় ৪ বছর্। এই ৪ বছরের মধ্যে ৩
বছরই ওরা একে অন্যকে গালাগালি করেছে।
সমস্যাটা ছিল আসলে চাহিদায়।
.
মেয়ে ছিল ইয়ো টাইপ। বলিউড ফ্রিক। তার কাছে
ভালোবাসা মানে সবার সামনে হাটু গেড়ে ছেলে
তাকে প্রপোজ করবে। ভ্যালেন্টাইন্সে বলিউডি
প্রেমিকদের মত পার্টি থ্রো করে বন্ধুদের
সামনে প্রেমিকাকে দামী রিং পড়িয়ে দেবে
.
অন্যদিকে বন্ধু ছিল মিডল ক্লাস ফ্যামিলির্। সংগ্রামে
সংগ্রামে দিন পার করত। তার কাছে ভালোবাসা ছিল
কলকাতার মুভির মত। যতই অবহেলা করা হোক
মেয়ে সতি সাধ্যি স্ত্রীর মত বলে যাবে
- ও যে আমার স্বর্গ tongue emoticon
.
তো দুইজনের এই চাহিদার বৈপরীত্য শেষ পর্যন্ত
কলকাতা ভার্সেস বলিউডি মুভি হয়ে দুজনের মুখ
থেকে
- তুই শালা আবাল
- যা বেটি তুই শালী চামার
হিসেবে বের হত
.
এখনকার সম্পর্কগুলোতে ব্রেক আপের হার
বেশী হওয়ার মূল কারণ হল এইটা। যে এখনকার
ভালোবাসার সম্পর্কে ফিল্মি ভাব বেশী
জীবনের সাথে বাস্তবতার সাথে সম্পর্ক কম
.
আমার আব্বা আম্মার রিলেশান থাকাকালীন একটা ঘটনা
বলি। আম্মা তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্সের
ছাত্রী। ফাইনাল ইয়ার পরীক্ষা। এমন সময় আম্মা খুব
অসুস্থ হলো। এদিকে সামনে পরীক্ষা নোটস
নাই কিছু। হল ছেড়ে আম্মা নানাকে বাড়িতে নিয়ে
এসেছে। হলে থাকলে বন্ধুরা হেল্প করতে
পারত। আব্বার তখন মাস্টার্স ফাইনাল দিয়ে ফ্রি টাইম।
.
আব্বা করল কি? আম্মার হোস্টেলে গিয়ে
বন্ধুদের থেকে সব নোটস নিয়ে নিল। তারপর
সেগুলোকে নিজের হাতে গুছিয়ে নিজে আলাদা
আলাদা বিষয়ের জন্য আলাদা আলাদা খাতায় লিখে একদম
গুছিয়ে আম্মাকে দিল।
.
শুনতে অবাক লাগছে তাই না? ভালোবাসার সাথে
পড়াশুনার সম্পর্ক এইটা আবার কেমন কথা।
.
.
জি হা এইটাই কথা। ভালোবাসারে তোমরা জীবন
বল। কিন্তু ভালোবাসার সাথে জীবনের কোন
সম্পর্ক রাখোনা। ভালোবাসা যদি জীবন হয় তাহলে
জীবনের পড়াশুনা ,ক্যারিয়ার ,পারিবারিক সমস্যা
সবকিছুতেই ভালোবাসার মানুষকে সাপোর্ট করাটাই
আসল ভালোবাসা
.
শুধু সপ্তাহে চারবার রমনায় যাইয়া দুইজন মিলে বাদাম
চিবালেই ভালোবাসা হয় না
.
দুইজন মিলে ডি এস এল আরওয়ালা বন্ধুরে ধইরা
ফেসবুকে কাপল পিক দিলে লাইক হয়তো বাড়বে
ভালোবাসার স্থায়িত্বের তাতে কোনই উপকার
হবেনা
.
ভালোবাসা টা কে বিয়েতে রুপান্তর করার জন্য যদি
বাস্তবতার উপর ভিত্তি করে লং টাইম প্ল্যানিং না করা যায়
তাহলে ভ্যালেন্টাইন্সই আজীবন পালন করবেন
৭০ এ গিয়ে নাতী নাতনি নিয়ে দুজনের ম্যারেজ
ডে আর পালন করা হবে না
.
ভালোবাসা মানে এইটা না যে সারাদিন ফোনে কথা
বলতে হবে ,আলোচনা সারাদিন তুমি আমি চুম্মা
চাটিতে আটকায় রাখতে হবে। ফেসবুকে চ্যাটিং
হবে কাপল পিকে লোক বাহ বাহ দিবে।
.
ভালোবাসা মানে এইটাও অনেক কথা বলতে ইচ্ছা
করার পরেও পরেরদিন পরীক্ষা শুনে বলা
- যাও পড়তে বস
বেকারত্বের হতাশা কাটাতে প্রিয়জন কে বলা
- আগামী সপ্তাহ থেকে দুইজন মিলে চাকরির
খোজে নামব। চাকরি না হয়ে যাবে কই
অসুস্থ হলে নিজে হাত লাগান
- মেসে থাকছ তো কি হইছে ডাক্তারের কাছে
আমি নিয়ে যাব
.
কারণ সত্যিটা হচ্ছে ক্যারিয়ার বিল্ড আপ যদি না করতে
পারে তাহলে যতই রমনায় বাদাম চিবান আপনার বাবা ঠিকই
শুনায় দিব
- নিজেরেই তো চালাতে পারোনা আমার
মেয়েরে কি চালাইবা
অনার্স না করতে পারলে আপনার মা আপনার
প্রেমিকাকে শুনায় দিব
- অশিক্ষিত মেয়ের কাছে বিয়ে দেয়ার প্রশ্নই
আসেনা
জি এটাই বাস্তবতা। কাপল পিক ,ডেটিং আর
ভ্যালেন্টাইন্সে ভালোবাসা দেখান হয় ভালোবাসার
কোন ঠিকানা পাওয়া যায়না। একদিন বলিউডি প্রেমের
চাহিদা আকাশ ছোয়া হয়ে যায়,অতপর সো কলড উলি
আমার জান্টু শালা তুইত চামারে পরিবর্তিত হয়
.
ভালোবাসা নিয়ে ইল্যুশনে কম ভোগেন। কিভাবে
সেই ভালোবাসাটাকে একটা ভিত্তি দেয়া যায় তার
জন্য প্ল্যান করেন। উলি আমার জান্টু বাদ দিয়ে
মাঝে মাঝে একে অন্যের ক্যারিয়ার বিল্ড আপে
হাত বাড়িয়ে দেন।
.
ভালোবাসা মানে বিনোদন না। এত সিরিয়াস একটা বিষয়
কোনদিন বিনোদিন হতে পারেনা। তিন ঘন্টার মুভি না
ভালোবাসা। আজকাল ভালবাসা বলতে আমরা
এন্টারটেইনমেন্টই বুঝি। বিনোদন মানেই যার
শেষ আছে। আজকাল তাই অতি কল্পবিলাসী
ভালোবাসাগুলা তিন ঘন্টার বিনোদন শেষে তুই শালা
চামারে গিয়ে শেষ হয়
.
ভালোবাসাটার সাথে বিনোদন ,শো অফের
সম্পর্ক কমিয়ে জীবনের সম্পর্ক টাকে বাড়ান
,নাহলে সেই সিনেম্যাটিক ভালোবাসা ফুচকা
দোকানে যাইয়াই পথ হারায় ফেলব ,ভালো বাসা
পর্যন্ত কোনদিন যাইতে পারব না।
সম্পর্ক ছিল প্রায় ৪ বছর্। এই ৪ বছরের মধ্যে ৩
বছরই ওরা একে অন্যকে গালাগালি করেছে।
সমস্যাটা ছিল আসলে চাহিদায়।
.
মেয়ে ছিল ইয়ো টাইপ। বলিউড ফ্রিক। তার কাছে
ভালোবাসা মানে সবার সামনে হাটু গেড়ে ছেলে
তাকে প্রপোজ করবে। ভ্যালেন্টাইন্সে বলিউডি
প্রেমিকদের মত পার্টি থ্রো করে বন্ধুদের
সামনে প্রেমিকাকে দামী রিং পড়িয়ে দেবে
.
অন্যদিকে বন্ধু ছিল মিডল ক্লাস ফ্যামিলির্। সংগ্রামে
সংগ্রামে দিন পার করত। তার কাছে ভালোবাসা ছিল
কলকাতার মুভির মত। যতই অবহেলা করা হোক
মেয়ে সতি সাধ্যি স্ত্রীর মত বলে যাবে
- ও যে আমার স্বর্গ tongue emoticon
.
তো দুইজনের এই চাহিদার বৈপরীত্য শেষ পর্যন্ত
কলকাতা ভার্সেস বলিউডি মুভি হয়ে দুজনের মুখ
থেকে
- তুই শালা আবাল
- যা বেটি তুই শালী চামার
হিসেবে বের হত
.
এখনকার সম্পর্কগুলোতে ব্রেক আপের হার
বেশী হওয়ার মূল কারণ হল এইটা। যে এখনকার
ভালোবাসার সম্পর্কে ফিল্মি ভাব বেশী
জীবনের সাথে বাস্তবতার সাথে সম্পর্ক কম
.
আমার আব্বা আম্মার রিলেশান থাকাকালীন একটা ঘটনা
বলি। আম্মা তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্সের
ছাত্রী। ফাইনাল ইয়ার পরীক্ষা। এমন সময় আম্মা খুব
অসুস্থ হলো। এদিকে সামনে পরীক্ষা নোটস
নাই কিছু। হল ছেড়ে আম্মা নানাকে বাড়িতে নিয়ে
এসেছে। হলে থাকলে বন্ধুরা হেল্প করতে
পারত। আব্বার তখন মাস্টার্স ফাইনাল দিয়ে ফ্রি টাইম।
.
আব্বা করল কি? আম্মার হোস্টেলে গিয়ে
বন্ধুদের থেকে সব নোটস নিয়ে নিল। তারপর
সেগুলোকে নিজের হাতে গুছিয়ে নিজে আলাদা
আলাদা বিষয়ের জন্য আলাদা আলাদা খাতায় লিখে একদম
গুছিয়ে আম্মাকে দিল।
.
শুনতে অবাক লাগছে তাই না? ভালোবাসার সাথে
পড়াশুনার সম্পর্ক এইটা আবার কেমন কথা।
.
.
জি হা এইটাই কথা। ভালোবাসারে তোমরা জীবন
বল। কিন্তু ভালোবাসার সাথে জীবনের কোন
সম্পর্ক রাখোনা। ভালোবাসা যদি জীবন হয় তাহলে
জীবনের পড়াশুনা ,ক্যারিয়ার ,পারিবারিক সমস্যা
সবকিছুতেই ভালোবাসার মানুষকে সাপোর্ট করাটাই
আসল ভালোবাসা
.
শুধু সপ্তাহে চারবার রমনায় যাইয়া দুইজন মিলে বাদাম
চিবালেই ভালোবাসা হয় না
.
দুইজন মিলে ডি এস এল আরওয়ালা বন্ধুরে ধইরা
ফেসবুকে কাপল পিক দিলে লাইক হয়তো বাড়বে
ভালোবাসার স্থায়িত্বের তাতে কোনই উপকার
হবেনা
.
ভালোবাসা টা কে বিয়েতে রুপান্তর করার জন্য যদি
বাস্তবতার উপর ভিত্তি করে লং টাইম প্ল্যানিং না করা যায়
তাহলে ভ্যালেন্টাইন্সই আজীবন পালন করবেন
৭০ এ গিয়ে নাতী নাতনি নিয়ে দুজনের ম্যারেজ
ডে আর পালন করা হবে না
.
ভালোবাসা মানে এইটা না যে সারাদিন ফোনে কথা
বলতে হবে ,আলোচনা সারাদিন তুমি আমি চুম্মা
চাটিতে আটকায় রাখতে হবে। ফেসবুকে চ্যাটিং
হবে কাপল পিকে লোক বাহ বাহ দিবে।
.
ভালোবাসা মানে এইটাও অনেক কথা বলতে ইচ্ছা
করার পরেও পরেরদিন পরীক্ষা শুনে বলা
- যাও পড়তে বস
বেকারত্বের হতাশা কাটাতে প্রিয়জন কে বলা
- আগামী সপ্তাহ থেকে দুইজন মিলে চাকরির
খোজে নামব। চাকরি না হয়ে যাবে কই
অসুস্থ হলে নিজে হাত লাগান
- মেসে থাকছ তো কি হইছে ডাক্তারের কাছে
আমি নিয়ে যাব
.
কারণ সত্যিটা হচ্ছে ক্যারিয়ার বিল্ড আপ যদি না করতে
পারে তাহলে যতই রমনায় বাদাম চিবান আপনার বাবা ঠিকই
শুনায় দিব
- নিজেরেই তো চালাতে পারোনা আমার
মেয়েরে কি চালাইবা
অনার্স না করতে পারলে আপনার মা আপনার
প্রেমিকাকে শুনায় দিব
- অশিক্ষিত মেয়ের কাছে বিয়ে দেয়ার প্রশ্নই
আসেনা
জি এটাই বাস্তবতা। কাপল পিক ,ডেটিং আর
ভ্যালেন্টাইন্সে ভালোবাসা দেখান হয় ভালোবাসার
কোন ঠিকানা পাওয়া যায়না। একদিন বলিউডি প্রেমের
চাহিদা আকাশ ছোয়া হয়ে যায়,অতপর সো কলড উলি
আমার জান্টু শালা তুইত চামারে পরিবর্তিত হয়
.
ভালোবাসা নিয়ে ইল্যুশনে কম ভোগেন। কিভাবে
সেই ভালোবাসাটাকে একটা ভিত্তি দেয়া যায় তার
জন্য প্ল্যান করেন। উলি আমার জান্টু বাদ দিয়ে
মাঝে মাঝে একে অন্যের ক্যারিয়ার বিল্ড আপে
হাত বাড়িয়ে দেন।
.
ভালোবাসা মানে বিনোদন না। এত সিরিয়াস একটা বিষয়
কোনদিন বিনোদিন হতে পারেনা। তিন ঘন্টার মুভি না
ভালোবাসা। আজকাল ভালবাসা বলতে আমরা
এন্টারটেইনমেন্টই বুঝি। বিনোদন মানেই যার
শেষ আছে। আজকাল তাই অতি কল্পবিলাসী
ভালোবাসাগুলা তিন ঘন্টার বিনোদন শেষে তুই শালা
চামারে গিয়ে শেষ হয়
.
ভালোবাসাটার সাথে বিনোদন ,শো অফের
সম্পর্ক কমিয়ে জীবনের সম্পর্ক টাকে বাড়ান
,নাহলে সেই সিনেম্যাটিক ভালোবাসা ফুচকা
দোকানে যাইয়াই পথ হারায় ফেলব ,ভালো বাসা
পর্যন্ত কোনদিন যাইতে পারব না।
কুত্তার বাচ্চা ফোন অফ ছিলো ক্যান
: কুত্তার বাচ্চা ফোন অফ ছিলো ক্যান?
: চার্জ শেষ হয়ে গিয়েছিলো, স্যরি
: চার্জ শেষ হই গেসে বলস নাই ক্যান?
: বলসিলাম তো, তুমি শুননাই
: কখন বলছস? বললে শুনব না কেন?
: চার্জ ছিলো না তাই ফোন দিতে পারিনাই, তাই ফোন না দিয়েই বলসিলাম । ফোন না দিয়ে বললে আমার ফোন থেকে কথা ওই পাশে যায় না, তোমার ফোন থেকে যায়?
: কুত্তার বাচ্চা তুই আমার জীবনটাকে খেলা পাইছস? পুতুল পাইছস আমাকে?
: তুমিই তো পুতুল বললে খুশি হও, এখন রাগ কর কেনো?
: কুত্তা তুই আমাকে আর জীবনেও ফোন দিবি না, ফোন রাখ
: আচ্ছা তাইলে রাখি, বকা দিলা এভাবে...
: ফোন রাখলে খোদার কসম খুন করব তরে
: খুন কইরো না, গতবারে খুন করসিলা পুরা মরে গেসিলাম
: ফোন রাখ তুই!
: খুন করে ফেলবা?
: (অস্পষ্ট আওয়াজে কুত্তার বাচ্চা বলতে বলতে আবার কান্না শুরু...)
এটা প্রায় ৪ বছর আগের এক সকালের কিছুক্ষণের গল্প, বাকি গল্পটা স্মৃতিতেই পড়ে আছে ।
কেমন আছ খেলার পুতুল?
নতুন কোনো কুত্তার বাচ্চা পাইসো?
- kolpo
: চার্জ শেষ হয়ে গিয়েছিলো, স্যরি
: চার্জ শেষ হই গেসে বলস নাই ক্যান?
: বলসিলাম তো, তুমি শুননাই
: কখন বলছস? বললে শুনব না কেন?
: চার্জ ছিলো না তাই ফোন দিতে পারিনাই, তাই ফোন না দিয়েই বলসিলাম । ফোন না দিয়ে বললে আমার ফোন থেকে কথা ওই পাশে যায় না, তোমার ফোন থেকে যায়?
: কুত্তার বাচ্চা তুই আমার জীবনটাকে খেলা পাইছস? পুতুল পাইছস আমাকে?
: তুমিই তো পুতুল বললে খুশি হও, এখন রাগ কর কেনো?
: কুত্তা তুই আমাকে আর জীবনেও ফোন দিবি না, ফোন রাখ
: আচ্ছা তাইলে রাখি, বকা দিলা এভাবে...
: ফোন রাখলে খোদার কসম খুন করব তরে
: খুন কইরো না, গতবারে খুন করসিলা পুরা মরে গেসিলাম
: ফোন রাখ তুই!
: খুন করে ফেলবা?
: (অস্পষ্ট আওয়াজে কুত্তার বাচ্চা বলতে বলতে আবার কান্না শুরু...)
এটা প্রায় ৪ বছর আগের এক সকালের কিছুক্ষণের গল্প, বাকি গল্পটা স্মৃতিতেই পড়ে আছে ।
কেমন আছ খেলার পুতুল?
নতুন কোনো কুত্তার বাচ্চা পাইসো?
- kolpo
সিগারেট দ্বারা ধর্ষিত প্রতিটি
সিগারেট দ্বারা ধর্ষিত প্রতিটি
কালো ঠোঁট
গুলোর-
পিছনে একটা মেয়ের মিথ্যা
ভালোবাসার গল্প জড়িত থাকে…..........😰
যা কখনোই তুমি জানবে না।
#kolpobazz
কালো ঠোঁট
গুলোর-
পিছনে একটা মেয়ের মিথ্যা
ভালোবাসার গল্প জড়িত থাকে…..........😰
যা কখনোই তুমি জানবে না।
#kolpobazz
সম্পর্ক গুলো ঠুনকো হয়ে যাচ্ছে
সম্পর্ক গুলো ঠুনকো হয়ে যাচ্ছে।শুধু
একটা কথায় সব শেষ হচ্ছে। "ব্রেকাপ"
বলা মাত্র নিমিষে সব ফিলিংস
মাটির তলে চলে যায়!! না....
.
মেয়েটি হয়তো নিজেকে বাইরে
থেকে খুব শক্ত প্রমাণ করার জন্য হাসতে
হাসতে বলে "আমিই ছাইড়া দিছি রে
দোস্ত, ব্যাকডেটেড পোলা,
ভাল্লাগেনা রে আর....!! " বলতে বলতে
মুখটা অন্যদিকে ঘুরিয়ে প্রান ভরে
নিঃশ্বাস নিয়ে চোখের পানিটা
দাবিয়ে দেয়,আবার হাসে....
.
.
ছেলেটাও কম না।পাড়ার চায়ের
দোকানে আড্ডার ঝড় তোলে।যে
ছেলে আগে আড্ডার মাঝেও
চ্যাটিং ছাড়া থাকত না,সে ফোন
ভুলে বাসায় ফেলে এসেছে বলে
অজুহাত দেয়। আবার হয়তো খুব আবেগে
সিগারেট তুলে নেয়।বন্ধুরা অবাক
চোখে তাকায়, তখন কৈফিয়ত দেয়ার
মত করে বলে "আরে স্মার্ট হতে
হবেনা! তোদের মত হবার চেষ্টা
করছি..."
.
.
আড্ডা শেষ হয়, রাতে ল্যাপটপের
স্ক্রিনে একটা ছবি তার পুরোনো
স্মৃতি গুলোকে আবার নতুন করে দেয়,খুব
করে চায় একটা বার প্রিয় মানুষ টার
গলা শুনতে..!! কিন্তু ফোন যায় না,
বাধা অন্যকিছু না, "ইগো প্রব্লেম "...
.
মেয়েটি চায় হয়তো ছেলেটি তার
রাগ ভাঙাবে,আর ছেলেটি ভাবে
মেয়েটি হয়তো আরো বেশি
শোনাবে.. কেন কথা শুনবে অন্যের! কষ্ট
দুজনই পায়।একজন অভিমানের,আর একজন
নিজের ভুলের..... কিন্তু কেউ স্বীকার
করে না...
.
একসময় অভিমানের ওপর ময়লা জমতে
জমতে এক সময় পাহার সমান হয়ে যায়...
হঠাৎ চলতে চলতে পথে দুজনের দেখা
হলে অজান্তে মুখ থেকে বেরিয়ে
আসে "আমি কি আপনাকে চিনি?!"
#kolpobazz
একটা কথায় সব শেষ হচ্ছে। "ব্রেকাপ"
বলা মাত্র নিমিষে সব ফিলিংস
মাটির তলে চলে যায়!! না....
.
মেয়েটি হয়তো নিজেকে বাইরে
থেকে খুব শক্ত প্রমাণ করার জন্য হাসতে
হাসতে বলে "আমিই ছাইড়া দিছি রে
দোস্ত, ব্যাকডেটেড পোলা,
ভাল্লাগেনা রে আর....!! " বলতে বলতে
মুখটা অন্যদিকে ঘুরিয়ে প্রান ভরে
নিঃশ্বাস নিয়ে চোখের পানিটা
দাবিয়ে দেয়,আবার হাসে....
.
.
ছেলেটাও কম না।পাড়ার চায়ের
দোকানে আড্ডার ঝড় তোলে।যে
ছেলে আগে আড্ডার মাঝেও
চ্যাটিং ছাড়া থাকত না,সে ফোন
ভুলে বাসায় ফেলে এসেছে বলে
অজুহাত দেয়। আবার হয়তো খুব আবেগে
সিগারেট তুলে নেয়।বন্ধুরা অবাক
চোখে তাকায়, তখন কৈফিয়ত দেয়ার
মত করে বলে "আরে স্মার্ট হতে
হবেনা! তোদের মত হবার চেষ্টা
করছি..."
.
.
আড্ডা শেষ হয়, রাতে ল্যাপটপের
স্ক্রিনে একটা ছবি তার পুরোনো
স্মৃতি গুলোকে আবার নতুন করে দেয়,খুব
করে চায় একটা বার প্রিয় মানুষ টার
গলা শুনতে..!! কিন্তু ফোন যায় না,
বাধা অন্যকিছু না, "ইগো প্রব্লেম "...
.
মেয়েটি চায় হয়তো ছেলেটি তার
রাগ ভাঙাবে,আর ছেলেটি ভাবে
মেয়েটি হয়তো আরো বেশি
শোনাবে.. কেন কথা শুনবে অন্যের! কষ্ট
দুজনই পায়।একজন অভিমানের,আর একজন
নিজের ভুলের..... কিন্তু কেউ স্বীকার
করে না...
.
একসময় অভিমানের ওপর ময়লা জমতে
জমতে এক সময় পাহার সমান হয়ে যায়...
হঠাৎ চলতে চলতে পথে দুজনের দেখা
হলে অজান্তে মুখ থেকে বেরিয়ে
আসে "আমি কি আপনাকে চিনি?!"
#kolpobazz
Subscribe to:
Posts (Atom)
Popular Posts
-
সাইকো ডায়েরি https://ift.tt/3297LcL
-
রুপাকে নিয়ে অনেক গল্প হয়, অনেক কথা, কিন্তু কেউ তাকে প্রকাশ্যে কিছু বলে না। যেন কী এক গোপন শলাপরামর্শের মতো—কেবলই ফিসফাস, কেবলই কানাকানি, ...